শুক্রবার, ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমলেই ঘটেছে: মাহফুজ আলম

গুম, আয়নাঘর এবং নির্বিচার নিপীড়ন এসব ঘটনা শেখ মুজিবুর রহমানের আমলেই ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর পিআইবিতে ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহিদ শাকিলের মা বিবি আয়েশা।
সভাপতিত্ব করেন তথ্য সচিব মাহবুবা ফারজানা।

উপদেষ্টা বলেন, শেখ মুজিব যে একনায়কতন্ত্র বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলেন, সেটিই বাস্তবায়ন করেন শেখ হাসিনা। শেখ মুজিব যেভাবে বিরোধীদের উপর নির্যাতন করেছেন, শেখ হাসিনাও তাই করেছেন।

মাহফুজ আলম বলেছেন, রাষ্ট্রের টাকা খরচ করে আদর্শিক গুণ্ডাদের লালন-পালন করেছেন হাসিনা। নিপীড়ন ও হত্যাযজ্ঞকে ন্যায্যতা দিয়েছে তারা। এই সিস্টেম এমনভাবে বানিয়েছে, যেখানেই হাত দিই সেখানেই আদর্শিক গুণ্ডা, সেখানেই লীগের দোসর পাই। হাসিনার ফ্যাসিবাদে লীগ কর্মীদের পাশাপাশি পুলিশের অংশ ছিল। শুধু প্রশাসন ও পুলিশযন্ত্র এ ফ্যাসিবাদের অংশ না, পুরো জাতিকে দূষিত করে রেখে গেছে। সামান্য সংস্কারে এটা বিলোপ হবে না। পাঠ্যবইয়ের মাধ্যমে শিশুদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দূষিত জাতি/ফ্যাসিবাদী জাতি তৈরি করতে চেয়েছে। সেটা এ শিশুরাই ভেঙে দিয়েছে।

মাহফুজ আলম বলেন, তরুণদের শেখ হাসিনা আদর্শিক পাঠশালায় ভর্তি করতে চেয়েছিল। পাঠশালায় ভর্তি করে তাদের মাথা ব্রেইন ওয়াশ করে শেখ মুজিবের বন্দনা, শেখ হাসিনার বন্দনার মধ্যে দিয়ে কয়েকটা প্রজন্মকে তৈরি করতে চেয়েছিল। ওদের পরিকল্পনা ছিল মূলত কয়েকটি প্রজন্মকে মুজিববাদী চেতনার গুলি খাইয়ে তাদের নৈতিকভাবে, মানসিকভাবে ও বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পঙ্গু করে দেওয়া। এভাবে তাদের পরিকল্পনা ছিল ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতা স্থায়ী করা। কিন্তু যাদের তারা প্রশিক্ষণ দিচ্ছিল, সেই প্রজন্ম তাদের আয়নাঘর ভেঙে দিয়েছে। এ প্রজন্ম তাদের সে দম্ভ, এক পরিবার এক দলকেন্দ্রিক বাংলাদেশ সে প্রকল্প ভেঙে দিয়েছে।

মানুষের যে চাওয়া ছিল দেশ সংস্কারের, আমরা তা আজও বাস্তবায়ন করতে পারেননি বলে মনে করেন এই উপদেষ্টা। তিনি বলেন, সরকারের জায়গা থেকে আমরা বিচার নিশ্চিতের চেষ্টা করছি।

এই জাতিকে উদ্ধারের প্রকল্প অনেক বড় উল্লেখ করে মাহফুজ আলম বলেন, শুধু নির্বাচন আর সংস্কার দিয়ে কাজ শেষ হবে না। সরকার যথেষ্ট চেষ্টা করছে নতুন রাষ্ট্র গঠনের।

সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে শহীদদের স্পিরিট নিয়ে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত গড়ে তুলতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিচার ও সংস্কারে দরকার আমূল পরিবর্তন, সেটা অল্প দিনে সম্ভব না। আবু সাঈদের ত্যাগ, স্পিরিট ধারণ করতে হবে। আমরা বিস্মৃতপরায়ণ জাতি, সহজেই ভুলে যাই। চাই না মানুষ বিজনেস ইউজুয়ালে ঢুকে পড়ুক। চাই এ ক্ষোভ জারি থাকুক। এ ক্ষোভ দেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

আওয়ামী সরকারের উৎখাতের কারণ উঠে এলো জাতিসংঘের প্রতিবেদনে

জাতিসংঘের অধিকার অফিস (ওএইচসিএইচআর) বলেছে, ২০২৪ সালের জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে আগস্টের প্রথমবিস্তারিত পড়ুন

ইংরেজি শিখলেই বাংলা ভুলে যেতে হবে, এমনটি নয় : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‌আজ আমরা মাতৃভাষা দিবসেবিস্তারিত পড়ুন

খালেদা জিয়া রাষ্ট্রপতি, তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী—এটি বিএনপির অবস্থান নয়: রিজভী

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি জিতলে খালেদা জিয়া রাষ্ট্রপতি হবেন আর তারেকবিস্তারিত পড়ুন

  • ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে বিদায়েও প্রেরণা যুগিয়েছে একুশে ফেব্রুয়ারি : রিজভী
  • এটিএম আজহারুলকে মুক্তি না দিলে ‘স্বেচ্ছায় কারাবরণের’ ঘোষণা জামায়াতের আমিরের
  • অন্তর্বর্তী সরকার বিপন্ন ভাষা সংরক্ষণ ও বৈচিত্র্য নিশ্চিতে জোর দিচ্ছে: পররাষ্ট্র সচিব
  • ভাষাশহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা জ্ঞাপন
  • ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
  • ২০১৪ ও ‘১৮ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ২২ ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসর
  • অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে আমরা এখন বেশি শক্তিশালী: প্রধান উপদেষ্টা
  • ‘অক্টোবরে তফসিল, ডিসেম্বরে নির্বাচন, জানুয়ারিতে নতুন সরকার’
  • আলেপের বিরুদ্ধে বন্দির স্ত্রীকে রোজা ভাঙিয়ে ধর্ষণের প্রমাণ পেয়েছে প্রসিকিউশন
  • ১৮ বছর পর সব মামলা থেকে নিষ্কৃতি পেলেন খালেদা জিয়া
  • ১৭ ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠান পেলো একুশে পদক
  • ২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ: আপিল বিভাগ