শুক্রবার, মে ৩, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কাঁচামরিচে আগুন লেগেই আছে, অন্যান্য পন্যের দাম আকাশ ছোঁয়া

ঈদের আগের মতো ঈদের পরের দিনও বাজার পরিস্থিতি সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরেই রয়ে গেছ। এই অবস্থা চলতে থাকলে সংসার চালানো অসম্ভব হয়ে পরবে বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা। এদিকে আমদানির পরেও কমেনি কাঁচামরিচের দাম। কাঁচা মরিচের আগুন লেগেই আছে। নিত্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য পণ্যের দামও সাধারণের নাগালের বাইরে।

শুক্রবার (৩০ জুন) রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও স্থানীয় কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, পাইকারি দোকানে প্রতি পাল্লা কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৫০০ টাকায়। অর্থাৎ কেজি প্রতি ৩০০ টাকা। ভারত থেকে আমদানি হওয়া কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৪০০ টাকা পাল্লা। খুচরা ব্যবসায়ীরা এক পোয়া (২৫০ গ্রাম) কাঁচা মরিচ বিক্রি করছেন ১০০ টাকায়। এক কেজি কিনলে দাম রাখা হচ্ছে ৩৪০ থেকে ৩৬০ টাকা।

বাজারে কাঁচা পেঁপে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, বেগুন ৭০ টাকা, ঢেঁড়শ ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০, ঝিঙা ৭০ টাকা, পটল ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ধুন্দুল ৭০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৭০ থেকে ৮০ টাকা, গুঁড়ি কচু প্রতি কেজি ১০০ টাকা, কাঁকরোল ৬০ থেকে ৭০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, দেশি আলু (লাল) প্রতি কেজি ৬০ টাকা, গাজর ১০০ টাকা, টমেটো ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ঈদকে কেন্দ্র করে দাম বেড়েছে শসার। গত সপ্তাহে ৬০-৭০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে সেটি ১০০ থেকে ১২০ টাকায় কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

কারওয়ান বাজার থেকে পাইকারি দরে সবজি কিনে এনে খুচরা মগবাজারে সবজি বিক্রি করেন বাবুল। তিনি বলেন, মূলত গত সপ্তাহ থেকে সব ধরনের সবজির দাম কিছুটা বাড়তি। এর মূল কারণ অনেক সবজির মৌসুম শেষ হয়ে গেছে। এখন নতুন করে সবজি ওঠার আগ পর্যন্ত এমন বাড়তি দাম থাকতে পারে। এছাড়া কোরবানির গরু পরিবহন করায় সবজির বাজারে পরিবহনের একটা সংকট ছিল, সবজির বাজার এর প্রভাব রয়ে গেছে।

অন্যদিকে, আগের মতো বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের মাংস। বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা, খাসির মাংস ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা, ব্রয়লার প্রতি কেজি ১৮০-১৯০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৮০ টাকা এবং লাল লেয়ার প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকায়।

মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, পাঙাশ মাছ সাইজ ভেদে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ থেকে ২৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ টাকা, শিং মাছ ৪৫০ টাকা, রুই মাছ ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা, চাষের কই ৩০০ টাকা, বড় চিংড়ি ৭০০ টাকা, বড় কাতল ৩৮০ থেকে ৪০০ টাকা, ট্যাংরা প্রতি কেজি ৫৫০ থেকে ৬৫০ টাকা, বোয়াল মাছ ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, সিলভার কার্ভ (ছোট) প্রতি কেজি ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে মাছের বাড়তি দাম নিয়ে জানতে চাইলে শান্তিনগর মাছ বাজারের মাছ বিক্রেতা আলী সোনালীনিউজকে বলেন, আড়ত, পাইকারি বাজারেই মাছের দাম বাড়তি। আমাদের বেশি দামে কিনে আনতে হচ্ছে। যার কারণে বাড়তি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। আর শুক্রবারে এমনিতেই মাছের চাহিদা একটু বেশি থাকে, সে কারণেও কিছুটা দাম বাড়ে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী’র অংশীদারিত্ব

ডেস্ক রিপোর্ট: রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপবিস্তারিত পড়ুন

সংসদ অধিবেশন শুরু, প্রধানমন্ত্রীসহ অন্য মন্ত্রীদের প্রতি ৯৪০ প্রশ্ন

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে স্পিকার ড. শিরীনবিস্তারিত পড়ুন

মাধ্যমিক শনিবার, প্রাথমিক বিদ্যালয় রোববার খুলছে

পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতর এবং তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বন্ধ থাকার পর আগামীবিস্তারিত পড়ুন

  • সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী আর নেই
  • এলপি গ্যাসের দাম কমলো
  • বাংলাদেশের পুলিশ এখন আমেরিকার স্টাইলে আন্দোলন দমন করতে পারে: প্রধানমন্ত্রী
  • রাতের আঁধারে লাশ দাফন করতেন মিল্টন, বানিয়েছেন ৯০০ মৃত্যুসনদ
  • ‘সমুদ্র সৈকতে বিনিয়োগ করতে চাইলে থাইল্যান্ডকে জায়গা দেওয়া হবে’
  • আলোচিত মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এবার জাল মৃত্যুসনদের মামলা
  • গ্রামীণ টেলিকমের অর্থ আত্মসাৎ: আদালতে এসে আবার জামিন নিলেন ড. ইউনূস
  • ১০ বাংলাদেশি জেলেকে অপহরণ করলো আরকান আর্মি
  • ‘আমার দুয়ার আপনাদের জন্য সব সময় খোলা’ : শ্রমিকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
  • মাশরাফি ঝাঁপিয়ে পড়লেন মধুমতি নদীর পানিতে
  • আমাদের দেশ আমরা এগিয়ে নিয়ে যাবো : প্রধানমন্ত্রী
  • ‘ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কেউ রাখে না, রাখে একমাত্র বিএমডিসি’