বুধবার, আগস্ট ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দোষ স্বীকার

মিথ্যা ও উসকানিমূলক বক্তব্য : মুফতি কাজী ইব্রাহিমের কারাদণ্ড

দোষ স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করায় বিতর্কিত বক্তা মুফতি কাজী মোহাম্মদ ইব্রাহিমকে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মিথ্যা ও উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে তাকে এ দণ্ড দেওয়া হয়।

সোমবার (১৬ জানুয়ারি) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক একেএম জুলফিকারের আদালতে দোষ স্বীকার করেন তিনি।

গ্রেফতারের পর থেকে এ পর্যন্ত কাজী মোহাম্মদ ইব্রাহিমের কারাভোগকেই সাজা হিসেবে প্রদান করেন আদালত। সে হিসেবে তার এক বছর তিন মাস ১৯ দিনের কারাভোগের সাজা হয়।

উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে কাজী মোহাম্মদ ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছিল।

এরপর ২০২১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর লালমাটিয়ার বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। হিসাব করলে দেখা যায়, গ্রেফতারের পর থেকে চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত তার এক বছর তিন মাস ১৯ দিনের কারাবাস হয়, যা দণ্ড হিসেবে প্রদান করেন আদালত।

ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি নজরুল ইসলাম শামীম বলেন, কাজী ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর ২৫/৩১/৩৫ ধারায় অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এ ধারাগুলোর সর্বোচ্চ সাজা পাঁচ বছরের কারাদণ্ড। যেহেতু তিনি দোষ স্বীকার করেছেন সেহেতু বিচারক সন্তুষ্ট হয়ে তার কারাভোগটাই সাজা হিসেবে দিয়েছেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, কাজী ইব্রাহিম তার বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিল ও খুতবার সময় মিথ্যা-উসকানিমূলক ও ভীতিপ্রদর্শন সম্বলিত ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার ও প্রকাশ করেন। প্রচারিত ভিডিও সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদকালে তিনি এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি। এছাড়া জিজ্ঞাসাবাদে উসকানিমূলক ভিডিওগুলোতে প্রচারিত বক্তব্য তার নিজের বলে স্বীকার করেন।

তিনি ফেসবুক-ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যা, আক্রমণাত্মক ও ভীতি প্রদর্শনমূলক বিভিন্ন ভিডিও প্রচার এবং প্রকাশ করে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিসহ আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর ২৫/৩১/৩৫ ধারায় অপরাধ করেছেন বলে মামলার অভিযোগে বলা হয়।

এরপর যখন তাকে গ্রেফতার করতে লালমাটিয়ার বাসায় যায় পুলিশ, তখন তিনি ফেসবুক লাইভে এসে ‘হিন্দুস্থানি দালাল ও র’র এজেন্ট তার বাসা ঘিরে রেখেছে বলে মন্তব্য করেন।

তার বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় মামলাটি করেছিলেন ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক মুন্সি আব্দুল লোকমান।

এ মামলায় তাকে আদালতে হাজির করে দুদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল। রিমান্ড শেষে একই বছরের ২ অক্টোবর জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

তদন্ত শেষে ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক মো. হাসানুজ্জামান আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

যাদের হজে নেয়া যাবে না, জানালেন ধর্ম উপদেষ্টা

শারীরিক সক্ষমতা না থাকলে কাউকে হজে নেয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন ধর্মবিস্তারিত পড়ুন

আহমাদুল্লাহর আবেগঘন পোস্ট

জনপ্রিয় আলেম ও ইসলামি আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ ফেসবুকে আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন। পোস্টেবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় জুম্মার মাধ্যমে শুরু উপজেলা মডেল মসজিদের কার্যক্রম

কলারোয়া প্রতিনিধি: পবিত্র জুম্মার নামাজ আদায়ের মধ্য দিয়ে কলারোয়া উপজেলা মডেল মসজিদবিস্তারিত পড়ুন

  • ১ আগস্ট শুক্রবার চালু হচ্ছে কলারোয়ার মডেল মসজিদ, পৃথক ব্যবস্থা মহিলাদের
  • ২০২৬ সালের হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরুর তারিখ ঘোষণা
  • বেঁচে যাওয়া টাকা ফেরত পাচ্ছেন ৪৯৭৮ হাজি : ধর্ম উপদেষ্টা
  • মহররম ও আশুরার শিক্ষা-তাৎপর্য
  • আশুরা উপলক্ষে রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল
  • আশুরার রোজা এক বছরের গুনাহ মাফের সুযোগ
  • ইমাম-খতিবদের সুখবর দিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
  • হযরত ইউসুফ (আঃ) এর কবরে ইহুদিরা, আটকে রাখলো ফিলিস্তিনিরা
  • পবিত্র আশুরা ৬ জুলাই
  • হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃ*ত্যু, হাসপাতালে ২৫
  • আটকে পড়া ইরানি হাজিদের সব ধরনের সহায়তার নির্দেশ সৌদি বাদশাহর
  • গরমকালে হজ হবে না আগামি ২৫ বছর