শুক্রবার, অক্টোবর ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কলারোয়ার ধানদিয়ায় পেয়ারা চাষে আশার আলো দেখছেন চাষীরা

থাই বারি-৮ জাতের পেয়ারা চাষ করে আশার আলো দেখছেন কলারোয়া উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের ধানদিয়া গ্রামের কৃষক আব্দুল মান্নান। তার পরিবারে ফিরেছে সুদিন। পাশাপাশি পেয়ারা বাগানে কাজের সংস্থান হয়েছে অনেকের। উপজেলার অন্য কৃষকেরা পেয়ারা বাগান করে নিজেদের ভাগ্য বদলানোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।

কৃষক আব্দুল মান্নান ২৫শতক কৃষি জমিতে শুরু করেছেন থাই বারি-৮ জাতের পেয়ারা চাষ। চাষ শুরুর পর বছর ঘুরতে না ঘুরতেই বাগান থেকে ফলন পেতে শুরু করেছেন। তার ২৫ শতক জমিতে ফলনশীল থাই পেয়ারা গাছ আছে। পেয়ারা বাগানের ছোট ছোট গাছে থাই জাতের পেয়ারায় ভরে গেছে। পেয়ারাকে পোকা-মাকড় ও ধুলাবালি থেকে রক্ষায় ব্যবহৃত হচ্ছে ব্যাগিং পদ্ধতি।

বছরের মাঝামাঝি সময়ে সবচেয়ে বেশি পেয়ারা ধরে গাছে। সারা বছরই ফলন পাওয়া যায়। চারা লাগানোর দশ মাস পর থেকেই ফল পেতে শুরু করেন চাষীরা। বাজারে পেয়ারার দাম কম নয় প্রতি কেজি পেয়ারা পায়কারি বিক্রি করেন ৫০/৬০টাকা দরে। অধিক ফলনে হাস্যোজ্জ্বল চেহারায় বেজায় খুশি কৃষকরা। থাই পেয়ারা মিষ্টি, সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল, বাজারে এর চাহিদাও রয়েছে প্রচুর। ফলে সহজেই পাইকারদের কাছে বিক্রি করা যায়।পাইকাররা নিজেরাই বাগানে এসে পেয়ারা নিয়ে যান।

ধানদিয়া গ্রামের পেয়ারা চাষী আব্দুল মান্নান সাংবাদিকদের জানিয়েছেন তিনিও পেয়ারা চাষে উদ্ভুদ্ধ হয়েছেন, অন্যদের দেখে। লাভজনক চাষ হওয়ায় তিনি পেয়ারা চাষে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। সদ্য বছরে পেয়ারা গাছে ফলন আসায় দ্রুত খরচ পুষিয়ে নেওয়া যায়। একবার গাছে পেয়ারা ধরা শুরু হলে সারা বছর পেয়ারার ফলন পাওয়া যায়, গাছে প্রচুর ছোট পেয়ারা রয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন। তার ২৫শতক জমিতে পেয়ারা চাষ করতে খরচ দাঁড়িয়েছে ৪০হাজার টাকা,এখন পর্যন্ত বিক্রি করেছেন ৮০হাজার টাকা।সব মিলিয়ে অন্যান্ন চাষের চেয়ে অধিক মুনাফা প্রাপ্তির নিশ্চায়তা রয়েছে পেয়ারা চাষে,বাজারে চাহিদাও রয়েছে।
তার এ পেয়ারা চাষের সাফল্যে ইতোমধ্যেই এলাকায় ব্যাপক সাড়া পড়েছে। তাদের দেখাদেখি একই গ্রামের শিমুল দাস,রাজু মোড়ল,উজ্বল সহ আরও অনেকে পেয়ারা বাগান করেছে।

ধানদিয়ার কৃষক শিমুল কুমার দাস জানিয়েছেন তিনি ১৫শতক জমিতে থাই বারি-৮ জাতের পেয়ারা চাষ করেছেন।বেকারত্ব দুরিকরণ ও অধিক মুনাফার আশায় তিনি পেয়ারা চাষ করেছেন; অন্যদের দেখে উদ্ভুদ্ধ হয়ে।

উপজেলা কৃষি অফিসার (কৃষিবিদ) রফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, কলারোয়ায় ১২৫ হেক্টর জমিতে পেয়ারার চাষ হয়েছে।থাই পেয়ারার ফলন ভালো, সুস্বাদু, দাম ভালো হওয়ায় এই এলাকার কৃষকদের পেয়ারা চাষের আগ্রহ লক্ষকরা গেছে। নতুন নতুন চাষে কৃষকদের উদ্ভুদ্ধ করণের কাজ কলারোয়া কৃষি অফিস প্রতিনিয়ত করে চলেছে। কৃষি নির্ভর বাংলদেশ যাতে কৃষিতে সমৃদ্ধ হতে পারে তারি ধারাবাহিকতায় কাজ করছি আমরা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাতক্ষীরা জেলা চিংড়ি সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলা চিংড়ি সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার শাকদহ খানপাড়া জামে মসজিদের দ্বিতল ভবনের কাজের উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলারোয়ার শাকদহ খানপাড়া জামে মসজিদের দ্বিতল ভবনের কাজ শুরু হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষায় পাস ৭৪.৯১%

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশিত আলিম পরীক্ষা২০২৫ এর ফলাফলে জানাবিস্তারিত পড়ুন

  • সাতক্ষীরায় আলিম পরীক্ষায় শীর্ষে সাতক্ষীরা আলিয়া কামিল মাদ্রাসা
  • কলারোয়া উপজেলা মাদ্রাসা শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সভা
  • হ্যান্ডবল খেলায় কলারোয়ার মেয়েরা ৩ বার সাতক্ষীরা জেলা চ্যাম্পিয়ন
  • কলারোয়া উপজেলায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ বিতরণ
  • কলারোয়ায় কপাই ফুটবল টুর্নামেন্টে কসমস ফুটবল একাদশ সেমিফাইনালে উন্নীত
  • কলারোয়ার জালালাবাদে মহিলা দলের সমাবেশ
  • কলারোয়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
  • কলারোয়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ১৮০ স্কুল ব্যাগ বিতরণ
  • আত্মমর্যাদাসম্পন্ন জাতি গঠনের শেকড় শিক্ষকের হাতে: অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহ
  • কলারোয়ার জয়নগরে বিএনপির মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত
  • কলারোয়া পাবলিক ইন্সটিটিউট ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিতে শ্যামনগর
  • কলারোয়া প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন