বৃহস্পতিবার, জানুয়ারি ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কলারোয়ার কেঁড়াগাছি সীমান্তের মানুষেরা ঝুঁকছে গরুর খামারে

কলারোয়ার উপজেলার সীমান্তবর্তী কেঁড়াগাছি ইউনিয়নের অনেকেই এখন গরু খামারের দিকে‌ ঝুঁকে পড়েছে‌।

অনেকেই গাভীর খামারের দিকে‌ ঝুঁকে পড়েছে‌, কেউ কেউ গরু মোটাতাজাকরণ করে, স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছে। আবার অনেকে বড় ধরনের খামার প্রকল্পের জন্য কাজ শুরু করেছেন। ফলে অনেক বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

সরেজমিনে বিভিন্ন খামার ঘুরে দেখা যায় যে, কলারোয়ার উপজেলার গাড়াখলীতে‌ সাইদুল ইসলাম ও‌ মন্টু মিলে গড়ে তুলেছেন বড় ধরনের খামার। নিজেরা দেখাশুনা করার পাশাপাশি লোক রেখেছেন খামারের জন্য। তাদের খামারে ছোট বড় মিলিয়ে পঁয়ত্রিশ টির মতো গরু আছে।

কেঁড়াগাছির‌ শফিকুল ইসলামের খামারে ছোট বড় মিলিয়ে চল্লিশের মতো। মেম্বার মহিদুল ইসলামের খামারে ত্রিশের কাছাকাছি, কামরুজ্জামানের খামারে বাইশের‌ মতো গরু। সাংবাদিক আক্তারুজ্জামানের খামারে‌‌ এগারোটা, বোয়ালিয়ার মন্টু‌ মিন্টু দুই‌ ভাইয়ের‌‌ দুই‌ খামারে চল্লিশের মতো গরু।

কাকডাঙ্গা আনারুল মহুরীর ও কাকডাঙ্গা‌ দক্ষিন পাড়ায় আছে গাভীর খামার। কেঁড়াগাছির‌ হচেন বিশ্বাস, মুনছুর আলী বিশ্বাস, ইমান আলী, রফিকুল ইসলামেরও রয়েছে খামার।

এছাড়াও কেঁড়াগাছি সহ কলারোয়ার সীমান্তবর্তী এলাকায় গড়ে উঠেছে ‌ছোট বড় অনেক গরুর খামার।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন, সীমান্তে চোরাচালান বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ কারণে স্বাধীনভাবে কাজ করতে অনেকে ঝুঁকে পড়েছেন গরু খামারের দিকে‌। বিষয়টি ইতিবাচক ও আশাব্যঞ্জক।

গরুর খামারের উদ্যোক্তারা বলেন, ব্যক্তি উদ্যোগের পাশাপাশি সরকারি ভাবে‌ সাহায্য সহযোগিতা পেলে খামারিরা হবে লাভবান ও সুযোগ সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থানের।

খামারিরা জানান, ভারত থেকে গরু আনা বন্ধ করতে হবে। ভারতীয় গরু আনা বন্ধ হলে ‌‌দেশীয় গরুর কদর বাড়বে। সহজ শর্তে সরকারি ভাবে সুযোগ সুবিধা পেলে খামারিরা লাভবান হতে পারেন। তাতে করে দেশের বেকারত্ব কমাতে ও সীমান্তের চোরাচালান বন্ধে বড় ধরনের ভূমিকা রাখতে পারে এই গরুর খামার।

এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বলেন, খামারীদের জন্য উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের দুয়ার সব সময় খোলা। যেকোন প্রকার সেবার জন্য আমরা সর্বদা প্রস্তুত।

তিনি আরও বলেন, সীমান্তে অনেক খামার হয়েছে। আমি কয়েকটা পরিদর্শন করেছি। তাদের পরামর্শ দিয়েছি, প্রয়োজনে মোবাইলে কথা বললে সুপরামর্শ খামারীদের প্রদান করবো।

এদিকে, খামারের সাফল্য দেখে অনেক বেকার শিক্ষিত যুবক এগিয়ে আসছে খামারের দিকে‌। তারা সুপরামর্শ ও সহজ শর্তে সরকারি ভাবে ঋন পেলে বেকার সমস্যার সমাধান ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে- এমনই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন এলাকার সচেতন মহল।‌

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ায় যৌন শোষণ ও নির্যাতন প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ

অদ্য ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কলারোয়া জিকেএমকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়েবিস্তারিত পড়ুন

পুরো পৃথিবী শেখ হাসিনার অপরাধ দেখছে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

গত ১৫ বছরে স্বৈরাচারের জননী (শেখ হাসিনা) অনেক উন্নয়নের গল্প বানিয়েছিলেন। এবিস্তারিত পড়ুন

দুর্দান্ত জয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ বাংলাদেশের

তিন ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আয়ারল্যান্ড নারী দলকে ৫ উইকেটে হারিয়ে একবিস্তারিত পড়ুন

  • সাতক্ষীরায় কেন্দ্রীয় আমীরের আগমন উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন
  • শহিদ আসিফের কবর জিয়ারত করলেন দেবহাটা থানা ওসি হযরত আলী
  • দেবহাটায় গাজীরহাটে জামায়াতের ফুটবল টুর্নামেন্ট
  • কলারোয়ায় ‘জরায়ুমুখ ক্যান্সার’ প্রতিরোধক টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে কর্মশালা
  • কলারোয়া‌ পাবলিক ইন্সটিটিউটের উদ্যোগে গুনিজন সংবর্ধনা
  • কলারোয়ায় বিশ্ব শিক্ষক দিবসে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
  • মনিরামপুরে সাবেক এমপি ইয়াকুব আলীসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
  • দেশের সব বেসরকারি স্কুল-কলেজের সভাপতি অপসারণ
  • দেবহাটায় ভিক্ষুক পুনঃবাসন প্রকল্পে গবাদী পশু প্রদান
  • সাতক্ষীরার ভোমরা বন্দরে আমদানি-রপ্তানি স্বাভাবিক
  • শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দুই মন্ত্রীকে
  • সরকার কোটা সংস্কারের পক্ষে একমত : আইনমন্ত্রী