মঙ্গলবার, নভেম্বর ১৮, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মানবিক বিবেচনায় খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসার দাবি বিএনপি’র

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কিছু হলে তার দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মানবিক দিক বিবেচনায় আবারও বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার দাবি জানান তিনি।

মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত মিলাদ মাহফিলে এ কথা বলেন তিনি।

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দেশব্যাপী দোয়া মাহফিল কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মাহফিলে অংশ নেন বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকমীরা। এতে উপস্থিত ছিলেন দলটির সিনিয়র নেতারাও।

এসময় বক্তারা বলেন, অসুস্থ খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিদেশ নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। এ ব্যাপারে সরকারের প্রতি মানবিক বিবেচনার আহ্বান জানান তারা।

উন্নতি হয়নি বিএনপি চেয়ারপারসনের শারীরিক অবস্থা। সিসিইউতে আছেন পর্যবেক্ষণে এ অবস্থায় মানবিক দিক বিবেচনায় খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে অনুমতির জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মির্জা ফখরুল।

গত শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় হাসপাতালে ভর্তির কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে নিতে হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিউ)। রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়া, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, নিয়ন্ত্রণহীন উচ্চ রক্তচাপ আর বেশ কয়েকবার বমি করার কারণেই তৎক্ষণাৎ নেওয়া হয় সেখানে।

জানা গেছে, হিমোগ্লোবিন বাড়াতে বেগম জিয়ার শরীরে দেওয়া হয়েছে দুই ব্যাগ রক্ত। অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে তাকে ব্লাড সুগার চার্ট মেনে চলার পাশাপাশি দেওয়া হচ্ছে ইনস্যুলিন। অন্যদিকে নিয়ন্ত্রণহীন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আনতে দেওয়া হচ্ছে নানা ওষুধও।

বিএনপি নেত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলছেন, মেডিকেল বোর্ড তাকে প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষণ করছেন। তাকে দেশের বাইরে নেওয়ার বিকল্প নেই বলেও মতামত দিয়েছেন চিকিৎসক দলের সদস্যরা।

দীর্ঘ ২৭দিন হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফেরার মাত্র ৬ দিনের মধ্যে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ১৩ নভেম্বর তৃতীয়বারের মতো হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। এরপর রাতে তাকে নেওয়া হয় সিসিইউতে।

প্রসঙ্গত: জিয়া অরফানেজ ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির দুই মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাদণ্ড হয় বিএনপি নেত্রীর। এরপর ২০২০ সালের ২৫ মার্চ শর্ত সাপেক্ষে সাজা স্থগিত করে মুক্তি দেওয়া হয় তাকে। এরপর তিন দফায় মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয় সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীর।

একই রকম সংবাদ সমূহ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ খালেদা জিয়ার

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখবিস্তারিত পড়ুন

জামায়াতের ইসলাম আর আমার ইসলাম এক না: ফজলুর রহমান

বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান বলেছেন, জামায়াতের ইসলাম আর আমার ইসলাম একবিস্তারিত পড়ুন

যেভাবে তিন দলের ‘মন রক্ষা’ করলেন ড. ইউনূস

ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে আয়োজনেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ড. ইউনূসের ‘সমঝোতার রূপরেখা’ ভাষণে সন্তুষ্ট নয় কোনো দল
  • ইউনূসের ভাষণের পর স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
  • ড. ইউনূসের ভাষণে জুলাই সনদ লঙ্ঘিত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
  • একই দিন নির্বাচন-গণভোটে সংকট তৈরি হবে : পরওয়ার
  • ভোট হলে তোমাদের অস্তিত্ব থাকবে না: জামায়াতকে মির্জা ফখরুল
  • জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না: জামায়াত আমির
  • এত কিছুর পরও এদেরকে আ.লীগের একটা অংশ কী করে সমর্থন করে: সোহেল তাজ
  • হাসিনাকে ফাঁ*সিতে না ঝোলানো পর্যন্ত তার নাম মাথায় ঘুরবে: মীর স্নিগ্ধ
  • রাতে জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় বাবার অবস্থান নিয়ে মুখ খুললেন মির্জা ফখরুল
  • রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সদস্য গ্রেফতার
  • হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ