সোমবার, নভেম্বর ১০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মুরগির দাম কমলো কেজিতে ২০ টাকা

রাজধানীর বাজারগুলোতে সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম ১০ টাকা কমেছে কেজিতে। পাকিস্তানি কক বা সোনালি মুরগি দাম কমেছে কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত। মুরগির দাম কমলেও সপ্তাহের ব্যবধানে সবজি, ডিম, মাছ, পেঁয়াজ, আলুর দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি করছেন ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ১৭০ থেকে ১৭৫ টাকা। পাকিস্তানি কক বা সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৬০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ২৪০ থেকে ২৮০ টাকা।

মুরগির দামের বিষয়ে কাপ্তান বাজারের ব্যবসায়ী মো. মিজানুর বলেন, কয়েক সপ্তাহ ধরে মুরগির দাম কমতির দিকে। একমাসের মধ্যে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ৪০ টাকা কমেছে। আমাদের ধারণা সামনে মুরগির দাম আরও কমবে।

খিলগাঁওয়ের ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন বলেন, বাজারে ব্রয়লার মুরগি ও সোনালি মুরগির সরবরাহ বেড়েছে। চাহিদা আগের থেকে বাড়েনি। বরং করোনা বেড়ে যাওয়ায় আগের থেকে চাহিদা কমেছে। একমাস আগে যে পরিমাণ মুরগি বিক্রি করেছি, এখন বিক্রি হচ্ছে তার থেকে কম। এ কারণেই মুরগির দাম কমেছে।

এদিকে, ভালো মানের দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা। আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা। ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১১৫ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে এসব পণ্যের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সবজির বাজার ঘুরে দেখা গেছে, পাকা টমেটোর কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকা। গাজরের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকা। শিম মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৬০ টাকা। শীতের অন্যতম সবজি ফুলকপির পিস বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা। শাল গমের (ওল কপি) কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা।

এছাড়া বরবটির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৭০ টাকা। লাউয়ের পিস বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। লালশাকের আঁটি ১০ থেকে ১৫ টাকা, পালংশাকের আঁটি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে সবজি ও শাকের দামে খুব একটা হেরফের হয়নি।

সবজির দামের বিষয়ে কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী মো. রাজু বলেন, এখন দিন যত যাবে, বাজারে শীতের সবজির সরবরাহ কমবে। সবজির দাম আর কমার সম্ভাবনা কম। তবে পাকা টমেটোর দাম সামনে আরও একটু কমতে পারে।

মাছ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রুই মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা। একই দামে বিক্রি হচ্ছে কাতল মাছ। শিং ও টাকি মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা। শোল মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা। তেলাপিয়া ও পাঙাস মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৭০ টাকা।

এক কেজি ওজনের ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা। ছোট ইলিশ মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা। নলা মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ২০০ টাকা কেজি। চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা কেজি। সপ্তাহের ব্যবধানে মাছের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ায় সিসিডিবি’র আয়োজনে যুবদের ব্যবসার ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ

নিজস্ব প্রতিনিধি: ‘কারিগরি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করি, কর্মহীনতা মুক্ত সমাজ গড়ি”- এই স্লোগানকেবিস্তারিত পড়ুন

দ্বাদশ শ্রেণির নির্বাচনি পরীক্ষা স্থগিত

২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে দ্বাদশ শ্রেণির টেস্ট (নির্বাচনি) পরীক্ষা আপাততবিস্তারিত পড়ুন

সাবেক মেয়র আইভীর ৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পোশাক শ্রমিক মিনারুল হত্যা মামলাসহ ৫টি মামলায় নারায়ণগঞ্জবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘দেশে যত সংকট চলছে সবই নাটক’
  • দুই উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি প্রাথমিক শিক্ষকদের
  • দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে: গভর্নর
  • এই সংবিধানে গণভোট নিয়ে কিছু নেই: আমীর খসরু
  • বিএনপি আলোচনায় বসতে রাজি হয়নি
  • দলগুলো না পারলে গণভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার: প্রেস সচিব
  • আ.লীগ জনগণকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে সহিংসতা চালাতে চায়
  • জামায়াতের নজর ‘হিন্দু ভোটব্যাংকে’
  • বিএনপির র‍্যালি ঘিরে নয়াপল্টনে নেতাকর্মীদের ঢল
  • জাহানারার অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
  • আ.লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
  • নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ