শনিবার, জুলাই ৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সালাম দিতে ভুল, খতিবকে ‍‍‍ছাগল-বেয়াদব বললেন ইউএনও! (ভিডিওসহ)

সালাম না দেয়ায় উপজেলা পরিষদ মসজিদের খতিবকে কট‚ক্তির অভিযোগ উঠেছে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুলী বিশ্বাসের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই খতিব।

অভিযোগকারী কলারোয়া উপজেলা মসজিদের খতিব মোঃ মতিউর রহমান বলেন, “আমি তিন বছর ধরে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ মসজিদের খতিবের দায়িত্ব পালন করছি। গত ১২ রবিউল আওয়াল মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে কীভাবে ধর্মীয় অনুষ্ঠান করা যায় সেটি জানার জন্য গত ৮ অক্টোবর ইউএনও স্যারকে ফোন দেই। কিন্তু বেখেয়ালে সালাম দিতে ভুলে যাই। কিছুক্ষণ পর তিনি আমাকে আবার ফোন ব্যাক করে বলেন, ‘আমাকে সালাম করলেন না কেন? আমার স্বাক্ষরে আপনার বেতন হয়’।”

তিনি আরও বলেন, তখন আমি বলেছি, সামনে খেয়াল রাখবো। তখন তিনি (ইউএনও) বলেন, ‘আপনি তো বেয়াদব মানুষের মতো আচরণ করছেন। আপনি নিজে বেয়াদব মানুষকে কী শেখাবেন, বলে বকাবকি করেন।’ তখন আমি আবারও বলি, স্যার সামনে থেকে খেয়াল রাখবো। আমি একটু বেখেয়াল হয়ে গিয়েছিলাম।”

খতিব বলেন, ‘গত বুধবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ইসলামী ফাউন্ডেশন চিঠি দিয়ে আমাকে মিটিংয়ে আমন্ত্রণ জানালে আমি সেখানে উপস্থিত হই। সেখানে ইউএনও স্যার পূর্বের সালাম না দেওয়ার কথা তোলেন। তখন আমি বলি, স্যার আমি একটু বেখেয়াল হয়ে গিয়েছিলাম। এ ছাড়া আমি সবসময় সালাম দেই।’

ইউএনও বলেন, ‘আমার চেহারা কি এত ভালো যে আমার চেহারা দেখলে আপনি বেখেয়াল হয়ে যান? অন্যরা তো কেউ বেখেয়াল হয় না। আপনি বেখেয়াল হয়ে যান। বেয়াদব কোথাকার। বের হন, বের হয়ে যান এখান থেকে। যান, বের হয়ে যান।’ এর আগে বলেন, ছাগলটা এখনও বের হয়নি! এই বলে সেখান থেকে আমাকে বের করে দেন। এ ঘটনায় আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।

অভিযোগ রয়েছে, এর আগে মাস খানেক আগে মসজিদের মোয়াজ্জেম হাফেজ মাসুদুর রহমানকে তিনি বলেছেন, ‘আপনি কি গাঁজা খান?’ তিনি বলেন, ‘সুনামের সঙ্গে আমরা দায়িত্বপালন করছি কিন্তু এর আগে কখনো কোনো ইউএনও এভাবে আমাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেননি।’

মিটিংয়ে উপস্থিত থাকা ইসলামী ফাউন্ডেশনের ফিন্ড সুপার ভাইজার শাহজাহান কবির বলেন, “স্যার না বলায় সম্ভবত ইউএনও স্যার একটু মাইন্ড করেছেন। মূলত সে কারণে আমাদের মিটিংয়ে একটু ক্ষিপ্ত হয়েছিলেন স্যার। বলছিলেন, ‘আমাকে দেখেই আপনি বেখেয়াল হয়ে যান। অন্য কেউ তো হয় না।’ এরপর তাকে মিটিং থেকে বের করে দেন।”

অভিযোগের বিষয়ে কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাস বলেন, ‘আমি উপজেলা মসজিদ কমিটির সভাপতি। বিভিন্ন সময় তাদের সঙ্গে আমার মিটিং হয়। তবে কোনো খারাপ ব্যবহারের ঘটনা ঘটেনি।’

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ায় বিএনপির অঙ্গ সংগঠেনের তারুণ্যের সমাবেশের প্রস্তুতি সভা

কলারোয়ায় বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠেনের নেতৃবৃন্দদের নিয়ে এক আলোচনা ও মতবিনিময়বিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়া সরকারি কলেজে শিবিরের বৃক্ষরোপন কর্মসূচি

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির কলারোয়া সরকারি কলেজ শাখার উদ্যোগে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালিত হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের লক্ষ্য কলারোয়ায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন, নিরাপদ ও মানসম্মত খাদ্য উৎপাদন, প্রদর্শনীসহ নানান সময়োপযোগীবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় চক্ষু সেবা শিবির বাস্তবায়নে মতবিনিময় সভা
  • কলারোয়ায় ঔষুধ ফার্মেসীতে টাস্কফোর্স এর অভিযান : ৩০ হাজার টাকা জরিমানা
  • কলারোয়ায় শিম চাষে স্বাবলম্বী যুগিখালীর সাত্তার সানা
  • কলারোয়ায় আইসক্রিম ফ্যাক্টরিতে ট্যাক্সফোর্সের অভিযান
  • কলারোয়ার ধানদিয়ায় ৮ দলীয় ফুলবল টুর্নামেন্টে সরসকাটি চ্যাম্পিয়ন
  • কলারোয়ায় কলেজ শিক্ষক-কর্মচারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা
  • কলারোয়ায় নব্বই দশকের ছাত্রনেতাদের মিলনমেলার প্রস্তুতিমূলক সভা
  • কলারোয়ার ধানদিয়া হাইস্কুল ফুটবল মাঠে ফাইনাল খেলায় সরসকাটি জয়ী
  • কলারোয়ার কেঁড়াগাছিতে প্রীতি ফুটবল ম্যাচে স্বাগতিকদের সাথে ড্র আটুলিয়ার
  • কলারোয়ায় অনুষ্ঠিত হলো উৎসবমুখর রথযাত্রা উৎসব
  • কলারোয়ায় বিএনপি’র লিফলেট বিতরণ করলেন সাবেক মেয়র আক্তারুল
  • কলারোয়ায় শহর প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ