শুক্রবার, মার্চ ২৯, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

নড়াইলে অনলাইনের চেয়ে গোহাটে ক্রেতা-বিক্রেতা বেশি

কোরবানির জন্য প্রস্তুত ২৯ হাজারের বেশি পশু
নড়াইলে কোরবানির জন্য ২৯ হাজার ৫৩২টি হাজার গরু ও ছাগল প্রস্তুত করা হয়েছে। গৃস্থালি থেকে শুরু করে খামারিরা এসব গরু-ছাগল লালন-পালন করেছেন। ইতোমধ্যে জেলার তিনটি উপজেলার আটটি হাটে কোরবানির পশু বেচাকেনা শুরু হয়েছে।

এদিকে, করোনা সংকটের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা বিবেচনা করে ‘নড়াইল কোরবানির হাট’ নামে মোবাইল অ্যাপ ও ওয়েবসাইটেরও উদ্বোধন করা হয়েছে। তবে অনলাইনে কেনাবেচার চেয়ে হাটে ক্রেতা-বিক্রেতা বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সদরের নাকসী মাদরাসা, মাইজপাড়া, কালিয়ার পহরডাঙ্গাসহ বিভিন্ন পশুহাটে এমন চিত্র দেখা গেছে।

ক্রেতা-বিক্রেতারা বলছেন, অনলাইন পদ্ধতিতে গরু-ছাগল বেচাকেনা করে তারা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন না। কারণ, এ পদ্ধতিতে আকার, আকৃতি, সুস্থতাসহ বিভিন্ন বিষয় স্বচোক্ষে দেখা যায় না। কোরবানির পশু সরাসরি দেখেশুনে কেনার অনুভূতিটাই অন্যরকম। তবুও করোনাকালে স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা বিবেচনা করে কেউ কেউ ঝুঁকছেন অনলাইনের দিকে।

জেলা প্রশাসন ও প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর নড়াইলে কোরবানির হাটে বিক্রি জন্য ২৯ হাজার ৫৩২টি গরু এবং ছাগল প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ হাজার ৮০১টি গরু এবং ১০ হাজার ৭৩১টি ছাগল ও ভেড়া রয়েছে। হাটের পাশাপাশি করোনা সংকটের কারণে ক্রেতাদের ঘরে বসে পশু কিনতে গত ১০ জুলাই বিকেলে ভিডিওকনফারেন্সের মাধ্যমে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি ‘নড়াইল কোরবানির হাট’ নামে একটি মোবাইল অ্যাপ ও ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করেন। হাটের দিকেই ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভিড় বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যদিও বেচাকেনা এখনো জমে উঠেনি।

এ বছর হাটগুলোতে ৪০ থেকে ৭০ হাজার টাকার গরুর চাহিদা বেশি। এক্ষেত্রে ছাগলের চাহিদা সাত থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে। ঈদের আগ মুহূর্তে কোরবানির পশুরহাট জমজমাট হয়ে উঠবে, এমন প্রত্যাশা ক্রেতা-বিক্রেতাসহ হাট ইজারাদারদের।

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার মারুফ হাসান বলেন, নড়াইলে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে বেশি গরু-ছাগল প্রস্তুত করা হয়েছে। এ জেলায় ২৪ হাজার ৫০০ পশুর চাহিদা থাকলে ২৯ হাজারের বেশি পশু রয়েছে।
এছাড়া, কোরবানিযোগ্য পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাটগুলোতে ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম রয়েছে। করোনাকালে ক্রেতা-বিক্রেতারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছেন কিনা, সেদিকেও লক্ষ্য করা হচ্ছে।

জেলা প্রশাসক আনজুমান আরা বলেন, করোনার দুর্যোগময় মুহূর্তে কোরবানির পশু ঘরে থেকেই মোবাইল অ্যাপ ও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কেনার জন্য সবাইকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে কেউ যাতে প্রতারিত না হন, সেদিকেও কঠোর নজরদারি রয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ায় এবার ধান ক্ষেতের সাথে শত্রুতা

দেবাশীষ চক্রবর্ত্তী বাবু: কলারোয়ার ধানদিয়ায় ব্যক্তি শত্রুতা ধানের জমিতে। ঘাস পোড়া স্প্রেবিস্তারিত পড়ুন

মানবতা সংঘের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাতা বার্ষিক উপলক্ষে কেরাত আযান গজল অনুষ্ঠিত

ইতিবাচক চিন্তা করি সুন্দর একটি সমাজ গড়ি এই প্রতি পাদ্যকে সামনে রেখেবিস্তারিত পড়ুন

আশাশুনির বড়দল লক্ষীখোলা খাস ও ভিপি সম্পত্তিতে মৎস্য প্রকল্প সাময়িক স্থগিত

জি এম আল ফারুক, আশাশুনি: আশাশুনি উপজেলার বড়দল ইউনিয়নের লক্ষীখোলা গ্রামে সরকারিবিস্তারিত পড়ুন

  • আশাশুনির আনুলিয়ায় রাস্তায় ইট তুলে বিক্রি করলেন মেম্বার আলাউদ্দিন
  • আশাশুনিতে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী শিশুদের একিভুত শিক্ষা বিষয়ক এডভোকেসী সভা অনুষ্ঠিত
  • কলারোয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোসলেম উদ্দীনের বার্ষিকীতে স্মরণ সভা
  • শ্যামনগরে বাল্যবিয়ে বন্ধের দাবিতে গণজমায়েত
  • আশাশুনির চেউটিয়া নদী উন্মুক্ত করে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
  • যশোরের শার্শায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের মাঝে ঈদ উপহার ও ইফতার সামগ্রী বিতরণ
  • নড়াইল ডিবি পুলিশের অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত আসামি মহিলা গ্রেফতার
  • নড়াইলে দুইজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
  • কলারোয়ায় প্রতারক তফুরার হাত থেকে রক্ষা পেতে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
  • আশাশুনি প্রেসক্লাবের আয়োজনে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালিত
  • সাতক্ষীরায় জাতীয় ছাত্র সমাজের ৪১ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
  • শ্যামনগরে দুর্যোগ সুরক্ষা সরঞ্জাম বিতরণ
  • error: Content is protected !!