সোমবার, মে ৬, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

হিরো আলমকে অভিনন্দন জানালেন তথ্যমন্ত্রী

বগুড়া-৪ ও বগুড়া-৬ আসনের উপনির্বাচনে দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যাওয়া আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

রোববার দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ অভিনন্দন জানান।

বগুড়ার নির্বাচন নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্য নিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমি হিরো আলমকে অভিনন্দন জানাই। কারণ সে অনেক ভোট পেয়েছে। তাকে এলাকার বিপুলসংখ্যক মানুষ সমর্থন করেছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব তো অনেক কিছুই বলেন। তাই সে কি বলল না বলল তাতে কিছু আসে যায় না। তবে আমি হিরো আলমকে অভিনন্দন জানাই।

এ সময় বিশ্ব গণতন্ত্র সূচকে দেশের ধারাবাহিক অগ্রগতি গণতন্ত্র নিয়ে বিএনপি ও তাদের দোসরদের সমালোচনাকে অসত্য ও অসার প্রমাণ করেছে বলে মন্তব্য করেন হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল সাহেব এবং বিএনপি ও তাদের জোটের বিভিন্ন দলের নেতারা বক্তৃতা করে বেড়ান- এ দেশে গণতন্ত্র নেই, গণতন্ত্র হুমকির সম্মুখীন। তারা যখন প্রতিদিন এ কথাগুলো বলে বেড়াচ্ছেন, টেলিভিশনের পর্দা গরম করছেন, জনসভায় মানুষকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করছেন, দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন, তখনই গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক দ্য ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ) যে গণতন্ত্র সূচক প্রকাশ করেছে সেখানে বাংলাদেশ দুই ধাপ এগিয়ে ৭৩তম স্থানে উন্নীত হয়েছে।’

২০১৮ সাল থেকে প্রতি বছর গণতন্ত্রের সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি হয়েছে উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৮ সালে বাংলাদেশ ৮৮তম, ২০১৯ সালে ৮০তম, ২০২০ সালে ৭৬তম, ২০২১ সালে ৭৫তম এবং ২০২২ সালে ৭৩তম স্থানে উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ বিএনপি নেতারা যে বক্তব্যগুলো রাখেন সেগুলো যে মিথ্যা অসার, সেটিই এই রিপোর্টের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।’

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র আরও সংহত হতো, বাংলাদেশ গণতন্ত্রের সূচকে আরও কয়েক ধাপ উন্নীত হতো যদি বিএনপির সংসদ বর্জন, সংসদ থেকে পদত্যাগ এই অপরাজনীতি যদি না থাকত। কারণ গণতন্ত্রকে দৃঢ় ও সংহত করার দায়িত্ব যেমন সরকারি দলের, তেমনই বিরোধী দলেরও দায়িত্ব, সে বিরোধী দল সংসদে থাকুক কিংবা না থাকুক। গণতন্ত্রকে সংহত করা, গণতান্ত্রিক রীতিনীতি চর্চা করা, সেটি সমস্ত রাজনৈতিক দলের সম্মিলিত দায়িত্ব। আজকে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের গণতন্ত্র যে সুসংহত হয়েছে এবং গণতান্ত্রিক রীতিনীতির চর্চা বিস্তৃত হয়েছে সেটির বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের এই রিপোর্ট।’

একই রকম সংবাদ সমূহ

দেশব্যপী বাংলালিংক-এর বিনামূল্যে পানি ও স্যালাইন বিতরণ

কলারোয়া নিউজ ডেস্ক: দেশে চলমান তীব্র দাবদাহ মোকাবিলায় তিন দিনব্যাপী সারা দেশেরবিস্তারিত পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আওয়ামী লীগ কোনো সংঘাতে নেই: ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন,বিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ও সেনাপ্রাঙ্গণ ভবন উদ্বোধন

ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) ও সেনাপ্রাঙ্গণ ভবনবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘এটি শুধু আমি বলছি না, সাংবাদিক বন্ধুরাও বলেন’
  • প্রভাবশালীরা উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব খাটালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ইসি রাশেদা
  • এমপি হিসেবে পাওয়া সরকারি বরাদ্দ কেন ফেসবুকে শেয়ার করেন, জানালেন ব্যারিস্টার সুমন
  • ফের বাংলাদেশে প্রবেশ করলো ৩৬ মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ
  • মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রীকে ডিবিতে ডাকা হয়েছে: হারুন
  • রাজউকের প্লট-ফ্ল্যাট বরাদ্দ নিয়ে নতুন বিধিমালা
  • বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা, কাল থেকে কমতে পারে তাপমাত্রা
  • এসএসসি পরীক্ষার ফল ১২ মে
  • বিএনপি নেতারা বেগম জিয়ার আইনি পথে ব্যর্থ, রাজপথে আন্দোলনেও ব্যর্থ : ওবায়দুল কাদের
  • ১০ টাকায় টিকিট কেটে চোখ দেখালেন প্রধানমন্ত্রী
  • গাজীপুরে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
  • শনিবারও বন্ধ থাকবে যেসব জেলার স্কুল-কলেজ