দু’টি পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ডাক্তার ইসমাইল


প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক দৃষ্টিপাত ও যশোর থেকে প্রকাশিত দৈনিক গ্রামের কাগজ পত্রিকায় গত ২৭ আগস্ট, ২০২০ তারিখে আমাকে জড়িয়ে প্রকাশিত একটি সংবাদ দৃষ্টি গোচর হয়েছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে- উল্লেখিত রোগী হাজেরা খাতুন কলারোয়া সরকারি হাসপাতালে অসুস্থ অবস্থায় ভর্তি হন গত ১৩ আগস্ট। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক এর পরামর্শক্রমে গত ১৫ আগস্ট স্থানীয় মুন্না ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে আল্ট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষার মাধ্যমে তার পিত্তথলির পাথর নিশ্চিত হন। পরবর্তীতে রোগীর স্বজনরা ডায়াগনস্টিক রিপোর্ট ও রোগী নিয়ে আমার ক্লিনিকে ভর্তি হন। রিপোর্টের আলোকে ও স্বজনদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে গত ২২ আগস্ট রাতে অপারেশন সম্পন্ন করি। অপারেশনের পর পিত্তথলিতে ইনফেকশন পরিলক্ষিত হলেও পাথর পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য যে, পিত্তথলির পাথর অপারেশনের ক্ষেত্রে
সম্পূর্ণ পিত্তথলি কেটে ফেলতে হয়। এছাড়া উল্লেখিত রিপোর্টে পাথরের সাইজ উল্লেখ করা ছিল দশমিক ৭৯ সেন্টিমিটার, সিভিডি’র ডায়ামিটার ৩ মিলিমিটার। ওই ডায়াগনস্টিক রিপোর্টের ভিত্তিতেই অপারেশন করা হয়। অর্থাৎ রিপোর্ট ছিল ত্রুটিপূর্ণ বা ভুল কিন্তু অপারেশন ভুল হয়নি।
এছাড়া প্রকাশিত খবরে আমার বক্তব্য সঠিক ভাবে উপস্থাপিত হয়নি, সেখানে মনগড়া বক্তব্য দেয়া হয়েছে।
তাছাড়া আমার ক্লিনিক অনিবন্ধিত নয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে, যার রেজিস্ট্রেশন কোড নাম্বার HSM86496.
আমি প্রকাশিত খবরের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী:
ডাক্তার ইসমাইল হোসেন
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), পিজিটি (সার্জারি)
প্রভাষক,
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ।

কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
