সোমবার, এপ্রিল ২১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাজগঞ্জে বাহারি রঙয়ের মাটির তৈরি খেলনা ও তৈজসপত্র দিয়ে সাজানো হয়েছে পূজার বাজার

হেলাল উদ্দিন,মনিরামপুর: যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জ হাইস্কুল রোডের দুর্গাপূজার বাজারে বিক্রির জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে পোড়া মাটির তৈরি অনেক রকমের খেলনা ও তৈজসপত্র। বিভিন্ন রঙে, রঙ করা এই খেলনা ও তৈজসপত্রগুলো। এখানে রাজগঞ্জ সার্বজনীন দুর্গাপূজা মন্দির রয়েছে।

কুমার সম্প্রদায়ের লোকেরা তাদের ঐতিহ্য রক্ষার্থে মাটির তৈরি এসব খেলনা ও তৈজসপত্র বিক্রি করছে বলে জানা গেছে। এরা শুধু পূজার সময় নয়, সব সময় রাজগঞ্জ বাজারের এই জায়গায় এসব জিনিসপত্র বিক্রি করে থাকেন।

রাজগঞ্জ মোবারকপুর পাল পাড়ার চিত্ত পাল, মিঠুন পাল ও অমল পাল এবার দুর্গাপূজার বাজারে প্রায় ৫০ প্রকারের মাটির তৈরি খেলনা ও তৈজসপত্র বিক্রি করছে। রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারি শিক্ষক ও চালুয়াহাটি ইউনিয়ন পূজা উদযাপন পরিষদের সম্পাদক উত্তম কুমার পাল বলেন- পৃথিবীর প্রতিটি দেশে রয়েছে যার-যার নিজস্ব সংস্কৃতি। কেননা মানুষ তার নিজস্ব সংস্কৃতি কৃষ্টির আদলেই বেড়ে ওঠে এবং সংস্কৃতিকে লালন করে। আর এসবের মূলেই রয়েছে গ্রামীণ সংস্কৃতি। যার গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে মৃৎশিল্প। বিশেষ করে বাঙালির প্রাণের উৎসব বাংলা নবববর্ষের বৈশাখী মেলাসহ যে কোনো উৎসব, পূজাপার্বণে যুগ-যুগ ধরে মাটির তৈরি পণ্য ব্যবহার করে আসছে বাঙালি। তারই ধারাবাহিতকায় প্রতিটি পূজায় মাটির তৈরির কদর থাকে অন্যরকম। মাটির তৈরি খেলনা ও তৈজসপত্র বিক্রেতা মিঠুন পাল বলেন- শুধু দুর্গাপূজা না, এখানে সারাবছরই কমবেশি মাটির তৈরি খেলনা ও তৈজসপত্র বিক্রি হয়ে থাকে। তবে, দুর্গোৎসবের সময় আমাদের ব্যস্ততা বেশিই থাকে। তিনি জানান- এঁটেল মাটির তৈরি পুতুল ও তৈজসপত্রগুলো অন্য জায়গা থেকে পাইকারিভাবে কিনে আনতে হয়। রঙ করাও থাকে। আবার রঙ বাদেও থাকে। এ অবস্থায় কিনে আনতে হয়। তারপর রঙ দিয়ে দৃষ্টিনন্দন করে বিক্রি হয়।

আরেকজন বিক্রেতা অমল পাল বলেন- দুর্গাপূজা আসলেই আমাদের বেচাবিক্রি বেশি হয়। এ কারনে এসময় আমাদের ব্যস্ততা বেড়ে যায়। রাজগঞ্জ সার্বজনীন দুর্গাপূজা উদযাপন কমিটির সহ-সভাপতি সুকেশ চন্দ্র বলেন- সনাতন ধর্মালম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এই দুর্গোৎসবের সময় মন্দির ও মন্ডপের সামনে অনেক রকমের দোকান, যেমন- কসমেটিক, মিষ্টি, প্লাষ্টিকের খেলনা, কাঠের খেলনা ও বিভিন্ন মজাদার খাবারের দোকান বসানো হয়। এর মধ্যে সব থেকে নজর কাড়ে মাটির তৈরি বাহারি রঙয়ের খেলনা ও তৈজসপত্রের। ক্রেতারা খুব আগ্রহসহকারে এই খেলনাগুলো কিনে থাকেন। তিনি জানান- রাজগঞ্জ সার্বজনীন দুর্গাপূজা মন্দিরে পূজা চলাকালিন দর্শনাথী ও ভোক্তাদের মাঝে মেলার আমেজ বহন করে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ঝড়-বৃষ্টির আশঙ্কায় দ্রুত ধান কাটায় ব্যস্ত যশোরের রাজগঞ্জের কৃষকেরা

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জ অঞ্চলে শুরু হয়েছে বোরো ধান কাটার উৎসব। আকাশেবিস্তারিত পড়ুন

রাজগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন আমাদের এ্যাম্বুলেন্সে কর্তৃপক্ষ

রাজগঞ্জ প্রতিনিধি : যশোর জেলার রাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন মনিরামপুরেরবিস্তারিত পড়ুন

মনিরামপুরের রাজগঞ্জে স্বর্ণ ব্যবসার আড়ালে চলছে রমরমা সুদের ব্যবসা

হেলাল উদ্দিন : কোন ধরনের নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই যশোরের মনিরামপুরবিস্তারিত পড়ুন

  • মনিরামপুরে বাপের বাড়ি থেকে স্ত্রীকে আনতে না পেরে যুবকের আত্মহ*ত্যা
  • গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী কবিতা পাঠ ও মানববন্ধন
  • মনিরামপুর হাসপাতাল বেডেই কেটেছে যাদের ঈদ
  • মনিরামপুরের রাজগঞ্জে এতিম ও সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ উপহার বিতারণ
  • ঈদকে সামনে রেখে ফেসবুকে সক্রিয় অনলাইন মোবাইল বিক্রেতা প্রতারক চক্র
  • বিভিন্ন পেশার মানুষের মিলনমেলা : রাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের দোয়া ও ইফতার মাহফিল
  • মনিরামপুরে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
  • মনিরামপুরের খেদাপাড়ায় তেলের ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড, ব্যবস্থাপক দগ্ধ
  • রাজগঞ্জে কলেজ শিক্ষক আলমের ইন্তেকাল, শোক প্রকাশ
  • মনিরামপুরে গোয়ালের তালা ভেঙ্গে বিধবা নারীর ৬ গরু চুরি
  • যশোরের রাজগঞ্জে বোতল সয়াবিন তেল খুলে অতিরিক্ত দামে বিক্রি!
  • যশোর-খোরদো রোডে বাস চলাচল বন্ধ; ভোগান্তিতে যাত্রীরা