মঙ্গলবার, এপ্রিল ২৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক’ পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই : নাহিদ

বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।

শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকালে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আর আগের জায়গা নেই। সেখান থেকে একটি ছাত্র সংগঠন তৈরি হয়েছে। রাজনৈতিক দল তৈরি হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়টা এখন আর এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে, এই পরিচয়ে ব্যবহার করে কেউ যদি অপকর্ম করে তাহলে তারা যেন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেন।

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, দল আত্মপ্রকাশের পর আমরা এখন নিবন্ধনের শর্তাবলির প্রতি গুরুত্বারোপ করছি, সাংগঠনিক বিস্তারে মনোযোগ দিয়েছি। রোজার পর এগুলো পুরোদমে চলবে। এরপর আমরা ভাববো।

যে কোনো সময়ে নির্বাচনের জন্য জাতীয় নাগরিক পার্টি প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা বলেছি জাতীয় নির্বাচনের পাশাপাশি গণপরিষদ নির্বাচন দেখতে চাই। এ মুহূর্তে নির্বাচনই এনসিপির একমাত্র দাবি নয়। আমরা দৃশ্যমান বিচার দেখতে চাই। ঐক্যমতে জুলাই সনদ, যেখানে সকল রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষর থাকবে। জনগণ দেখতে পারবে কোন দল কোন সংস্কারের পক্ষে আছে- কোন দল বিপক্ষে আছে। নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ আমরা কার্যকর দেখতে চাই। জুলাই ঘোষণাপত্রের যে কথা ছাত্রদের পক্ষ থেকে উঠেছিলো তার বাস্তবায়ন দ্রুত সময়ে দেখতে চাই।

এনসিপির শীর্ষ এই নেতা বলেন, নাগরিক পার্টির নারী সদস্যের টার্গেট করে সাইবার জগতে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, বুলিং চলছে। এক ধরনের হেনস্তার মধ্যে দিয়ে তাদের যেতে হচ্ছে। বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের অনুসারীরা এই কাজে বেশি যুক্ত রয়েছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে নারীদের টার্গেট করা হচ্ছে। যাতে নারীরা রাজনৈতিক কাজে, দেশ গঠনের কাছে যুক্ত হতে না পারে, নিরুৎসাহিত করতে। তাদের মেন্টাল ট্রমার মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

তিনি বলেন, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো কেন যেন নির্বাচনের কথা এলে নির্বাচন পেটানোর ভয়টা পান। আমাদের মাথায় কাজ করে, নির্বাচন হবে ক্ষমতায় যাবো। বিচারের দাবিতে প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের উচিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপর চাপ দেওয়া।

এদিন এক প্রশ্নের জবাবে দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, হাজারের উপর মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। এখনো আমাদের বাবারা-মায়েরা তাদের সন্তানের লাশ কোথায় দাফন করা হয়েছে সেটা খুঁজে বেড়াচ্ছেন। শতাধিক লাশ রায়ের বাজার কবরস্থানে বেওয়ারিশ দাফন করা হয়েছে। যে খুনির নির্দেশে এত বড় একটি হত্যাকাণ্ড হলো। ওই খুনিটার বিচার আমরা বাংলাদেশে দেখতে চাই।

একই রকম সংবাদ সমূহ

উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা কারা করছে, খোঁজ নিতে বললেন আইন উপদেষ্টা

অভিনেতা ইরেশ যাকেরের বিরুদ্ধে করা মামলার বস্তুনিষ্ঠতা আছে কি না- তা জানতেবিস্তারিত পড়ুন

হজ ফ্লাইট উদ্বোধন

চলতি বছর (২০২৫) হজে যাওয়ার ফ্লাইট উদ্বোধন করলেন ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড.বিস্তারিত পড়ুন

দশম গ্রেড পাচ্ছেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা, সহকারী শিক্ষক ১২তম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন গ্রেড এক ধাপ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিকবিস্তারিত পড়ুন

  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সদস্যদের বৈঠক
  • মন্ত্রণালয়ের মতামত ছাড়াই ইশরাককে মেয়র ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
  • দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • দুই পুত্রবধূকে সঙ্গে নিয়ে দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
  • প্রত্যাহারের জন্য সুপারিশ করা রাজনৈতিক মামলার তালিকা প্রকাশ হচ্ছে
  • দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে দুদক
  • নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
  • বিশ্বের কোলাহলপূর্ণ শহরগুলোর তালিকায় শীর্ষে ঢাকা: রিপোর্ট
  • আসিফ নজরুলের বাসভবনে ড্রোন, নিরাপত্তা জোরদার
  • শেরে বাংলার নাম ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে: তারেক রহমান
  • চীন সব সময় শক্তিশালী বাংলাদেশ দেখতে চায় : মির্জা ফখরুল
  • এক ব্যক্তি দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, একমত জামায়াত