বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ১৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সালাম দিতে ভুল, খতিবকে ‍‍‍ছাগল-বেয়াদব বললেন ইউএনও! (ভিডিওসহ)

সালাম না দেয়ায় উপজেলা পরিষদ মসজিদের খতিবকে কট‚ক্তির অভিযোগ উঠেছে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুলী বিশ্বাসের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই খতিব।

অভিযোগকারী কলারোয়া উপজেলা মসজিদের খতিব মোঃ মতিউর রহমান বলেন, “আমি তিন বছর ধরে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ মসজিদের খতিবের দায়িত্ব পালন করছি। গত ১২ রবিউল আওয়াল মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে কীভাবে ধর্মীয় অনুষ্ঠান করা যায় সেটি জানার জন্য গত ৮ অক্টোবর ইউএনও স্যারকে ফোন দেই। কিন্তু বেখেয়ালে সালাম দিতে ভুলে যাই। কিছুক্ষণ পর তিনি আমাকে আবার ফোন ব্যাক করে বলেন, ‘আমাকে সালাম করলেন না কেন? আমার স্বাক্ষরে আপনার বেতন হয়’।”

তিনি আরও বলেন, তখন আমি বলেছি, সামনে খেয়াল রাখবো। তখন তিনি (ইউএনও) বলেন, ‘আপনি তো বেয়াদব মানুষের মতো আচরণ করছেন। আপনি নিজে বেয়াদব মানুষকে কী শেখাবেন, বলে বকাবকি করেন।’ তখন আমি আবারও বলি, স্যার সামনে থেকে খেয়াল রাখবো। আমি একটু বেখেয়াল হয়ে গিয়েছিলাম।”

খতিব বলেন, ‘গত বুধবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ইসলামী ফাউন্ডেশন চিঠি দিয়ে আমাকে মিটিংয়ে আমন্ত্রণ জানালে আমি সেখানে উপস্থিত হই। সেখানে ইউএনও স্যার পূর্বের সালাম না দেওয়ার কথা তোলেন। তখন আমি বলি, স্যার আমি একটু বেখেয়াল হয়ে গিয়েছিলাম। এ ছাড়া আমি সবসময় সালাম দেই।’

ইউএনও বলেন, ‘আমার চেহারা কি এত ভালো যে আমার চেহারা দেখলে আপনি বেখেয়াল হয়ে যান? অন্যরা তো কেউ বেখেয়াল হয় না। আপনি বেখেয়াল হয়ে যান। বেয়াদব কোথাকার। বের হন, বের হয়ে যান এখান থেকে। যান, বের হয়ে যান।’ এর আগে বলেন, ছাগলটা এখনও বের হয়নি! এই বলে সেখান থেকে আমাকে বের করে দেন। এ ঘটনায় আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।

অভিযোগ রয়েছে, এর আগে মাস খানেক আগে মসজিদের মোয়াজ্জেম হাফেজ মাসুদুর রহমানকে তিনি বলেছেন, ‘আপনি কি গাঁজা খান?’ তিনি বলেন, ‘সুনামের সঙ্গে আমরা দায়িত্বপালন করছি কিন্তু এর আগে কখনো কোনো ইউএনও এভাবে আমাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেননি।’

মিটিংয়ে উপস্থিত থাকা ইসলামী ফাউন্ডেশনের ফিন্ড সুপার ভাইজার শাহজাহান কবির বলেন, “স্যার না বলায় সম্ভবত ইউএনও স্যার একটু মাইন্ড করেছেন। মূলত সে কারণে আমাদের মিটিংয়ে একটু ক্ষিপ্ত হয়েছিলেন স্যার। বলছিলেন, ‘আমাকে দেখেই আপনি বেখেয়াল হয়ে যান। অন্য কেউ তো হয় না।’ এরপর তাকে মিটিং থেকে বের করে দেন।”

অভিযোগের বিষয়ে কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাস বলেন, ‘আমি উপজেলা মসজিদ কমিটির সভাপতি। বিভিন্ন সময় তাদের সঙ্গে আমার মিটিং হয়। তবে কোনো খারাপ ব্যবহারের ঘটনা ঘটেনি।’

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী মেলায় পুরস্কার বিতরণ

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলারোয়ায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আবুল কাশেমের ইন্তেকাল

আসাদুজ্জামান ফারুকী, কলারোয়া: সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ পরিবহন মালিকবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার জয়নগর মদন মোহন মন্দিরে পহেলা বৈশাখ উদযাপন

দেবাশীষ চক্রবর্ত্তী বাবু: প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী মদন মোহন মন্দিরে প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরওবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়া সরকারি কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠিত
  • কলারোয়া বেত্রবতী হাইস্কুলে নববর্ষ উদযাপন
  • কলারোয়ায় নিহত ঢাবি শিক্ষার্থীর পরিবারের পাশে সাতক্ষীরা বিসিএস অফিসার্স ফোরাম
  • কলারোয়া পৌর মেয়র মনিরুজ্জামান বুলবুলের মাতা সায়রা বানুর ইন্তেকাল, দাফন সম্পন্ন
  • কলারোয়া উপজেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে পথচারীদের মাঝে ইফতারি বিতরন
  • কলারোয়াতে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সেলাই মেশিন বিতরণ
  • প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার বিতরণ করলেন তালা-কলারোয়া সংসদ সদস্য স্বপন
  • সোনাবাড়ীয়া সমাজকল্যাণ সংস্থার উদ্যোগে নগদ অর্থ, ঈদবস্ত্র ও ইফতার বিতরণ
  • কলারোয়ায় নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের ঈদের কেনাকাটা, ফুটপাত বাজার নির্ভর
  • বিদায়ের পথে রমজান; প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা
  • কলারোয়ায় দু:স্থদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার বিতরণ করলেন এমপি স্বপন
  • সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন জেলায় ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস