কলারোয়ায় ফেসবুকে আপত্তিকর পোস্ট দেয়ার প্রতিবাদে প্রধান শিক্ষকের সংবাদ সন্মেলন


কলারোয়ায় ফেসবুকে নানা ধরনের অশ্লীল ছবি, ভিডিও, স্টিল ছবি ও মিথ্যা প্রোপাগান্ডা আপলোড করার অভিযোগে সংবাদ সন্মেলন করেছেন উপজেলার দমদম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এসএম আব্দুর রহিম। ফেসবুকের যিনি দিয়েছেন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ারও দাবি জানান ওই প্রধান শিক্ষক।
শনিবার সন্ধ্যায় কলারোয়া প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এমন অভিযোগ করেন তিনি। আব্দুর রহিম হেলাতলা ইউনিয়নে ঝাপাঘাট গ্রামের মৃত মফিজুদ্দীন সরদারের পুত্র।
লিখিত বক্তব্যে প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহিম বলেন, ‘আমার ফেসবুক একাউন্টে “Abdur Rahim” নামে প্রোফাইল খোলা আছে। ওই প্রোফাইলের মাধ্যমে জানতে পারি যে, ঝাপাঘাট গ্রামের শরিফুল ইসলামের পুত্র মো. মাসুদ রানা তার “Md. Masud Rana” প্রোফাইল থেকে আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ এনে আমাকে সামাজিকভাবে হয়রানির মানসে নানা ধরণের অশ্লীল ছবি, ভিডিও ও স্টিল ছবি এবং মিথ্যা প্রোপাগান্ডা সম্বলিত পোস্ট আপলোড করেছে। যা “আমাদের কলারোয়া” নামীয় একটি গ্রুপের আওতায় মাসুদ রানার প্রোফাইলের মাধ্যমে ছড়ানো হয়। সেখানে লেখা হয়েছে “সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া থানার দমদম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সন্মানিত প্রধান শিক্ষক জনাব আব্দুর রহিম স্যারের অবৈধভাবে জমি দখলের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস”। এ ধরণের আরো মিথ্যা কথা লিখে তা লাইক, শেয়ার ও ট্যাগ করে বিভিন্ন প্রোফাইলে ছড়িয়ে ভাইরাল করে। আমি একটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসাবে এ ধরণের মিথ্যা অভিযোগের কারণে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি। সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে মাসুদ রানার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
ওই ঘটনায় প্রধান শিক্ষক এসএম আব্দুর রহিম ২৬ ডিসেম্বর কলারোয়া থানায় মো. মাসুদ রানার নামে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন বলে জানা গেছে।

কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
