বুধবার, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করা লাগবে, তবে গ্রহণযোগ্য পরিমাপ করার কোনো যন্ত্র আমাদের হাতে নেই : সিইসি

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে চায় নির্বাচন কমিশন। এমনটি জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করা লাগবে, এটা বড় জিনিস। তবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন পরিমাপ করার কোনো যন্ত্র আমাদের হাতে নেই।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের ‍উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

সিইসি বলেন, যেখানে জনগণ তাদের ভোটাধিকার সত্যিকার অর্থে স্বাধীনভাবে প্রয়োগ করতে পারবে, সেই নির্বাচনটা প্রকৃত অর্থে নির্বাচন।

কাজী হাবিবুল আউয়াল, আমরা যদি সুন্দরভাবে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে পারি; এর সঙ্গে আরও কতগুলো বিশেষণ যুক্ত হয়েছে, সেটি হলো—অংশগ্রহণমূলক, গ্রহণযোগ্য। এটি গ্রহণযোগ্য হতে হবে। এটি একটি বড় জিনিস। এটা পরিমাপ করার কোনো যন্ত্র আমাদের হাতে নেই। তারপরও জনগণের যে দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয় নির্বাচনের পরে; নির্বাচনের শুদ্ধতা ও সিদ্ধতার প্রশ্নে, ওটার ওপর জনগণের দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়। এটাও কিন্তু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশে সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনটা শুধু অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ নয়—এটি বিশ্বাসযোগ্য, গ্রহণযোগ্য হতে হবে।’

নির্বাচন সহজ কর্মযজ্ঞ নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন খুব সহজ কর্ম নয়। এই কারণে যে, আমাদের যে নির্বাচনি সংস্কৃতি বা রাজনৈতিক সংস্কৃতি বা গণতান্ত্রিক যে সংস্কৃতি এটি এখনো সর্বোচ্চ ধাপে গিয়ে পৌঁছেনি। পৃথিবীর অনেক দেশ আছে যেখানে নির্বাচন নিয়ে খুব বেশি হায়-হুতাশ করতে হয় না। বিশেষ করে ইউরোপের অনেকগুলো দেশ। সেখানে নির্বাচনটা খুবই শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়ে যায়। ওরা গণতন্ত্রের একটি বিশেষ অবস্থানে গিয়ে থিতু হয়েছে। আমরা এখনো এরর অ্যান্ড ট্রায়াল পদ্ধতিতে এগিয়ে যাচ্ছি।

হাবিবুল আউয়াল বলেন, এই এগিয়ে নেওয়ার যাত্রায় আমরা সবাই সারথি। আমরা যদি আমাদের জ্ঞান, শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, শক্তি এবং সততা দিয়ে নির্বাচনটাকে নির্বাচন অর্থে পরিচালনা করতে পারি। যেখানে জনগণ তাদের ভোটাধিকার সত্যিকার অর্থে স্বাধীনভাবে প্রয়োগ করতে পারবে, তাহলেই সেই নির্বাচনটা প্রকৃত অর্থে নির্বাচন। কারণ সে ক্ষেত্রে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে সরকার গঠিত হয়ে থাকবে।

এসময় আগারগাঁওয়ে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউটে এ অনুষ্ঠানে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিব উপস্থিত ছিলেন। প্রতি ব্যাচে শতাধিক প্রশিক্ষক নিয়ে তিন হাজার ২০০ জনকে টিওটি দেওয়া হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ফিলিস্তিনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করল বাংলাদেশ

কাতারের সার্বভৌম ভূখণ্ডে ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলাকে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ। এই হামলাকেবিস্তারিত পড়ুন

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৮৯ বিলিয়ন ডলার

দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সামান্য বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর)বিস্তারিত পড়ুন

ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজে আমরা সন্তুষ্ট : নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, এখন পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন পেল ৩৭ প্রতিষ্ঠান
  • পদ্মা সেতুতে গাড়ি থামানো ছাড়াই স্বয়ংক্রিয় টোল আদায়
  • যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আরো গভীর করতে চান প্রধান উপদেষ্টা
  • ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
  • প্রবাসীরা পোস্টাল ব্যালটে কীভাবে ভোট দেবেন, জানালেন ইসি
  • নতুন বেতন কাঠামোতে যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে
  • সহিংসতার অভিযোগে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
  • কোনো চাপে নয়, ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে: উপদেষ্টা
  • ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ‘মহোৎসবের নির্বাচন’: প্রধান উপদেষ্টা
  • ১২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন
  • নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান
  • সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালদ্বীপের চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সের সৌজন্য সাক্ষাৎ