পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় নেয়া বাংলাদেশি অপরাধীদের খুঁজে বের করার নির্দেশ
পাঁচজনকেই বাংলাদেশের আদালত মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলো সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের জন্য। তারা সীমান্ত পার হয়ে এপার বাংলার উত্তর চব্বিশ পরগনায় আশ্রয় নিয়েছিল ফেক আইডেনটিটি দাখিল করে। শুধু তাই নয়, এই পাঁচজনই ভুয়া আধার কার্ড এবং নকল পরিচয়পত্র দিয়ে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পর্যন্ত করেছিল।
কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স-এর তদন্তে এই সব তথ্য উঠে আসে।
এস টি এফ বা স্পেশাল টাস্ক ফোর্স আদালতে আবেদন জানিয়েছিল এই ভুয়া পরিচয়পত্রের ব্যাপারে।
কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার কাছে জবাব চেয়েছেন যে এক দেশের সর্বোচ্চ সাজায় দণ্ডিতরা কীভাবে আধার কার্ড এর মত ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন পেতে পারে? তিনি এই জবাব লিখিত আকারে তলব করেছেন।
উল্লেখযোগ্য, এই ভাবেই বাংলাদেশে আর্থিক দুর্নীতি কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত পি কে হালদার বনগাঁয় রীতিমতো গুছিয়ে বসেছিলেন। বিচারপতি সেনগুপ্ত বিস্ময় প্রকাশ করেন এই ভাবে সীমান্ত পার হয়ে অপরাধীদের এই দেশে আশ্রয় নেয়ার বিষয়ে। কলকাতা পুলিশের টাস্ক ফোর্সকে তিনি নির্দেশ দিয়েছেন এই ধরনের অপরাধীদের খুঁজে বের করার জন্য। বর্তমান মামলায় যে পাঁচজন অভিযুক্তের কথা বলা হয়েছে তারা ক্যাপিটল পানিশমেন্ট পাওয়া সত্ত্বেও কীভাবে এদেশে এল তাই নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)