শনিবার, মে ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ধূলায় ধূসর কলারোয়া, ভোগান্তিতে জনজীবন, পর্যাপ্ত পানি ছিটানো দাবি

রাস্তার ধূলায় ধূসর কলারোয়া। চরম দুর্ভোগ আর ভোগান্তিতে জনজীবন।
কলারোয়া উপজেলা সদরের যশোর-সাতক্ষীরা মহাসড়কের চলমান সংস্কার কাজের কারণে ধূলায় আচ্ছন্ন গোটা আশপাশের এলাকা। সংশ্লিষ্টরা রাস্তায় যতসামান্য পানি দেয়া ও মাঝেমধ্যে মোটেও পানি না দেয়ায় ধূলা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে যেকোন যানবাহনের নিয়মিত চলাচলে প্রতিক্ষণ ধূলা রূপ নিচ্ছে ঘন কুয়াশার মতো।
ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত রাস্তার ধূলার কারণে দোকানপাট, বাড়িঘর ধূলায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ছে চোখের পলকে।

ভূক্তভোগিরা জানিয়েছেন, ‘যশোর-সাতক্ষীরা মহাসড়কের কলারোয়ার অংশটি সংস্কারের অভাবে দীর্ঘ দিন অবহেলিত হয়ে পড়ে ছিল। কয়েক মাস আগে এই সড়কটি সংস্কার কাজ শুরু করে সড়ক বিভাগ। পিচের কার্পেটিং তুলে বালি মিশ্রিত পাথরের খোয়া বিছিয়ে রোলিং করা হয়েছে। যদিও অনাকাঙ্খিত ভাবে অত্যন্ত ধীর গতিতে চলছে এ সংস্কার কাজ। এরপর থেকে ধূলাবালির সৃষ্টিতে ধূলার প্রকপ বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিনিয়ত ধূলার সাথে যুদ্ধ করতে হচ্ছে স্থানীয় ও পথচারীদের। দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বাড়ছে নানা রোগব্যাধি।’
তারা অভিযোগ করে বলেন, ‘নিয়মিত পানি ছিটিয়ে ধূলা নিয়ন্ত্রণের কথা থাকলেও সড়ক সংষ্কারের কাজে নিয়োজিতদের উদাসীনতা দেখা যাচ্ছে। প্রতিদিন বিশেষ ট্রাকযোগে পানি ছিটিয়ে সহজেই ধূলা নিয়ন্ত্রণ করার কথা থাকলেও কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। দিনে ২/৩বার যতসামান্য পানি ছিটানো হলেও মাঝে মধ্যে তাও হচ্ছে না। তাছাড়া বাজারের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে যেতে যেতে ধূলা থেকে মুক্তি পাচ্ছে না এলাকাবাসী।’
‘সকাল থেকে প্রতিঘন্টায় বেশি করে পানি ছিটানোর’ দাবি জানিয়েছেন ভূক্তভোগিরা।

রাস্তার ধারের বাসিন্দা তাসিন মাহমুদ জানান, ‘সড়কের ধূলাবালিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষের জনজীবন। প্রখর রোদে ও ঝলমলে আলোর মধ্যেও ধূলায় মাঝে মাঝে অন্ধকার হয়ে যায় রাস্তা।’

ব্যবসায়ী মঞ্জুরুজ্জামান জানান, ‘সড়ক দিয়ে যখন যানবহন চলাচল করে তখন ধূলাবালিতে কুয়াশার মতো পুরো সড়ক ঢেকে যায়। যার ফলে পথচারিদের সারা শরীর ধূলাবালিতে ভরে যায়। গাড়ি, স্থাপনাসহ রাস্তার পাশে থাকা সবকিছুতে ধূলার আস্তর পড়ে যাচ্ছে। সত্যি দেখার মতো না।’

আরেক ব্যবসায়ী শেখ সেলিম হোসেন বলেন, ‘ধূলাবালিতে আমাদের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আমরা এই ধূলাবালি খাওয়া থেকে মুক্তি চাই।’

মহেন্দ্র ড্রাইভার ফারুক জানান, ‘আমরা এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করি। কিন্তু গাড়িঘোরা যখন রাস্তা দিয়ে যায় তখন ধূলাবালির কারণে কিছু চোখে দেখা যায় না। এই রাস্তা দিয়ে বাড়িতে আসারপর নিজের চেহারা নিজে চিনতে পারি না।’

কলারোয়া হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাক্তার শফিকুল ইসলাম ধূলাবালির ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে বলেন, ‘ধূলাবালি মানব দেহের জন্য বিপদজনক একটি বিষয়। মানুষের নাক ও মুখের ভিতের ধূলাবালি প্রবেশ করলে ফুসফুস জনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে।’

অবিলম্বে প্রতিদিন রাস্তায় গাড়িযোগে ঘন্টায় ঘন্টায় পর্যাপ্ত পরিমানে পানি ছিটানোর ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন সচেতন মহল।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ার কয়লা ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের কমিটি গঠন

কলারোয়ার কয়লা ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক কমিটি ঘোষনা করা হয়েছে। নজরুল ইসলামবিস্তারিত পড়ুন

খুলনায় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে কলারোয়ায় বিএনপি’র প্রস্তুতি সভা

নিজস্ব প্রতিনিধি: খুলনা বিভাগীয় তারুন্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যেবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার কেঁড়াগাছি ইউনিয়ন ছাত্রদলের প্রস্তুতি সভা

কলারোয়ার কেঁড়াগাছি ইউনিয়ন ছাত্রদলের উদ্যোগে এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। খুলনা বিভাগীয়বিস্তারিত পড়ুন

  • সাতক্ষীরা ও কলারোয়া সীমান্তে পাঁচ লক্ষ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ
  • কলারোয়ার মুরারীকাটি হাইস্কুলের নতুন সভাপতি তপুকে ফুলেল শুভেচ্ছা
  • সাতক্ষীরা ও কলারোয়া সীমান্তে ভারতীয় মালামাল আটক
  • কলারোয়ায় ৬ ইউনিয়নে যুবদলের মতবিনিময় সভা
  • কলারোয়ার ইউএনও’র সাথে ইউএনডিপি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাত
  • কলারোয়া সীমান্তে ভারতীয় ইমিটেশন গহনাসহ বিভিন্ন পণ্য উদ্ধার
  • কলারোয়ার কেরালকাতা ইউনিয়ন পরিষদের সমস্যা ও উন্নয়ন বিষয়ে আলোচনা সভা
  • কলারোয়ায় যুবদল নেতার ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ
  • কলারোয়া সীমান্তে ৭ লক্ষ টাকার ভারতীয় ওষুধসহ বিভিন্ন পণ্য উদ্ধার
  • কলারোয়ার কেরালকাতায় মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সভা
  • কলারোয়া সীমান্তে ৭ লক্ষ টাকার ভারতীয় ওষুধসহ পণ্য উদ্ধার
  • কলারোয়া সীমান্তে ভারতীয় ওষুধ ও শাড়ি উদ্ধার