শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

তিন বছর বন্ধ থাকার পর নতুন সমঝোতায় যেসব খাতে কর্মী নেবে মালয়েশিয়া

তিন বছর বন্ধ থাকার পর নতুন সমঝোতায় যেসব খাতে কর্মী নেবে মালয়েশিয়া।

তিন বছর বন্ধ থাকার পর নতুন করে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মালয়েশিয়ার শ্রম বাজারের দুয়ার আনুষ্ঠানিকভাবে খুলেছে।

রবিবার মালয়েশিয়াতে নতুন করে কর্মী পাঠানোর বিষয়ে দেশটির সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে বাংলাদেশ।

সিন্ডিকেটের মাধ্যমে অভিবাসন ব্যয় বাড়ানোর অভিযোগে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ থেকে কর্মী গ্রহণ বাতিল করে দেয় মালয়েশিয়ার সরকার।

বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এবং মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী দাতুক সেরি এম সারভানান নিজ নিজ দেশের পক্ষে কুয়ালালামপুরে এই স্মারক চুক্তি সাক্ষর করেন।

সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের জন্য বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ইমরান আহমেদ এবং সচিব আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন এই মুহূর্তে কুয়ালালামপুরে অবস্থান করছেন।

তবে মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সী যেকোন বাংলাদেশি নাগরিক মালয়েশিয়াতে শ্রমিক হিসেবে আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে কিছু যোগ্যতা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি ভাষা শিক্ষা, নূন্যতম ইংরেজির জ্ঞান মানে দেখে পড়তে পারার যোগ্যতা থাকতে হবে।

এর সঙ্গে মালয় ভাষার জ্ঞান বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।

নতুন করে বৃক্ষরোপণ, বাগান, কৃষি, উৎপাদন, পরিষেবা, খনি ও খনন, নির্মাণ এবং গৃহকর্মী খাতে নিয়োগ করা হবে শ্রমিক।

তবে মালয়েশিয়ার সরকার দক্ষ এবং সেমি-দক্ষ শ্রমিক নেয়ার কথা বলেছে, যে কারণে নিয়োগ কর্তা ঘোষিত যোগ্যতা ও দক্ষতা থাকতে হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

এদিকে, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সমঝোতা স্মারকের আওতায় বাংলাদেশি কর্মীদের মালয়েশিয়া প্রান্তের সব খরচ নিয়োগকর্তা বহন করবেন।

যেমন রিক্রুটমেন্ট এজেন্সি নিয়োগ, মালয়েশিয়ায় নিয়ে যাওয়া, তাদের আবাসন, কর্মে নিয়োজিত করা এবং কর্মীর নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর খরচ বহন করবেন।

নিয়োগকর্তা নিজ খরচে মালয়েশিয়ান রিক্রুটিং এজেন্ট নিযুক্ত করতে পারবেন।

মালয়েশিয়ায় যাওয়ার পর বাংলাদেশি কর্মীর ইমিগ্রেশন ফি, ভিসা ফি, স্বাস্থ্য পরীক্ষার খরচ, ইনস্যুরেন্স-সংক্রান্ত খরচ, করোনা পরীক্ষার খরচ, কোয়ারেন্টিন-সংক্রান্ত খরচসহ সব ব্যয় মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তা বা কোম্পানি বহন করবে।

নিয়োগকর্তা কর্মীর মানসম্মত আবাসন, বিমা, চিকিৎসা ও কল্যাণ নিশ্চিত করবেন।

মন্ত্রণালয় আশা করছে, এর ফলে এখন বাংলাদেশি কর্মীদের মালয়েশিয়াতে অভিবাসনের খরচ অনেক কমে যাবে।

কবে থেকে বাংলাদেশের কর্মীরা মালয়েশিয়াতে যেতে পারবেন, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি। তবে এর আগে ডিসেম্বরের মধ্যেই সে প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে এমন কথা জানানো হয়েছিল।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সেনাবাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ আরো বাড়লো

সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ আরও ৬০ দিন বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তীবিস্তারিত পড়ুন

সরকার নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় কোনো ধরনের পক্ষপাতিত্ব করবে না : প্রেস সচিব

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে বলেবিস্তারিত পড়ুন

আগামী নির্বাচনে প্রবাসীরা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবে : সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আগামী জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

  • পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি পাঠালেন প্রধান উপদেষ্টা
  • বাংলাদেশ-পা‌কিস্তানের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হওয়া উচিত : শেহবাজ শরিফ
  • জাকসুতে নির্বাচন বর্জন করলো ছাত্রদল
  • আলোচিতদের জয়-পরাজয়ের গল্প
  • ডাকসু নির্বাচনে হেরেও প্রশংসায় ভাসছেন ছাত্রদল নেতা হামিম
  • জাতীয় প্রশিক্ষণ কাউন্সিলের নবম সভা অনুষ্ঠিত
  • নির্বাচনে সিসিটিভি ও বডিওর্ন ক্যামেরার বিষয়ে ‘করণীয় কিছু’ নেই: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ইসি
  • আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
  • হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর, বাড়বে না সময়
  • পরিবর্তন চাইছে এশিয়ার ক্ষুব্ধ জেন-জি
  • ১০ ভোটও পাননি ২১ ভিপি প্রার্থী, যে যত ভোট পেলেন
  • ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে ১, ২ ও ৩টি করে ভোট পেলেন যারা