বুধবার, জুন ৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ: আপিল বিভাগ

১৭ বছর আগে ২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত এক হাজার ১৩৭ জনের চাকরি ফেরত নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) এ বিষয়ে আপিল শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।

এর আগে ২৭তম বিসিএসে প্রথমবারের মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল রেখে ২০১০ সালের ১১ জুলাই আপিল বিভাগ রায় দেন।

এ রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে ১৪০ জন গত বছর পৃথক আবেদন করেন। শুনানি নিয়ে গত বছরের ৭ নভেম্বর আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) মঞ্জুর করে আদেশ দেন। এর ধারাবাহিকতায় পৃথক তিনটি আপিলের ওপর শুনানি হয়।

আদালতে আপিলকারীদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক। পিএসসির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া।

জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন জানান, এর আগে এক-এগারোর সরকারের সময় ২৭তম বিসিএসে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১ হাজার ১৩৭ জন চূড়ান্ত সুপারিশের পর চাকরিতে প্রবেশ করবেন—এ পর্যায়ে ওই সিদ্ধান্ত হয়।

আইনজীবীদের তথ্যমতে, পরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা হয়। ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেন। হাইকোর্টের অপর একটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করেন। প্রথম রায়ের বিরুদ্ধে নিয়োগবঞ্চিত ২৫ জন আপিল বিভাগে দুটি লিভ টু আপিল করেন। দ্বিতীয় রায়ের বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে। এ ক্ষেত্রে ২০৫ জন হাইকোর্টে রিট করেছিলেন। কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়ে আপিল বিভাগ সরকারের লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে ২০১০ সালের ১১ জুলাই রায় দেন। এ রায়ে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া সঠিক বলা হয়।

ওই রায় নিয়ে রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লিভ টু আপিল মঞ্জুরের পর নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে করা পৃথক আপিলের ওপর আজ শুনানি শেষ হলো।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৭ সালের ২১ জানুয়ারি ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হন। তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ওই বছরের ৩০ মে প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে পিএসসি ওই বছরের ১ জুলাই প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বাতিল করে। ওই বছরের ২৯ জুলাই দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ২০০৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ২২৯ জন উত্তীর্ণ হন। পরে তাদের চাকরিতে নিয়োগ দেয়া হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শেখ মুজিব, তাজউদ্দিনসহ যুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবর ভুয়া: উপদেষ্টা ফারুকী

শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার মুক্তিযোদ্ধার খেতাব বাতিল করা হয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের ভুয়া খবরে বিভ্রান্তি

মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমদসহ মুজিবনগর সরকারের সব সদস্যেরবিস্তারিত পড়ুন

শেখ মুজিবসহ জাতীয় ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয় : ফারুক-ই-আজম

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেছেন, শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতারবিস্তারিত পড়ুন

  • সরকারের স্থায়িত্বে আস্থা ভোটের পক্ষে বিএনপি-এনসিপিসহ কয়েকটি দল
  • ১২০০ বস্তা চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে, ঘটনাটি চাঁদপুরের শাহরাস্তি : উপদেষ্টা আসিফ
  • অমীমাংসিত বিষয়ে একমত হতেই দ্বিতীয় দফার বৈঠক : আলী রীয়াজ
  • ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন
  • প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন চাইলো জামায়াত
  • সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বড় সুখবর’
  • দূরত্ব ঘুচিয়ে জুলাই সনদে আরও কিছু যোগ করতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা
  • ‘শহীদ জিয়ার প্রথম চট্টগ্রাম, শেষ চট্টগ্রাম’ শীর্ষক আলোচনা সভা
  • অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনই সরকারের প্রধান অঙ্গীকার: বাজেট বক্তৃতায় অর্থ উপদেষ্টা
  • জাতীয় বাজেট ঘোষণা
  • দাম কমতে পারে যেসব পণ্য-সেবার
  • দাম বাড়তে পারে যেসব পণ্য-সেবার