মঙ্গলবার, নভেম্বর ১১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

করোনার চেয়েও বেশি মানুষ মারা যাবে জলবায়ু পরিবর্তনে

জলবায়ু পরিবর্তন রোধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া না হলে ২০৫০ সাল নাগাদ প্রতি বছরই অনেক মানুষ প্রাণ হারাবে। করোনা মহামারিতে এক বছরেই যত মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এই শতকের মাঝামাঝিতে প্রতি বছর এর চেয়ে বেশি মানুষ প্রাণ হারাবে।

এমনই আশঙ্কা করেছেন ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সাবেক গভর্নর মার্ক ক্যানরি। তিনি আক্ষেপ প্রকাশ করে বলেন, যেখানে এখন কোটি কোটি মানুষের মৃত্যু ঠেকানোর জন্য কাজ করা উচিত, সেখানে বিলিয়ন ডলার খরচ করা হচ্ছে অর্থনীতির চাকা সচল রেখে পরিবেশ ধ্বংস করতে।

মার্ক ক্যানরি প্রথমে ব্যাংক অব কানাডার প্রধান ছিলেন। এরপর ২০২০ সাল পর্যন্ত পালন করেছেন ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের গভর্নরের দায়িত্বে। বর্তমানে তিনি জাতিসংঘের ক্লাইমেট অ্যাকশন অ্যান্ড ফিন্যান্সের দূত হিসেবে কাজ করছেন। সংবাদ মাধ্যম বিবিসিকে তিনি বলেন, করোনা মহামারি আর জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষয়ক্ষতি এখন সমান্তরাল গতিতে এগোচ্ছে।

জলবায়ু খেকে নিজেকে আইসোলেট করে রাখার কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বিজনেস এশিয়া, জলবায়ু পরিবর্তন চ্যালেঞ্জবিষয়ক এক আলোচনায় তিনি বলেন, জলবাযু পরিবর্তনের বিষয়টি যখনই মানুষের জীবনের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে দেখা হবে, তখনই স্পষ্ট হবে, করোনার কারণে এক বছরে যত মানুষ মারা গেছে, এই শতাব্দীর মাঝামাঝিতে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রতি বছর তার চেয়ে বেশি মানুষ মারা যাবে।

বিভিন্ন দেশের সরকার করোনা-পরবর্তী বিপর্যস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে। কিন্তু কার্বন নিঃসরণ রোধে ব্যয়টা নিতান্তই নগণ্য। গত বছর কাকতালীযভাবে কার্বন নিঃসরণ কম ছিল, কারণ মানুষের ভ্রমণের সুযোগ ছিল না।
অথচ এই ক্রান্তিকালে নবায়নযোগ্য জ্বালানি আর পরিবেশবান্ধব অবকাঠামোতে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করা উচিত।

তিনি বলেন, আগামী ৩ দশকে প্রতি বছর সাড়ে ৩ ট্রিলিয়ন ডলার পরিবেশ সুরক্ষার বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করতে হবে। বেসরকারিভাবে বিনিয়োগের জন্য সারাবিশ্বে ১৭০ ট্রিলিয়ন ডলার রয়েছে। ব্যাংক, বিনিয়োগ তহবিল আর ব্যক্তিবিশেষে, সবারই প্রশ্ন, বিনিয়োগ কোথায় করলে সেই বিনিয়োগ লাভজনক এবং স্থিতিশীল কোনো কাজে আসবে।

যুক্তরাষ্ট্র আবারো ফিরেছে জলবায়ু পরিবর্তন রোধের যুদ্ধে। এদিকে বিশ্বের সর্বোচ্চ পরিবেশ দূষণকারী দেশ চীন বলছে, ২০৬০ সাল নাগাদ কার্বন নিঃসরণ শূন্যে আনবে তারা। এদিকে তারা কয়লাভিত্তিক বৈদ্যুৎ প্ল্যান্ট তৈরি অব্যাহত রেখেছে, যেগুলোতে ৭০ শতাংশই ব্যবহার করা হচ্ছে জীবাশ্ম জ্বালানি। মার্ক কেনরি বলেন, চীন যত দ্রুত কয়লার ব্যবহার থেকে সরে আসবে, সারাবিশ্বের জন্য তা ফলপ্রসূ হবে। এদিকে বৃহত্তম আর্থিক খাতকে চাঙা রাখার পাশাপাশি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি খাতে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনতে হবে যুক্তরাষ্ট্রের।

একই রকম সংবাদ সমূহ

রাতে জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরিবিস্তারিত পড়ুন

মুক্তিযুদ্ধের সময় বাবার অবস্থান নিয়ে মুখ খুললেন মির্জা ফখরুল

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজের প্রয়াত বাবা মির্জা রুহুল আমিনের অবস্থান নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেবিস্তারিত পড়ুন

রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সদস্য গ্রেফতার

রাজধানীতে সম্প্রতি ককটেল হামলার ঘটনায় ২৮ বছর বয়সী এক যুবককে গ্রেফতার করেছেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
  • ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি
  • কলারোয়ায় সিসিডিবি’র আয়োজনে যুবদের ব্যবসার ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ
  • দ্বাদশ শ্রেণির নির্বাচনি পরীক্ষা স্থগিত
  • সাবেক মেয়র আইভীর ৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন
  • ‘দেশে যত সংকট চলছে সবই নাটক’
  • দুই উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি প্রাথমিক শিক্ষকদের
  • দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে: গভর্নর
  • এই সংবিধানে গণভোট নিয়ে কিছু নেই: আমীর খসরু
  • বিএনপি আলোচনায় বসতে রাজি হয়নি
  • দলগুলো না পারলে গণভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার: প্রেস সচিব
  • আ.লীগ জনগণকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে সহিংসতা চালাতে চায়