বুধবার, নভেম্বর ১২, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সিনহা হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে ৭ আসামি আদালতে

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় সাত দিনের রিমান্ড শেষে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনকে কক্সবাজারের আদালতে হাজির করেছে র‍্যাব। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে কক্সবাজারে র‍্যাব-১৫-এর কার্যালয় থেকে তাঁদের আদালতে হাজির করা হয়।

আসামিদের প্রথমে আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। এরপর তাদের আদালতে উপস্থাপন করে কারাগারের পাঠানোর আবেদন জানাবে র‍্যাব। নতুন করে আর রিমান্ডের আবেদন করা হবে না বলে র‍্যাবের দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে।

এর আগে গত ১২ আগস্ট হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তার ১০ দিনের রিমান্ড আবেদনের শুনানি শেষে কক্সবাজারের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না ফারাহ সাত আসামির সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড মঞ্জুর করা আসামিরা হলেন সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) লিটন মিয়া, কনস্টেবল সাফানুর রহমান, কামাল হোসেন ও আবদুল্লাহ আল মামুন, পুলিশের দায়ের করা মামলার সাক্ষী মো. নুরুল আমিন, মো. নেজামুদ্দিন ও মোহাম্মদ আয়াছ।

দুই দিন পর ১৪ আগস্ট আসামিদের কক্সবাজার জেলা কারাগার থেকে নিজেদের হেফাজতে নেয় র‍্যাব। কারাগার থেকে প্রথমে তাদের কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে তাদের প্রত্যেকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়। পরে দুপুর ১২টার দিকে তাদের র‍্যাব কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

গত ৩১ জুলাই ঈদুল আজহার আগের রাত সাড়ে ১০টার দিকে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশ পরিদর্শক লিয়াকত আলীর গুলিতে নিহত হন অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। ঘটনার পর পুলিশ বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় দুটি ও রামু থানায় একটি মামলা করে। এই মামলায় এ পর্যন্ত সাত পুলিশ সদস্য, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) তিন সদস্য ও টেকনাফ পুলিশের করা মামলার তিন সাক্ষীসহ ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। বিভিন্ন সময় প্রত্যেকের সাত দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন কক্সবাজারের আদালত।

আজ সাত আসামির রিমান্ড শেষ হয়েছে। বাকি ছয় আসামি বর্তমানে র‍্যাবের রিমান্ডে রয়েছেন। এঁরা হলেন টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের দায়িত্বরত পরিদর্শক লিয়াকত আলী ও উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দদুলাল রক্ষিত এবং কক্সবাজারে কর্মরত এপিবিএন-১৪-এর সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শাহজাহান, কনস্টেবল রাজীব ও আবদুল্লাহ।

গত ৫ আগস্ট কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হত্যা মামলা করেন সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানের বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস। এতে নয়জনকে আসামি করা হয়। আসামিরা হলেন টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, টেকনাফের বাহারছড়া শামলাপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের বরখাস্ত হওয়া পরিদর্শক লিয়াকত আলী, এসআই নন্দদুলাল রক্ষিত, এএসআই লিটন মিয়া, পুলিশ কনস্টেবল সাফানুর রহমান, কামাল হোসেন, আবদুল্লাহ আল মামুন, মো. মোস্তফা ও এসআই টুটুল। এদের মধ্যে আসামি মোস্তফা ও টুটুল পলাতক।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরলো ৪ সন্তানের জননী

বেনাপোল প্রতিনিধি: নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরল ৪ সন্তানের জননী শান্তনাবিস্তারিত পড়ুন

দেশ-বিদেশের কোনো শক্তিই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামীবিস্তারিত পড়ুন

পালিয়ে গিয়েও হাসিনার সন্ত্রাস থামছে না: প্রেস সচিব

সন্ত্রাসের জননী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েও তার সন্ত্রাসী কার্যক্রম থামাচ্ছেবিস্তারিত পড়ুন

  • দেশের সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতার নির্দেশ
  • নির্বাচনী প্রচারণায় পোস্টার ও ড্রোন ব্যবহারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা
  • ভোট হলে তোমাদের অস্তিত্ব থাকবে না: জামায়াতকে মির্জা ফখরুল
  • রাতে জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় বাবার অবস্থান নিয়ে মুখ খুললেন মির্জা ফখরুল
  • রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সদস্য গ্রেফতার
  • হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
  • ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি
  • কলারোয়ায় সিসিডিবি’র আয়োজনে যুবদের ব্যবসার ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ
  • দ্বাদশ শ্রেণির নির্বাচনি পরীক্ষা স্থগিত
  • সাবেক মেয়র আইভীর ৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন
  • ‘দেশে যত সংকট চলছে সবই নাটক’