বুধবার, জুলাই ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাজগঞ্জে বাহারি রঙয়ের মাটির তৈরি খেলনা ও তৈজসপত্র দিয়ে সাজানো হয়েছে পূজার বাজার

হেলাল উদ্দিন,মনিরামপুর: যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জ হাইস্কুল রোডের দুর্গাপূজার বাজারে বিক্রির জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে পোড়া মাটির তৈরি অনেক রকমের খেলনা ও তৈজসপত্র। বিভিন্ন রঙে, রঙ করা এই খেলনা ও তৈজসপত্রগুলো। এখানে রাজগঞ্জ সার্বজনীন দুর্গাপূজা মন্দির রয়েছে।

কুমার সম্প্রদায়ের লোকেরা তাদের ঐতিহ্য রক্ষার্থে মাটির তৈরি এসব খেলনা ও তৈজসপত্র বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। এরা শুধু পূজার সময় নয়, সব সময় রাজগঞ্জ বাজারের এই জায়গায় এসব জিনিসপত্র বিক্রি করে থাকেন।

রাজগঞ্জ মোবারকপুর পাল পাড়ার চিত্ত পাল, মিঠুন পাল ও অমল পাল এবার দুর্গাপূজার বাজারে প্রায় ৫০ প্রকারের মাটির তৈরি খেলনা ও তৈজসপত্র বিক্রি করছে। রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারি শিক্ষক ও চালুয়াহাটি ইউনিয়ন পূজা উদযাপন পরিষদের সম্পাদক উত্তম কুমার পাল বলেন- পৃথিবীর প্রতিটি দেশে রয়েছে যার-যার নিজস্ব সংস্কৃতি। কেননা মানুষ তার নিজস্ব সংস্কৃতি কৃষ্টির আদলেই বেড়ে ওঠে এবং সংস্কৃতিকে লালন করে। আর এসবের মূলেই রয়েছে গ্রামীণ সংস্কৃতি। যার গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে মৃৎশিল্প। বিশেষ করে বাঙালির প্রাণের উৎসব বাংলা নবববর্ষের বৈশাখী মেলাসহ যে কোনো উৎসব, পূজাপার্বণে যুগ-যুগ ধরে মাটির তৈরি পণ্য ব্যবহার করে আসছে বাঙালি। তারই ধারাবাহিতকায় প্রতিটি পূজায় মাটির তৈরির কদর থাকে অন্যরকম। মাটির তৈরি খেলনা ও তৈজসপত্র বিক্রেতা মিঠুন পাল বলেন- শুধু দুর্গাপূজা না, এখানে সারাবছরই কমবেশি মাটির তৈরি খেলনা ও তৈজসপত্র বিক্রি হয়ে থাকে। তবে, দুর্গোৎসবের সময় আমাদের ব্যস্ততা বেশিই থাকে। তিনি জানান- এঁটেল মাটির তৈরি পুতুল ও তৈজসপত্রগুলো অন্য জায়গা থেকে পাইকারিভাবে কিনে আনতে হয়। রঙ করাও থাকে। আবার রঙ বাদেও থাকে। এ অবস্থায় কিনে আনতে হয়। তারপর রঙ দিয়ে দৃষ্টিনন্দন করে বিক্রি হয়।

আরেকজন বিক্রেতা অমল পাল বলেন- দুর্গাপূজা আসলেই আমাদের বেচাবিক্রি বেশি হয়। এ কারনে এসময় আমাদের ব্যস্ততা বেড়ে যায়। রাজগঞ্জ সার্বজনীন দুর্গাপূজা উদযাপন কমিটির সহ-সভাপতি সুকেশ চন্দ্র বলেন- সনাতন ধর্মালম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এই দুর্গোৎসবের সময় মন্দির ও মন্ডপের সামনে অনেক রকমের দোকান, যেমন- কসমেটিক, মিষ্টি, প্লাষ্টিকের খেলনা, কাঠের খেলনা ও বিভিন্ন মজাদার খাবারের দোকান বসানো হয়। এর মধ্যে সব থেকে নজর কাড়ে মাটির তৈরি বাহারি রঙয়ের খেলনা ও তৈজসপত্রের। ক্রেতারা খুব আগ্রহসহকারে এই খেলনাগুলো কিনে থাকেন। তিনি জানান- রাজগঞ্জ সার্বজনীন দুর্গাপূজা মন্দিরে পূজা চলাকালিন দর্শনাথী ও ভোক্তাদের মাঝে মেলার আমেজ বহন করে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

রাজগঞ্জ শহীদ স্মৃতি গার্লস হাইস্কুলে এডহক কমিটির পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা

হেলাল উদ্দিন : যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জ শহীদ স্মৃতি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যাপীঠেবিস্তারিত পড়ুন

রাজগঞ্জে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে এক নারীর আত্মহত্যা

হেলাল উদ্দিন : যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জে সোনাভান (৫৫) নামের এক নারীবিস্তারিত পড়ুন

মণিরামপুরে এক সপ্তাহে সড়কে প্রাণ গেল ৫ জনের

হেলাল উদ্দিন : যশোরের রাজারহাট-চুকনগর মহাসড়কের মণিরামপুর অংশে গত এক সপ্তাহে পৃথকবিস্তারিত পড়ুন

  • মনিরামপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে চলন্ত ট্রাকের ধাক্কা, চালক ও সহকারী নিহ*ত
  • মনিরামপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে প্রা*ণ গেলো বড় ভাইয়ের
  • মনিরামপুরের রাজগঞ্জ হাইস্কুল এবারো ‘এ’প্লাসে উপজেলার শীর্ষে
  • মুখ দিয়ে লিখেই এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেলেন মনিরামপুরের লিতুনজিরা
  • মনিরামপুরে বাস চাপায় একজন নিহত
  • মনিরামপুরে বাস-ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
  • যশোরের রাজগঞ্জে কলেজ পড়ুয়া ছাত্রীর আ*ত্মহ*ত্যা
  • মনিরামপুর মহাসড়কে পথচারীদের জন্য শ্যামল ছায়া পরিবেশ
  • মনিরামপুরে মাটিচাপা দেয়া ব্যক্তিকে জীবিত উদ্ধার
  • মনিরামপুরে উপজেলা পর্যায়ে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা
  • শার্শায় ট্রাক-ইজিবাইক মুখোমুখি সংঘ*র্ষে নিহ*ত ১, আহ*ত ৭
  • আর্থিক সাক্ষরতা কর্মসূচি উপলক্ষে রূপালী ব্যাংক মণিরামপুর শাখায় মতবিনিময় সভা