শনিবার, মে ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কলারোয়ায় বিচুলি সংকট আর দামের উর্দ্ধগতি!

কলারোয়ার সকল ইউনিয়নের বহু বাড়িতে গৃহপালিত পশু হিসেবে গরু পোষেন। আবার অনেকে খামার তৈরি করে একাধিক গরু পোষেন। নির্দিষ্ট সময়ের পর তাদের সকলেই পরবর্তীতে গরু বিক্রি করেন লাভের প্রত্যাশায়। আর এসকল গরুর প্রধান খাদ্য বিচুলি। সম্প্রতি বিচুলির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে।

উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে বিচালি সংকট বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। সেই সাথে বিচুলির দামেরও উর্দ্ধগতিতে চরম বিপাকে পড়েছেন গরু খামারী ও গরু পোষা ব্যক্তিরা।

তারা জানান, গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর বিচুলির যেমন সংকট তেমনি দাম অনেকাংশে বেশি লক্ষ্য করা গেছে।
গত ইরি মৌসুমে বৈরী আবহওয়ার কারণে বিচুলির ব্যাপক ক্ষতি হয় প্রায় ৩ এর ১ অংশ বিচুলি মাঠে নষ্ট হওয়া ও গত কোরবানির ঈদে গরুর দাম কম থাকায় অনেকে গরু বিক্রি করতে পারেননি বা করেননি। সেই বিক্রি না হওয়া গরুর জন্য অতিরিক্ত বিচুলি ও অন্যদিকে বৈরী আবহওয়ায় নষ্ট হয়ে যায় বিচুলি। যার কারণে বর্তমানে তীব্র বিচুলি সংকট ও দামের উর্দ্ধোগতি। -এমনটাই ধারণা করছেন এলাকার লোকজন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, গত ইরি মৌসুমে প্রতি কাউন বিচুলির মূল্য ছিলো ৩হাজার থেকে ৪হাজার টাকা বর্তমানে তা বেড়ে দাড়িয়েছে ৬হাজার থেকে ৭হাজার টাকা। বিচুলির দাম লাগামহীন বৃদ্ধির কারণে নিরুপায় হয়ে এলাকার অনেকেই কম দামে গরু বিক্রি করছেন।

আবার এই এলাকায় বিচুলির সংকট দেখা দেওয়ায় বাধ্য হয়ে চড়া দামে অন্য এলাকা থেকে বিচুলি কিনে আনতে দেখা গেছে অনেককে।

তাদের কাছ থেকে জানা গেছে, এলাকার চরম সংকটে গরুর প্রধান ধাদ্য বিচুলির। যদিও কোন কোন বাড়িতে বিচুলির বড় গাদা দেওয়া থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অতি সামান্য। তারা বিক্রি না করে আরও দাম বাড়ার অপেক্ষা করছেন। ফলে আরও বিচুলি সংকটের আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে।

জয়নগর গ্রামের বাসিন্দা বিল্লাল হোসেন জানিয়েছেন, কোরবানির ঈদে গরুর দাম কম থাকায় গরু বিক্রি করিনি। এখন বিচুলি সংকট দেখা দিয়েছে। বর্তমানে চড়া দামে বিচুলি কিনতে হচ্ছে, তাও সমিতির কিস্তির টাকা দিয়ে।

চন্দনপুর গ্রামের ইসলাম আলী জানান, এ বছর সব ধরণের গো খাদ্য চড়া দামে কিনতে হয়েছে। বিচুলি, ভূষি, কুড়া, ফিডসহ সব ধরনের গো খাদ্যের বেশি দাম থাকায় গরুতে লাভবান হতে পারবো না। উল্টে দেনার দায় চাপবে ঘাড়ে।

জয়নগরের প্রভাস হাজরা জানিয়েছেন, কোরবানির ঈদে আশানুরূপ মূল্য না পাওয়ায় হাট থেকে গরু ফিরিয়ে আনতে বাধ্য হই। সেই থেকে বাড়িতে মজুতকৃত বিচুলি খাচ্ছে বিক্রি না হওয়া গরু। যার কারণে বিচুলি সংকটে পড়েছি।

কেঁড়াগাছি গ্রামের অসিম জানান, গরু আছে এমন প্রায় প্রতিটি বাড়িতে বিচুলি সংকট দেখা দিয়েছে। এমনটি চলতে থাকলে বাড়িতে বা খামারে গরু পোষা অনিহা দেখা দেয়ার শঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ার কয়লা ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের কমিটি গঠন

কলারোয়ার কয়লা ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক কমিটি ঘোষনা করা হয়েছে। নজরুল ইসলামবিস্তারিত পড়ুন

খুলনায় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে কলারোয়ায় বিএনপি’র প্রস্তুতি সভা

নিজস্ব প্রতিনিধি: খুলনা বিভাগীয় তারুন্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যেবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার কেঁড়াগাছি ইউনিয়ন ছাত্রদলের প্রস্তুতি সভা

কলারোয়ার কেঁড়াগাছি ইউনিয়ন ছাত্রদলের উদ্যোগে এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। খুলনা বিভাগীয়বিস্তারিত পড়ুন

  • সাতক্ষীরা ও কলারোয়া সীমান্তে পাঁচ লক্ষ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ
  • কলারোয়ার মুরারীকাটি হাইস্কুলের নতুন সভাপতি তপুকে ফুলেল শুভেচ্ছা
  • সাতক্ষীরা ও কলারোয়া সীমান্তে ভারতীয় মালামাল আটক
  • কলারোয়ায় ৬ ইউনিয়নে যুবদলের মতবিনিময় সভা
  • কলারোয়ার ইউএনও’র সাথে ইউএনডিপি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাত
  • কলারোয়া সীমান্তে ভারতীয় ইমিটেশন গহনাসহ বিভিন্ন পণ্য উদ্ধার
  • কলারোয়ার কেরালকাতা ইউনিয়ন পরিষদের সমস্যা ও উন্নয়ন বিষয়ে আলোচনা সভা
  • কলারোয়ায় যুবদল নেতার ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ
  • কলারোয়া সীমান্তে ৭ লক্ষ টাকার ভারতীয় ওষুধসহ বিভিন্ন পণ্য উদ্ধার
  • কলারোয়ার কেরালকাতায় মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সভা
  • কলারোয়া সীমান্তে ৭ লক্ষ টাকার ভারতীয় ওষুধসহ পণ্য উদ্ধার
  • কলারোয়া সীমান্তে ভারতীয় ওষুধ ও শাড়ি উদ্ধার