এখন বাংলাদেশেই চাষ হচ্ছে পবিত্র কোরআনে বর্ণিত ত্বীন ফল
পবিত্র কোরআনে আত ত্বীন সূরায় বর্ণিত মরুভূমির মিষ্টি ফল ত্বীন এখন গাজীপুরে চাষ হচ্ছে । জেলার শ্রীপুর উপজেলার বারতোপা গ্রামে মডার্ণ এগ্রো ফার্ম এন্ড নিউট্রিশন নামের ফার্ম-এ ত্বীন ফলের চাষ করছে। এটি আয়তনের দিক থেকে দেশের সবচেয়ে বড় বাগান দাবি কর্তৃপক্ষের।
এখান থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় ত্বীন ফল ও চারা বিক্রি হচ্ছে। দিনদিন চাহিদা বাড়ার কারণে ফার্ম কর্তৃপক্ষ ফার্মটির সম্প্রসারণ করে এ ফল গাছের চারা উৎপাদন বৃদ্ধিতে কাজ করছেন।আর এই ত্বীন চাষে বেকারত্ব দূরের পাশাপাশি রপ্তানীতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সম্ভাবনাও দেখছেন মডার্ণ এগ্রো ফার্ম এন্ড নিউট্রিশন নামের ফার্মের উদ্যোক্তরা।
এখান থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় ত্বীন ফল ও চারা বিক্রি হচ্ছে। দিনদিন চাহিদা বাড়ার কারণে ফার্ম কর্তৃপক্ষ ফার্মটির সম্প্রসারণ করে এ ফল গাছের চারা উৎপাদন বৃদ্ধিতে কাজ করছেন। আর এই ত্বীন চাষে বেকারত্ব দূরের পাশাপাশি রপ্তানীতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সম্ভাবনাও দেখছেন মডার্ণ এগ্রো ফার্ম এন্ড নিউট্রিশন নামের ফার্মের উদ্যোক্তরা।
প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা মো. আজম তালুকদার বলেন, ২০১৪-২০১৫ সালে তিনি থাইল্যান্ড থেকে জীবন্ত গাছ এবং তুরস্ক থেকে ত্বীন গাছের কাটিং নিয়ে আসেন। পরে নিজস্ব প্রোপাগেশন সেন্টারে নির্দিষ্ট তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বজায় রেখে বারতোপা এলাকায় ২০১৭ সালে বাণিজ্যিকভাবে চারা উৎপাদন ও আবাদ শুরু করা হয়।প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা মো. আজম তালুকদার বলেন, ২০১৪-২০১৫ সালে তিনি থাইল্যান্ড থেকে জীবন্ত গাছ এবং তুরস্ক থেকে ত্বীন গাছের কাটিং নিয়ে আসেন। পরে নিজস্ব প্রোপাগেশন সেন্টারে নির্দিষ্ট তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বজায় রেখে বারতোপা এলাকায় ২০১৭ সালে বাণিজ্যিকভাবে চারা উৎপাদন ও আবাদ শুরু করা হয়।
প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে এক কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। এভাবে ক্রমবর্ধিত হারে একটানা ৩৪ বছর পর্যন্ত ফল দিতে থাকে। গাছটির আয়ু হলো প্রায় ১০০ বছর। তিন মাসের মধ্যেই শতভাগ ফলন আসে।
আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত ডুমুর আকৃতির এই ফল সবার দৃষ্টি কেড়েছে। প্রতিটি পাতার গোড়ায় গোড়ায় ত্বীন ফল জন্মে থাকে। ত্বীন একটি পুষ্টি সমৃদ্ধ সুস্বাদু ফল, যা মরু অঞ্চলে ভালো জন্মে। বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়ার সঙ্গে বেশ এখন মানিয়ে নিয়েছে ত্বীন।প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে এক কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। এভাবে ক্রমবর্ধিত হারে একটানা ৩৪ বছর পর্যন্ত ফল দিতে থাকে। গাছটির আয়ু হলো প্রায় ১০০ বছর। তিন মাসের মধ্যেই শতভাগ ফলন আসে। আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত ডুমুর আকৃতির এই ফল সবার দৃষ্টি কেড়েছে। প্রতিটি পাতার গোড়ায় গোড়ায় ত্বীন ফল জন্মে থাকে। ত্বীন একটি পুষ্টি সমৃদ্ধ সুস্বাদু ফল, যা মরু অঞ্চলে ভালো জন্মে। বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়ার সঙ্গে বেশ এখন মানিয়ে নিয়েছে ত্বীন।
ত্বীন কোনো রাসায়নিক সার ছাড়াই, মাটিতে জৈব ও কম্পোজড সার মিশিয়ে রোদে মাঠে ও ছাদে টবে লাগিয়ে ফল উৎপাদনে সাফল্য পাওয়া গেছে। তাই ছাদ বাগানীদের মধ্যে বেশ আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। দেশে ছাড়াও বিদেশে এ ফলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ইতোমধ্যে ভারত ও জাপানে আমাদের কাছে ত্বীন ফলের চাহিদার কথা জানিয়েছে।ত্বীন কোনো রাসায়নিক সার ছাড়াই, মাটিতে জৈব ও কম্পোজড সার মিশিয়ে রোদে মাঠে ও ছাদে টবে লাগিয়ে ফল উৎপাদনে সাফল্য পাওয়া গেছে। তাই ছাদ বাগানীদের মধ্যে বেশ আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। দেশে ছাড়াও বিদেশে এ ফলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ইতোমধ্যে ভারত ও জাপানে আমাদের কাছে ত্বীন ফলের চাহিদার কথা জানিয়েছে।
ত্বীন চরম জলবায়ু অর্থাৎ শুষ্ক ও শীত প্রধান দেশে চাষ হলেও আমরা প্রমাণ করেছি নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুতেও ৩৬৫ দিন এ ফল উৎপাদন সম্ভব। বিদেশে চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম। এ ফল আমাদের দেশে সারা বছর পুষ্টি ও ফলের চাহিদা পূরণ করে বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)