রবিবার, জুলাই ২৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

তাহসানের সঙ্গে প্রতিদিনই কথা হয়: মিথিলা

দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াথ রাশিদ মিথিলা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আনন্দবাজারের মুখোমুখি হন তিনি। কথা বললেন তাহসানের সঙ্গে বন্ধুত্ব, সৃজিতের স্ত্রী আর মেয়ে আয়রাকে নিয়ে।

বিচ্ছেদের পরও নতুন করে সম্পর্ক। তাহসানের সিরিজ মুক্তি পাওয়া নিয়ে মিথিলা বলেন, ২০১৬ সালের পর আমরা আর কাজ করিনি। ২০১৭ সালে আমাদের বিচ্ছেদ হয়। এত বছর পর কাজ করলাম। এ নিয়ে চারদিকে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলো।

তিনি বলেন, নানা কথা শুনতে হচ্ছে— টাকার জন্য মিথিলা-তাহসান একসঙ্গে কাজ করলো, অথচ বাচ্চার জন্য একসঙ্গে থাকতে পারলো না! লোকে তো জানেই না আমাদের পারস্পরিক সম্পর্কের কথা। আমরা খুব ভালো আছি। আমাদের যখন বিচ্ছেদ হয় আয়রার বয়স মাত্র এক বছর। ওকে নিয়ে সব জায়গায় ঘুরেছি। বাড়ির সাহায্য পেয়েছি। তাহসানের কাছে বাচ্চাকে রেখে বাইরে গেছি। কর্মসূত্রে যখন বাইরে যাচ্ছি, তখনো আমি আয়রাকে সঙ্গে নিয়ে গেলে কাজের জায়গা থেকে ওরা আপত্তি করেনি।

তিনি আরো বলেন, আফ্রিকায় একটা কথা আছে— ‘একটা বাচ্চাকে বড় করতে পুরো গ্রামের প্রয়োজন’। এটাই সত্যি। আমি বলতে চাচ্ছি— বাচ্চা মানুষ করার ক্ষেত্রে দাদা-দাদি, শাশুড়ি ও বন্ধু সবার প্রয়োজন হয়।

মিথিলা বলেন, দর্শকরা ভাবছেন, ২০১৬-এর পর ২০২৪-এ মিথিলা আর তাহসানের দেখা হলো। এটা তো না, আমাদের তো প্রতিদিনই কথা হয়। ব্যাপারটা ও রকম নয় যে বহু বছর পর দুজনের দেখা হলো, আর পেছনে মিউজিক বাজছে, তা তো নয়।

বিচ্ছেদের পর সম্পর্ক রাখা স্বাভাবিক কিনা—এমন প্রশ্নে মিথিলা বলেন, সব সম্পর্কে বন্ধুত্ব না-ও থাকতে পারে। কিন্তু সন্তান থাকলে তার স্বার্থ আগে দেখতে হবে। সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্য আমার কাছে সবার আগে। এটাই উচিত। আমি আয়রাকে দেখতে পেলাম না। আমি আর তাহসান লড়াই করলাম— এই ইগোর যুদ্ধে তো বাচ্চার ক্ষতি হবে।

তিনি বলেন, আমি আর তাহসান ১৪ বছর একসঙ্গে থেকেছি, ঘরসংসার করেছি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করেছি। দুজন দুজনকে ভালো করে জানি। আয়রা আমাদের দুজনের কাছে সবার আগে।

আয়রা তোমাদের দুজনের কাছে সবচেয়ে আগে হলে কেন সৃজিত—এমন প্রশ্নে মিথিলা বলেন, ও সবটাই জানে। বাংলাদেশে গেছে। আমার পরিবারকে দেখেছে। তাহসানের সঙ্গে আমার সম্পর্ক দেখেছে। বিয়ের মতো সম্পর্ক হওয়ার ক্ষেত্রে অনেক কারণ থাকে, সৃজিত সব কিছু জেনেই আমাকে গ্রহণ করেছে।

তা ছাড়া আয়রার সঙ্গে সৃজিতের চট করে বন্ধুত্ব হয়, আর আয়রা সৃজিতকে ‘আব্বু’ বলেও ডাকে বলে জানান মিথিলা। সৃজিত আব্বু, তাহলে তাহসানকে—এমন প্রশ্নে মিথিলা বলেন, ‘বাবা’। আর এই দুইয়ের মাঝে দাঁড়িয়ে আমি মিথিলা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বিমান বি/ধ্ব/স্তে আ/হ/ত/দের চিকিৎসা সহায়তা দিতে চেয়ে ভারতের চিঠি

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে আহতদের চিকিৎসায়বিস্তারিত পড়ুন

দুই ভাইয়ের এক বউ! পুরোনো প্রথার বিয়ে নিয়ে চাঞ্চল্য

ভারতের হিমাচল প্রদেশের একটি বিয়ে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা চলছে সামাজিক যোগাযাগমাধ্যমে। একবিস্তারিত পড়ুন

তৃণমূলের দুঃশাসনের কারণে ভুগছে পশ্চিমবঙ্গ: মোদি

ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, তৃণমূলের দুঃশাসনের কারণে ভুগছে পশ্চিমবঙ্গ। মানুষ বিজেপিরবিস্তারিত পড়ুন

  • বিধ্বস্ত হওয়ার আগে বিমানের জ্বালানি সুইচ বন্ধ করে দিয়েছিলেন ক্যাপ্টেন: রিপোর্ট
  • ভারতসহ ৫ দেশের সরকারকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ভারতে হা*মলার ভয়ে হেলমেটে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে ঘুরছেন যুবক!
  • মোদিকে আম পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ভারতে রাজ্যসভায় ডাক পড়ল চার বিশিষ্ট নাগরিকের, আছেন হর্ষ বর্ধন শ্রিংলাও
  • এয়ার ইন্ডিয়ার সেই বিমান বিধ্বস্তের প্রতিবেদনে মিললো চাঞ্চল্যকর তথ্য
  • পাকিস্তানের সঙ্গে সং*ঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহ*ত!
  • বাংলাদেশিদের কিডনি পাচার হচ্ছে ভারতে!
  • বেনাপোল বন্দরে সাইবেরিয়ার ভিসা লাগানো ২০টি বাংলাদেশী পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক চালক আটক
  • প্রতিবেশীদের দিকে ‘নিবিড় নজর’ রাখি, ‘ত্রিপক্ষীয় বৈঠক’ নিয়ে জয়সওয়াল
  • গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা: গুম কমিশনের প্রতিবেদন
  • ভারতের অভ্যন্তরে গাছে ঝুলে থাকা বাংলাদেশির ম*রদে*হ হস্তান্তর