রবিবার, জানুয়ারি ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ইটিটি রুমে যাওয়ার সময় মামুনকে বাধা দেন এডিসি হারুন!

ছাত্রলীগের তিন নেতাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে মারধর করার আগে বারডেম হাসপাতালে দুই পক্ষের মধ্যে কী ঘটনা ঘটেছিল তা তুলে ধরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেন সেখানকার নিরাপত্তা কর্মকর্তা ওয়ারেছ আলী।

এদিকে ঘটনা তদন্তে ডিএমপির গঠিত ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি আরও পাঁচ দিন সময় চেয়ে আবেদন করেছে। এ আবেদনের পর আরও পাঁচ কর্ম দিবস সময় বাড়ানো হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার সূত্রপাত বারডেম হাসপাতালের ইটিটি বিভাগে, সেখানকার আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া ছাত্রলীগের দুই নেতাকে যখন থানায় নিয়ে আসা হয় তখন কারা কারা শাহবাগ থানার পরিদর্শকের (তদন্ত) রুমে ঢুকেছে তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে কারা কারা জড়িত সেসব বিষয়ক খতিয়ে দেখছে তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। সব জায়গার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে। এসব বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে গুরুত্ব সহকারে।

এদিকে, হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন চারতলায় ৪০২৩ নম্বর ইটিটি কক্ষে ছিলেন সানজিদা। বাইরে বসে অপেক্ষা করছিলেন এডিসি হারুন। তখনই ঘটনাস্থলে আসেন এপিএস মামুন। তিনি এসেই এডিসি হারুনকে বলেন, ‘আপনি এখানে কী করছেন।’

স্ত্রী কোথায় আছেন জানার পর মামুন সরাসরি ইটিটি রুমে চলে যান। পেছন থেকে বাধা দেন এডিসি হারুন। ততক্ষণে আশপাশে মানুষ জড়ো হয়ে যায়।

এপিএস মামুন তখন চিৎকার দিয়ে বলেন, ‘আমার বউয়ের কাছে আমি যাব তুই আটকানোর কে?’ জোর করেই মামুন ইটিটি রুমে গিয়ে সঙ্গে থাকা দুই ছেলেকে ভিডিও করতে বলেন, তখন তার স্ত্রী সানজিদা স্বামী মামুনের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে যান। তাদের বাধা দেন চতুর্থ তলায় দায়িত্বরত গার্ড ওয়ারেছ আলী।

চিঠিতে ওয়ারেছ আলী লেখেন, শনিবার রাত ৮টার দিকে হাসপাতালে আসা একদল দর্শনার্থী ইটিটি (এক ধরনের শারীরিক পরীক্ষা) কক্ষের সামনে মারামারি করেন। হাসপাতালের বিভিন্ন ইউনিট পরিদর্শন করে এসে তিনি এই মারামারি দেখতে পান। দুই পক্ষকে অনুরোধ করে তিনি মারামারি থামাতে সমর্থ হন।

চিঠিতে আরও বলা হয়, মারামারিতে লিপ্ত ব্যক্তিদের পরিচয় জানতে চাইলে, প্রথমে তারা পরিচয় জানাতে অস্বীকৃতি জানান। পরে অনুরোধ করলে তারা পরিচয় দেন। এতে জানা যায়, একজন রাষ্ট্রপতির এপিএস এবং অন্যজন হচ্ছেন পুলিশ কর্মকর্তা। এরপর বিষয়টি সিইও স্যারকে অবহিত করি এবং ওনার নির্দেশে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করি। পরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে রমনা ও শাহবাগ থানার পুলিশ এসে উভয় পক্ষকে নিয়ে যায়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শিগগিরই ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা

গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের (দ্য কমিশন অব এনকোয়ারি অন এনফোর্সড ডিসাপিয়ারেন্স) সদস্যরাবিস্তারিত পড়ুন

আ.লীগ সরকার এতদিন দেশবাসীকে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব

সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই সিদ্ধান্ত শিগগিরই বাস্তবায়নবিস্তারিত পড়ুন

রাজনৈতিক ক্ষমতা-কালোটাকা গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করছে: গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনপ্রধান

রাজনৈতিক ক্ষমতা ও কালোটাকা গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করছে বলে মন্তব্য করেছেন গণমাধ্যম সংস্কারবিস্তারিত পড়ুন

  • অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন: ব্রিটিশ ব্যারিস্টারের দ্বারস্থ হয়েছিলেন হাসিনা
  • দক্ষিণ কোরিয়া ৪৪ কোটি টাকা দিচ্ছে রেলের উন্নয়নে
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি কাল
  • ঐক্যের মাঝে এ সরকারের জন্ম, একতাই শক্তি: ড. ইউনূস
  • জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সর্বদলীয় বৈঠক
  • ১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরানো হলো হাসিনা ও তার পরিবারের নাম
  • ‘জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০২৩’ বাতিল
  • ওষুধ-পোশাকসহ নিত্যপণ্যের ভ্যাট রিভিউ হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
  • ১৭ বছর পর কারামুক্ত বিএনপির লুৎফুজ্জামান বাবর
  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের গেজেট প্রকাশ
  • এমপিদের সুবিধা কমানো, একই সঙ্গে দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী নয়
  • প্রধান উপদেষ্টার ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে যাচ্ছে না বিএনপি