বুধবার, আগস্ট ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভারি বর্ষণে পানি নিষ্কাশনের অভাবে ডুবতে বসেছে বেনাপোল স্থলবন্দর

বেনাপোল প্রতিনিধি : জলবদ্ধতায় বেনাপোল স্থলবন্দরে অনেক স্থানে হাটু পানি জমায় মারাত্বক ভাবে ব্যহত হচ্ছে পণ্য খালাস প্রক্রিয়া। যানবাহন ও নিরাপত্তাকর্মীদের চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ায় ইতিমধ্যে পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশের কেয়কটি গেট বন্ধ করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টি হলেই বন্দরে হাটু পানিতে কয়েক বছর ধরে এ দূর্ভোগ হলেও নজর নাই বন্দর কর্তৃপক্ষের। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছেন, রেল কর্তৃপক্ষ কালভাট না রেখে মাটি ভরাট করায় পানি নিষ্কাসনে বাধা গ্রস্থ হচ্ছে। এদিকে বন্দরে পড়ে থাকা কেমিকেল মিশ্রিত পানিতে দিন দিন স্বাস্থ্য ঝুকি বাড়ছে শ্রমিকদের।

বন্দরের একটি ইয়ার্ড ঘুরে প্রথম দেখাতে জলাশ্বয় মনে হলেও পরে দেখা যায় এটি বন্দরের একটি টার্মিনাল। যেখানে পণ্যবাহী ট্রাক ও চ্যাচিজ পার্কিং ও আমদানি পণ্য খালাস করা হয়ে থাকে।

বেনাপোল বন্দরে আমদানিকৃত আকারে ছোট পণ্যগুলো রাখা হয় পন্যগারের মধ্যে এবং বড় আকারের পণ্য রাখা হয় ওপেন ইয়ার্ডে। তবে এসব শেড ও ওপেন ইয়ার্ড অধিকাংশই দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে তৈরী হয়নি। বন্দর সড়কের উচ্চতার চেয়ে পণ্যগারগুলো নিচু হওয়ায় বৃষ্টিপাত বেশি হলে পানি নিষ্কাষনের অভাবে পণ্যগার ও ইয়ার্ডে জলবদ্ধতা তৈরী হয়। এতে পানিতে ভিজে যেমন পণ্যের গুনগত মান নষ্ট হয় তেমনি চলাচলের বিঘ্ন ঘটে। বিভিন্ন সময় এ অবস্থা থেকে উত্তরনে ব্যবসায়ীরা বন্দরের সরনাপন্ন হলেও গুরুত্ব নেই। এদিকে বন্দরে অগ্নিকান্ডে কেমিকেল বর্জ্য বন্দর অভ্যন্তে বছরের পর বছর ফেলে রেখায় বৃষ্টির পানিতে চুলকানিসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বন্দর ব্যবহারকারীরা।

বেনাপোল বন্দর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক শহীদ আলী জানান, হাটু পানিতে পণ্য খালাস ও চলাফেরা করতে তাদের ভোগান্তি হচ্ছে।

পণ্য বহনকারি ট্রাক শ্রমিকেরা জনান, কেমিকেল মিশ্রিত পানিতে চলাফেরা করতে চুরকানিসহ নানান রোগে আক্রান্ত হতে হচ্ছে।

বেনাপোল আমদানি-রফতানি সমিতির সহ-সভাপতি উজ্বল বিশ্বাস জানান, বন্দরে পানি নিষ্কাসনের ব্যবস্থা না থাকায় তারা চলাফেরা করতে পারছেন না। পণ্যগারে যে কোন সময় পানি ঢুকে পড়তে পারে। বছরে ১০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব দেওয়া হয় বেনাপোল থেকে। অথচ বছরের পর বছর ধরে এ অবস্থা থাকার কারণে ভোগান্তি বাড়িয়েছে।

বেনাপোল বন্দর পরিচালক শামিম হোসেন জানান, বন্দরের জলবদ্ধা প্রতি বছরে তৈরী হয়। বিশেষ করে রেল বিভাগ কালভার্ট না রেখে মাটি ভরাট করায় সমস্যার সন্মুখিন হতে হচ্ছে। বন্দরের পানি নিষ্কাসন ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে পড়েছে। তবে দ্রুত এ অবস্থা কাটিয়ে তুলতে পাশ্ববর্তী হাওড়ে সাথে বন্দরের ড্রেন তৈরীর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শার্শায় দেবরের বিশেষ অঙ্গ কেটে দিলেন ভাবি

বেনাপোল প্রতিনিধি : যশোরের শার্শায় প্রতিবেশী ভাবিকে ধর্ষণ করতে গিয়ে বিশেষঅঙ্গ হারিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

যশোরের শার্শা সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ তিনজনকে পুশইন!

এম ওসমান, বেনাপোল: যশোরের শার্শা উপজেলার শালকোনা সীমান্ত দিয়ে রাতের অন্ধকারে একজনবিস্তারিত পড়ুন

বেনাপোলে বিভিন্ন মামলায় পরওনাভুক্ত ১১ আ/সা/মী গ্রে/ফ/তা/র

মোঃ ওসমান গনি, বেনাপোল: বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে প্রতারনা, ছিনতাইকারীদেরবিস্তারিত পড়ুন

  • শার্শা-বেনাপোলে গত ১৫ বছরে ৭৯ টি ধর্ষন মামলা বিচারহীনতায়
  • ভারতে পাচার হওয়া দুই বাংলাদেশীকে বেনাপোলে হস্তান্তর
  • গণঅভ্যর্থনা দিবসের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে শার্শায় বিজয় র‌্যালি
  • জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবসে বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি বন্ধ
  • শার্শায় হতদরিদ্রের খাদ্য সহায়তা কর্মসূচির চাল ছিনতাইয়ের অভিযোগে আটক-২
  • শার্শায় ভ্যান থামিয়ে হতদরিদ্রের খাদ্য সহায়তা কর্মসূচির চাল ছিনতাইয়ের অভিযোগ
  • বেনাপোল স্থলবন্দরে চাঁদা উত্তোলনকারী ৬৫ আনসার সদস্য প্রত্যাহার
  • ভারতে পালাতে গিয়ে ধরা, বেনাপোলে আটক ছাত্রলীগ নেতা
  • বেনাপোল কাস্টমস পরিদর্শনে এনবিআর চেয়ারম্যান
  • বেনাপোলে শহীদ আব্দুল্লাহর কবর জিয়ারত ও নিখোঁজ রেজোয়ানের পরিবারের পাশে ছাত্রশিবির সভাপতি
  • শার্শার বাগাআঁচড়ায় বিএনপির কর্মী সমাবেশ
  • মালয়েশিয়ায় মৃ*ত্যুর ৭দিন পর বাগআঁচড়ার যুবকের ম*রদে*হ এলো বাড়িতে