শনিবার, এপ্রিল ২০, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ডিসেম্বরের শেষে মেট্রোরেলের উদ্বোধন, এবার শুরু পাতাল রেলের কাজ

ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে মেট্রোরেলের উদ্বোধন।
বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মেট্রোরেলের উদ্বোধন আগামী ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে হবে বলে জানিয়েছেন ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এ এন ছিদ্দিক।

বুধবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে মেট্রোরেলের (এমআরটি লাইন-১) ডিপো এলাকার ভূমি উন্নয়ন বিষয়ক এক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

গত সেপ্টেম্বরে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী ডিসেম্বরে আমাদের বিজয়ের মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই এমআরটি লাইন-৬ এর উদ্বোধন করবেন।

মেট্রোরেলের (এমআরটি লাইন-৬) প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ৫ টাকা এবং সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ভাড়া হবে ১০০ টাকা। যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাড়া মওকুফ থাকবে।

এম এ এন ছিদ্দিক বলেন, উদ্বোধনের কোনো তারিখ আমি এখনো পাইনি। ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহ প্রস্তাব করে এরইমধ্যে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আমরা আশা করি, সেই প্রস্তাব অনুযায়ী ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী সম্মতি দেবেন। ১৬ ডিসেম্বরের প্রস্তাবনা আমাদের কাছে নেই। কারণ ওইদিন অনেক প্রোগ্রাম রয়েছে। তাই ওইদিন মেট্রোরেল উদ্বোধন করা সম্ভব হচ্ছে না।

ডিএমটিসিএলের এই ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, আগামী বছর জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহ বা ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে এমআরটি লাইন-১ এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরে পাতাল রেলপথের কাজ শুরু হয়ে যাবে। আপনারা জানেন ১২টি প্যাকেজের মাধ্যমে এটি সম্পন্ন করা হবে। প্রতিটি প্যাকেজের বিভিন্ন অংশে কাজ করছি আমরা। আর কিছুদিন পরে বলতে পারব কবে টিভিএম মেশিনের মাধ্যমে আন্ডারগ্রাউন্ড এর কাজ কবে শুরু করতে পারব।

তিনি বলেন, আমাদের কয়েকটি জায়গায় ৩০ মিটার আবার কয়েকটি জায়গায় ৭০ মিটার নিচ দিয়ে পাতাল রেলপথ বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর যাবে। নিচ দিয়ে যখন টিভিএম মেশিন মাটি কেটে কেটে কাজ করে এগিয়ে যাবে, তখন উপর থেকে কোনোভাবেই বোঝা যাবে না নিচে কাজ চলছে। কিন্তু এই পথে ১২টি স্টেশন আছে, যেগুলো ওপেন কাট পদ্ধতিতে কাজ করতে হবে। এই ১২টি স্টেশন ওপেন কাট পদ্ধতিতে কাজ শেষ করে নিচে চলে যাওয়ার জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস সময় লাগবে। এই ছয় মাস সময়ও রাস্তার অর্ধেকটা অংশ পুরোপুরি চালু থাকবে। বাকি অংশে আমরা কাজ করবো এবং পরে আবার সেই অংশ ভরাট করে দেওয়া হবে। যেখানে আমাদের স্টেশন আছে সেখানে সর্বোচ্চ ছয় মাস ট্রাফিক ড্রাইভারশন করতে হতে পারে। তবে অন্য কোনো জায়গায় ট্রাফিক ম্যানেজমেন্টের প্রয়োজন হবে না।

তিনি আরও বলেন, আমরা অন্তত ৩০ মিটার নিচ দিয়ে কাজ করবো। বাংলাদেশের কোনো ইউটিলিটি লাইন এত নিচ দিয়ে নেই। যার ফলে পুরো রুট অ্যালাইমেন্টে আমাদের কোনো ইউটিলিটি লাইন সরানোর প্রয়োজন পড়বে না। শুধুমাত্র স্টেশন এলাকায় এটি প্রয়োজন পড়বে। সেখানে আমরা অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করব এবং সেই এলাকায় যে ইউটিলিটি লাইনগুলো যেভাবে আছে ঠিক সেভাবে রেখে আমরা নিচে চলে যাব।

একই রকম সংবাদ সমূহ

তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে মে মাসে, সর্বোচ্চ হতে পারে ৪৪ ডিগ্রি

প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে সারা দেশ। টানা হিটওয়েভে ওষ্ঠাগত জনজীবন। তাপমাত্রার পারদ চড়াওবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় পতাকার প্রথম নকশাকার শিব নারায়ণ দাশ আর নেই

বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার শিব নারায়ণ দাশ মারা গেছেন। ৭৮বিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি- প্রধানমন্ত্রী

বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশেবিস্তারিত পড়ুন

  • বাংলাদেশে আশ্রয় নিলো আরো ১৩ বিজিপি সদস্য
  • উপজেলা নির্বাচনে প্রভাবমুক্ত রাখতে কঠোর আ.লীগ, বাস্তব চিত্র ভিন্ন
  • লিটারে ৪ টাকা দাম বাড়লো বোতলের সয়াবিন তেলের
  • রাজধানীর বনানীতে চালু হলো চীনা ভিসা সেন্টার
  • অপপ্রচার রোধে ভারতের সহযোগিতা চাইলো বাংলাদেশ
  • বিএনপি বরাবরের মতো নির্বাচন ও দেশের গণতন্ত্রবিরোধী অবস্থান নিয়েছে: ওবায়দুল কাদের
  • বিএনপির সময়ে খাদ্য ঘাটতি ছিলো, এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ : প্রধানমন্ত্রী
  • ফেসবুক লাইভে অস্ত্রাগার, চাকরি হারালেন পুলিশ সুপার
  • নির্বাচনের পর প্রথম ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল
  • তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলা পরিষদে ভোট ২৯ মে
  • ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রভাব মোকাবিলায় প্রস্তুতির নির্দেশ
  • বইছে তাপপ্রবাহ, গরম আরো বাড়ার আভাস