শনিবার, জুলাই ৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

নড়াইলে এক লম্পটের ফাঁদে পড়ে স্বামীকে তালাক দিলেন এক সন্তানের জননী!

নড়াইলে এক লম্পট এর ফাঁদে পা দিয়ে স্বামী পরিত্যক্তা হলেন এক সন্তানের জননী। নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার নলদী ইউনিয়নের ব্রমনীনগর গ্রামের আব্দুল মান্নান মোল্লার পুত্র রুহুল আমিন মোল্ল্যা (৩৫) এর ফাঁদে পা রেখে স্বামী সংসার ছাড়লেন এক সন্তানের মা।

থানার অভিযোগের বিবরণ ও এই মহিলা খানম (২৫) এর সাথে কথা বলে জানা যায়, তার বাড়ি নড়াইল সদর চন্ডিবরপুর ইউনিয়নে। তার বাবার নাম শহীদ শেখ, থানা জেলা নড়াইল সদর। অভিযোগকারী মহিলা খানম বলেন, রুহুল আমিনের সাথে আত্মীয়তা হিসেবে পরিচয় শুরু হয় এক বছর আগে। তখন থেকে রুহুল আমিন আমার মোবাইল নাম্বারটা কারো কাছ থেকে নিয়ে আমাকে বিভিন্ন সময় ফোন করতো এবং বিভিন্ন কথা বলতো। আমি তখন তাকে আমার ফোনে ফোন দিতে নিষেধ করি ও বলি আমার স্বামী সন্তানের কথা। সে আমার কোন কথা কর্ণপাত করে না। এক পর্যায়ে তার সাথে আমার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তখন সে আমাকে নিয়ে সংসার করবে বলে আশা দেন। আমি তার কাছে তার বউ বাচ্চা আছে নাকি জানতে চাই রুহুল আমিন বলে যে, বউ আরেক লোকের সাথে চলে গেছে আর বাচ্চাদের তার ভাইদের বাড়ি রেখে গেছে। তখন রুহুল আমিন আমাকে অনেক ধরনের আশা দেন ও বলেন তোমাকে নিয়ে আমি অনেক দুরে চলে যাব, তোমাকে অনেক সুখে রাখবো। এর মাঝে রুহুল অামিন আমাকে বিভিন্ন জায়গাতে ঘুরতে নিয়ে যায় ও কোরআন শরিফে হাত রেখে বলে তোমাকে বিয়ে করবো। সেই সময় রুহুল আমিন আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে শারীরিক যৌন নির্যাতন করে। এরপর থেকে বিয়ে করবে বলে রুহুল আমিন আমাকে অনেক দিন ঘুরাতে থাকে। এর কিছু দিন পরে রুহুল আমাকে ফোন দিয়ে কিছু টাকা লাগবে বলে জানাই। আমি তখন আমার কাছে থাকা বিশ হাজার টাকা রুহুল আমিন কে দিই। আর বলি বিয়ে কবে করবা। তখন বলে কয়দিন পরে। সেই কথা গুলো তখন আমার মোবাইলে রেকডিং করে রাখি। তখন রুহুল আমিন আমাকে বলে আর কিছু দিন পরে নড়াইলের চাকুরী ছেড়ে দেবো, পরে বিয়ে করবো।এর ১৫ দিন পর রুহুল আমার কাছে আবার টাকা চাইলে আমার সোনা গহনা সব বন্ধক রেখে নগদ মোট তিন বারে ১ লক্ষ বিশ হাজার টাকা দেয়। এই টাকা নেওয়া হলে এর কিছু দিন পর থেকে সে আমার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়। একদিন সে আমার মোবাইলের ইমোতে আমাকে মেসেজ পাঠাই যে তাকে পেতে হলে আরো চার লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দিতে হবে। টাকা না দিতে পারলে তার আশা ছেড়ে দিতে।আমি কান্নাকাটি করলে সে গালিগালাজ করে। এর কিছু দিন পরে রুহুল আমিন আমাকে বলে যে, আমার স্বামী কে তালাক দিতে। তাহলে সে আমাকে বিয়ে করবে। তখন আমি বাধ্য হয়ে আমার স্বামী কে ১৫/৭/২০২০ তারিখ তালাক দেই। কিন্তু রুহুল আমিন আমার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় ও নানান ধরনের হুমকি দেয়। তখন আমি লোহাগড়া থানায় হাজির হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করি।

লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ আশিকুর রহমান বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। সেটা নলদী পুলিশ ফাঁড়িতে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ওড়না কেড়ে নিয়ে হাত বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতো, আর বলতো এখন পর্দা ছুটে গেছে’

একের পর এক ভয়াল অভিজ্ঞতা, শরীরে চিহ্ন, আর মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে ফিরেবিস্তারিত পড়ুন

গণহত্যার বিচার ও সংস্কারের পরেই নির্বাচন: নাহিদ ইসলাম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘যারা গণহত্যা করেছে, আমরাবিস্তারিত পড়ুন

‘সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলুন’: সাংবাদিকদের প্রতি ইজ্জত উল্লাহ

কলারোয়া প্রতিনিধি: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও আগামি নির্বাচনেবিস্তারিত পড়ুন

  • কালিগঞ্জে পুকুরে ডু*বে শি*শুর মৃ*ত্যু
  • যশোরের শার্শায় গৃহবধূকে গনধর্ষণের অভিযোগ
  • ‘সাকিব অবৈধ সরকারের এমপি, তা ভুলে গেলে শহীদদের সঙ্গে বেঈমানি হবে’
  • মিত্রদের কয়টি আসনে ছাড় দেবে বিএনপি?
  • আসন বণ্টন নিয়ে তারেক রহমানে আস্থা বিএনপির মিত্রদের
  • বাংলাদেশিদের কিডনি পাচার হচ্ছে ভারতে!
  • বর্তমান সময়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা কল্পনাও করা যায় না: ডা. শফিকুর
  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্বপ্ন বাস্তবায়নে রাস্তায় নেমেছি : নাহিদ ইসলাম
  • মনিরামপুর মহাসড়কে পথচারীদের জন্য শ্যামল ছায়া পরিবেশ
  • বাংলাদেশে ‘এক কিডনির গ্রাম’, দালাল চক্রের ফাঁদে নিঃস্ব দরিদ্র মানুষ
  • যশোরের শার্শা উপজেলায় আপ বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু
  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানের লক্ষ্য বৈষম্যহীন, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়া: নাহিদ ইসলাম