শনিবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকলেও ঈদে সড়কে ঝরেছে ২৪৯ প্রাণ

কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ থাকলেও দেশে এবারের ঈদ-যাতায়াতে সড়ক দুর্ঘটনা ও হতাহতের সংখ্যা বেড়েছে। গত ১৪ মে ঈদুল ফিতরের দিনসহ মোট ১২ দিনে ২০৭টি দুর্ঘটনায় ২৪৯ জন নিহত ও ৩৮৫ জন আহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৮ মে) পরিবেশ ও নাগরিক অধিকার বিষয়ক দু’টি সামাজিক সংগঠন গ্রিন ক্লাব অব বাংলাদেশ (জিসিবি) এবং নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির এক যৌথ প্রতিবেদনে এ পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়।

১৫টি জাতীয় ও আঞ্চলিক দৈনিক এবং আটটি অনলাইন নিউজপোর্টাল ও সংবাদ সংস্থায় প্রকাশিত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে যৌথভাবে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে বলে সংগঠন দু’টির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৬ মে থেকে ১৭ মে পর্যন্ত সড়ক, মহাসড়ক ও পল্লী এলাকাসহ সারাদেশে এসব প্রাণঘাতি দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে ৩৫ জন নারী, ২৯ জন শিশু, ২৩ জন পথচারী এবং চালকসহ ২৭ জন পরিবহন শ্রমিক রয়েছেন। দুর্ঘটনা ও হতাহতের সংখ্যা সর্বশেষ ঈদের (গত বছরের ঈদুল আজহা) ছুটির চেয়ে বেশি।

এতে আরও বলা হয়েছে, ২০২০ সালে ঈদুল আজহার দিনসহ আগে ও পরে ১২ দিনে সারা দেশে ১৮৭টি দুর্ঘটনা ঘটে; যেখানে ২২৯ নিহত ও ৩১৮ জন আহত হন।

দুর্ঘটনার জন্য বাসসহ বিভিন্ন ধরনের ৩২৯টি ছোট যানবাহনকে দায়ী করে প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৩ দিনে সর্বোচ্চ মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটেছে ৯৮টি; যেখানে মৃত্যু হয়েছে ১০৭ জনের। এই সময়ের মধ্যে মহাসড়কে ৩৩ দশমিক ৫, অভ্যন্তরীণ সড়কে ৩৬, গ্রামীণ সড়কে ১৮ দশমিক ৫ এবং শহর এলাকার সড়কে ১২ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে।

এতে আরও বলা হয়, করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দূরপাল্লার বাস, যাত্রীবাহী অভ্যন্তরীণ নৌযান এবং ট্রেন চলাচলের ওপর সরকারি নিষেধাজ্ঞার কারণে এবারের ঈদে সড়ক, মহাসড়ক ও গ্রামাঞ্চলের সড়কগুলোতে বিপুলসংখ্যক প্রাইভেটকার ও অন্যান্য ছোট যানবাহন চলাচল করেছে। এগুলোর ওপর কার্যত সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কড়া নজরদারি ও তদারকি ছিল না। দুর্ঘটনা ও প্রাণহানির সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য এসব যানবাহন অনেকাংশে দায়ী।

এ প্রসঙ্গে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে বলেন, যথাযথ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার অভাব, ট্রাফিক আইন সম্পর্কে যাত্রী ও সাধারণ মানুষের অসচেতনতা, গাড়ি চালানোর ক্ষেত্রে প্রচলিত আইন ও বিধি-বিধানের তোয়াক্কা না করা, অপ্রাপ্তবয়স্ক ও যুবক শ্রেণির চালকদের বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল ও অন্যান্য ক্ষুদ্র গাড়ি চালানো এবং ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন চলাচল এসব দুর্ঘটনার প্রধান কারণ।

প্রাণঘাতী সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে দক্ষ চালক তৈরি, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষকে (বিআরটিএ) শক্তিশালী ও গতিশীলকরণ এবং প্রচলিত আইন ও বিধিমালার যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করার পরামর্শ দেন তিনি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদেরা

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

বিকাল ৪:৩৭ মিনিটে জাতীয় সংগীতে শুরু হয় জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান।বিস্তারিত পড়ুন

সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক

জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে সামনে রেখে আজ বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথিবিস্তারিত পড়ুন

  • গুলশান এলাকার ভোটার হলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ছেলে-মেয়ে সবাই দেশে, একা গিয়ে কী করব: সেফ এক্সিট প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আমরা স্বাভাবিক এক্সিট চাই: ধর্ম উপদেষ্টা
  • সাধারণ কর্মী নিয়োগে প্রথমবার বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর
  • সেপ্টেম্বরে প্রবাসীরা পাঠালেন ৩৩ হাজার কোটি টাকা
  • জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য নভেম্বরেই গণভোট চায় জামায়াত
  • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া নিয়ে সুখবর দিল অর্থ মন্ত্রণালয়
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তার সাক্ষাৎ
  • সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের উদ্যোগে প্রধান শিক্ষকদের ১ দিনের প্রশিক্ষণ
  • হজ প্যাকেজ ঘোষণা: সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
  • ২৭ দিনে প্রবাসী আয় এল সাড়ে ২৮ হাজার কোটি টাকা
  • গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, এখন নিজেরাই খেলব: প্রধান উপদেষ্টা