রবিবার, জুলাই ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ: আপিল বিভাগ

১৭ বছর আগে ২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত এক হাজার ১৩৭ জনের চাকরি ফেরত নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) এ বিষয়ে আপিল শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।

এর আগে ২৭তম বিসিএসে প্রথমবারের মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল রেখে ২০১০ সালের ১১ জুলাই আপিল বিভাগ রায় দেন।

এ রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে ১৪০ জন গত বছর পৃথক আবেদন করেন। শুনানি নিয়ে গত বছরের ৭ নভেম্বর আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) মঞ্জুর করে আদেশ দেন। এর ধারাবাহিকতায় পৃথক তিনটি আপিলের ওপর শুনানি হয়।

আদালতে আপিলকারীদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক। পিএসসির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া।

জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন জানান, এর আগে এক-এগারোর সরকারের সময় ২৭তম বিসিএসে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১ হাজার ১৩৭ জন চূড়ান্ত সুপারিশের পর চাকরিতে প্রবেশ করবেন—এ পর্যায়ে ওই সিদ্ধান্ত হয়।

আইনজীবীদের তথ্যমতে, পরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা হয়। ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেন। হাইকোর্টের অপর একটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করেন। প্রথম রায়ের বিরুদ্ধে নিয়োগবঞ্চিত ২৫ জন আপিল বিভাগে দুটি লিভ টু আপিল করেন। দ্বিতীয় রায়ের বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে। এ ক্ষেত্রে ২০৫ জন হাইকোর্টে রিট করেছিলেন। কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়ে আপিল বিভাগ সরকারের লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে ২০১০ সালের ১১ জুলাই রায় দেন। এ রায়ে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া সঠিক বলা হয়।

ওই রায় নিয়ে রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লিভ টু আপিল মঞ্জুরের পর নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে করা পৃথক আপিলের ওপর আজ শুনানি শেষ হলো।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৭ সালের ২১ জানুয়ারি ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হন। তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ওই বছরের ৩০ মে প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে পিএসসি ওই বছরের ১ জুলাই প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বাতিল করে। ওই বছরের ২৯ জুলাই দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ২০০৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ২২৯ জন উত্তীর্ণ হন। পরে তাদের চাকরিতে নিয়োগ দেয়া হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কোনো ভুল সিদ্ধান্তে যেন ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ না পায় : তারেক রহমান

কোনো আবেগতাড়িত কিংবা ভুল সিদ্ধান্তের কারণে যেন কোনো চরমপন্থা কিংবা ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিতবিস্তারিত পড়ুন

জামায়াতের এমপি-মন্ত্রী প্লট নেবে না, ট্যাক্সবিহীন গাড়িতেও চড়বে না : ডা. শফিকুর রহমান

জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে দলের সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীরা সরকারি বরাদ্দের প্লটবিস্তারিত পড়ুন

কোনো রাজনৈতিক দলকে বাস সরবরাহ করেনি সেনাবাহিনী

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি পোস্টে দাবি করা হয়েছে- বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটিবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসপাতালে নেয়া হলো জামায়াত আমিরকে
  • আবু সাঈদরা যদি বুক পেতে না দিতো তাহলে আজও অনেকে জীবন হারাতো : জামায়াতের আমির
  • যত দিন যাচ্ছে পরিস্থিতি জটিল হচ্ছে, দ্রুত নির্বাচন দিন: ফখরুল
  • ২৫ থানায় ন্যূনতম ভোটার দেখাতে পারেনি এনসিপি
  • বাইরে বলে সংস্কার মানি, মিটিংয়ে বসলে কিচ্ছু মানি না ভাব দেখায় : বিএনপি প্রসঙ্গে তাহের
  • জামায়াতের সমাবেশে বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি: সালাহউদ্দিন আহমদ
  • ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু, চুক্তি সই
  • বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করলো স্টারলিংক
  • বেকারত্বই ছিল জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম কারণ: আসিফ মাহমুদ
  • শেখ হাসিনাকে ‘ডেভিল রানী’ আখ্যা দিয়ে সোহেল তাজের ফেসবুক পোস্ট
  • জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া হতে হবে স্বচ্ছ ও জনগণের জন্য দৃশ্যমান: প্রধান উপদেষ্টা
  • তারা চায় আমরা ফাঁদে পা দিই : মির্জা ফখরুল