মঙ্গলবার, এপ্রিল ২৩, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

প্রণব মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণ, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক

ভারতের প্রথম বাঙালি রাষ্ট্রপতি, বাংলাদেশের বন্ধু প্রণব মুখোপাধ্যায় আর নেই। তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।

তিন সপ্তাহ দিল্লির আর্মি হসপিটাল রিসার্চ অ্যান্ড রেফারেলে চিকিৎসাধীন থাকার পর সোমবার সন্ধ্যায় মৃত্যু হয় ভারতীয় উপমহাদেশের রাজনীতিতে সব পক্ষের শ্রদ্ধা পাওয়া এই রাজনীতিবিদের।

বাথরুমে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পাওয়ার পর গত ১০ অগাস্ট হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন প্রণব। অস্ত্রোপচার করতে গিয়ে তার শরীরে করোণাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ে। এক পর্যায়ে তিনি চলে যান গভীর কোমায়। সেখান থেকে আর ফিরতে পারেননি।

তার ছেলে অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় সন্ধ্যায় এক টুইটে বলেন, “দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আজ সবাইকে জানাতে হচ্ছে, আর আর হাসপাতালের চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ চেষ্টা আর সমগ্র ভারতবাসীর দোয়া ও প্রার্থনার পরও আমার বাবা শ্রী প্রণব মুখোপাধ্যায় এইমাত্র মারা গেলেন।”

২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ভারতের ত্রয়োদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করা প্রণব মুখোপাধ্যায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের ভাষায় ছিলেন ‘আ ম্যান অব অল সিজনস’।

তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক টুইটে বলেন, “ভারতরত্ন প্রণব মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণে ভারত আজ শোকগ্রস্ত”।

পাঁচ দশকের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের বেশিরভাগ সময় কংগ্রেসে কাটানো প্রণবের পদধূলি নেওয়ার ছবি শেয়ার করে বিপরীত রাজনৈতিক দর্শনের দল বিজেপির নেতা মোদী লিখেছেন, “দেশের উন্নয়নের গতিপ্রকৃতিতে তিনি এক অবিস্মরণীয় ছাপ রেখে গেছেন। একজন অসাধারণ পণ্ডিত, এক গৌরবময় রাষ্ট্রনায়ক, রাজনীতির সব মহল আর সমাজের সব শ্রেণিতে তিনি শ্রদ্ধা পেয়েছেন।”

একাত্তরে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যসভার সদস্য থাকাকালে তখনকার কংগ্রেস নেতা প্রণব যেমন মুক্তিকামী বাঙালির পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন, তেমনি তিনি বাংলাদেশের বন্ধু ছিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি হয়েও। তার স্ত্রী রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী শুভ্রা মুখোপাধ্যায় ছিলেন বাংলাদেশের নড়াইলের মেয়ে।

মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা বিদেশি বন্ধু হিসেবে ২০১৩ সালের ৪ মার্চ প্রণবের হাতে ‘বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা’ তুলে দিয়েছিলেন বাংলাদেশের তখনকার রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান।

বাংলাদেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এক শোকবার্তায় বলেছেন, প্রণব মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু ভারতীয় উপমহাদেশের রাজনীতির জন্যই এক ‘অপূরণীয় ক্ষতি’।

“প্রণব মুখার্জি ছিলেন বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে প্রণব মুখার্জির ভূমিকা আমাদের বিজয়কে ত্বরান্বিত করেছিল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জনমত তৈরিতে তার ছিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।”

আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ‘পরম সুহৃদ’ প্রণব মুখোপাধ্যায়ের ‘অসামান্য অবদানের’ কথা স্মরণ করার পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবনে একজন ‘অভিভাবক ও পারিবারিক বন্ধুকে’ হারানোর কষ্টের কথা বলেছেন তার শোকবার্তায়।

“১৯৭৫ এর ১৫ অগাস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর ভারতে নির্বাসিত থাকাকালীন প্রণব মুখার্জি আমাদের সবসময় সহযোগিতা করেছেন। এমন দুঃসময়ে তিনি আমার পরিবারের খোঁজখবর রাখতেন এবং যে কোনো প্রয়োজনে আমার ছোট বোন শেখ রেহানা ও আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। দেশে ফেরার পরও প্রণব মুখার্জি সহযোগিতা এবং উৎসাহ দিয়েছেন। তিনি আমাদের অভিভাবক ও পারিবারিক বন্ধু। যে কোনো সঙ্কটে তিনি সাহস যুগিয়েছেন।”

শেখ হাসিনা বলেন, “প্রণব মুখার্জির মৃত্যুতে ভারত হারালো একজন বিজ্ঞ ও দেশপ্রেমিক নেতাকে আর বাংলাদেশ হারালো একজন আপনজনকে। তিনি উপমহাদেশের রাজনীতিতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে বেঁচে থাকবেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ভারতীয় রাজনীতির ‘প্রণবদা’ অনন্য ছিলেন পরিস্থিতি বুঝে পদক্ষেপ নেওয়া আর বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার ক্ষমতায়। ভারতীয় রাজনীতির বন্ধুর পথেও সবসময় তিনি ছিলেন শান্ত, স্থিতধী; বহুপক্ষীয় রাজনৈতিদক দর্শনে যার ছিল অসীম শ্রদ্ধা, যার প্রজ্ঞা, জ্ঞান, দক্ষতা আর স্মৃতিশক্তির প্রশংসা ছিল সব মহলে।
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সামনের সারিতে থাকা এই রাজনীতিবিদ পার্লামেন্টেই কাটিয়েছেন ৩৭ বছর। ভারতের ইতিহাসে কংগ্রেসই সবচেয়ে বেশি সময় দেশ শাসন করেছে, আর প্রণব মুখোপাধ্যায় পালন করেছেন সরকারের বাণিজ্য, প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র এবং অর্থমন্ত্রীর গুরু দায়িত্ব।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক পরিচিত এ বাঙালি রাজনীতিক আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), বিশ্ব ব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক ও আফ্রিকান উন্নয়ন ব্যাংকের বোর্ড অব গভর্নরসেও ছিলেন।

কিন্তু যে দায়িত্ব পাওয়ার প্রত্যাশা তার সবসময়ই ছিল, যেজন্য তার নামও উচ্চারিত হয়েছিল একাধিকবার, সেই প্রধানমন্ত্রিত্ব কখনোই ধরা দেয়নি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের হাতে।

কেউ কেউ বলেন, তৃণমূলের চেয়ে জাতীয় রাজনীতিতেই তিনি বেশি সক্রিয় থেকেছেন- এটা ছিল প্রণবের দুর্বলতা।

১৯৮৪ সালে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নিহত হওয়ার পর প্রথমবার প্রধানমন্ত্রিত্বের দাবিদার হিসেবে প্রণবের নাম সামনে আসে। আর দ্বিতীয়বার তার নাম উচ্চারিত হয় ২০০৪ সালে অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবে কংগ্রেস নির্বাচনে জিতে যাওয়ার পর। কিন্তু শিকে ছেঁড়েনি।

ইন্দিরার পুত্রবধূ কংগ্রেসনেত্রী সোনিয়া গান্ধী ২০০৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব তুলে দেন মনমোহন সিংয়ের হাতে। পরে এক সময় তিনি বলেছিলেন, নিজেকে ‘বঞ্চিত’ মনে করার যৌক্তিক কারণ প্রণব মুখোপাধ্যায়ের আছে।

“প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য যোগ্যতার দিক দিয়ে তিনি আমা চেয়ে এগিয়ে ছিলেন। তবে তিনি এটাও জানতেন, এ বিষয়টা মোটেও আমার হাতে ছিল না।”

ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রথম বাঙালি

পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার মিরাটি গ্রামে ১৯৩৫ সালের ১১ ডিসেম্বর জন্ম নেওয়া প্রণবের বাবা কমদা কিঙ্কর মুখোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক জীবনও ছিল বর্ণিল। ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নেওয়ায় বেশ কয়েকবার কারাবরণ করতে হয়েছিল এ কংগ্রেস নেতাকে।

ইতিহাস ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর প্রণব কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে আইনে ডিগ্রি নেন। কিছুদিন কলেজে শিক্ষকতা এবং সাংবাদিকতা করলেও তার আগ্রহ ছিল মূলত রাজনীতিতে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর স্নেহধন্য বীরভূমের পল্টু ১৯৬৯ সালে সেই যে কংগ্রেসের প্রতিনিধি হয়ে রাজ্যসভায় গিয়েছিলেন; তার পরের কয়েক দশক দল, পার্লামেন্ট আর সরকারের নানান দায়িত্ব সামলাতেই ব্যস্ত থাকতে হয়েছে তাকে। ইন্দিরার ‘পল্টু’ ততদিনে হয়ে উঠেছেন পুরো ভারতের ‘প্রণবদা’।

১৯৭৮ থেকে ১৯৭৯ পর্যন্ত সর্বভারতীয় কংগ্রেসের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন প্রণব। ১৯৮৫ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কমিটির সভাপতি হন। একবার দল থেকে বিতাড়িতও হয়েছিলেন, ফেরেন ১৯৮৯ সালে।

২০০০ সালে অগাস্টে ফের প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতির দায়িত্ব পান, এবার এ পদে থাকেন এক দশক। ১৯৭৮-১৯৮৬ এবং ১৯৯৭-২০১২ দুই মেয়াদে কংগ্রেসের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হিসেবেও তিনি দুই যুগের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেন।
প্রণব মুখোপাধ্যায় প্রথমবার ভারতের অর্থমন্ত্রী হন ১৯৮২ সালে। সেসময় ভারতের রিজিওনাল রুরাল ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ফর এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট গঠনে তার ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ।

১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ভারতের পরিকল্পনা কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান, ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৫ পর্যন্ত বাণিজ্যমন্ত্রী, ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী, ২০০৪ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং ২০০৬ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত ফের ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন প্রণব।

২০০৯ থেকে ২০১২ পর্যন্ত তিন বছর অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করা এ কংগ্রেস নেতা ২০০৪ সাল থেকে পরের ৮ বছর লোকসভার সংসদ নেতা ছিলেন।

৫ বার রাজ্যসভার সদস্য ও দুই বার লোকসভার সদস্য হওয়া প্রণব প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ২০১২ সালের জুনে দল থেকে পদত্যাগ করেন। পরের মাসেই ভারতের ত্রয়োদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে তার মেয়াদ শুরু হয়।

প্রণব ২০০৮ সালে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মবিভূষণ পান। ২০১৯ সালে তাকে ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ভারতরত্নে ভূষিত করা হয়।
১৯৫৭ সালের ১৩ জুলাই বাংলাদেশের নড়াইলের মেয়ে শুভ্রা ঘোষের সঙ্গে বিয়ে হয় প্রণবে। ২০১৫ সালের ১৮ অগাস্ট প্রণব রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায় মারা যান শুভ্রা। দুটি ছেলে ও একটি মেয়ে আছে এ দম্পতির।

রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর ২০১৩ সালে সস্ত্রীক বাংলাদেশে এসেছিলেন প্রণব মুখোপাধ্যায়। সে সময় নড়াইলের ভদ্রবিলায় শ্বশুরালয়েও ঘুরে গিয়েছিলেন।

২০১৭ সালের জুলাইয়ে রাষ্ট্রপতির মেয়াদ শেষ করার এক বছরের মাথায় আবারও বাংলাদেশে এসে বাংলা একাডেমিতে আন্তর্জাতিক বাংলা সাহিত্য সম্মেলনের সমাপনীতেও যোগ দিয়েছিলেন তিনি।

ফেলে আসা জীবনের স্মৃতিচারণ করে সেই অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে আমি খুব বেশি পড়ার সুযোগ পাইনি। ২৫ বছর মন্ত্রী ছিলাম। সরকারি কাজ, সংসদীয় কাজের ঠেলায় পড়ার সময় পাইনি। ৩৩০ কক্ষের রাষ্ট্রপতি ভবনে এসে ভাবলাম- এখানে কী করব?
“প্রধানমন্ত্রী ফাইল পাঠাবেন, আইন প্রণয়ন করবেন সাংসদরা, আমি তাদের পরামর্শ দেব। রাষ্ট্রপতির ভূমিকা সেখানে কম। বছরে একদিন সাংসদদের ডেকে বক্তৃতা দেব, সেখানে দাড়ি-কমা সবটাই মন্ত্রিসভার তৈরি। রাষ্ট্রপতিকে বলতে হবে, মাই গভার্নমেন্ট।

“কিন্তু যেটা হল, রাষ্ট্রপতি ভবনে আধুনিক ভারতবর্ষের প্রচুর কাগজপত্র, অনেক দুষ্প্রাপ্য গোপনীয় রেকর্ড, পড়বার জন্য প্রচুর উপাদান পেয়ে গেলাম। এসব পড়তে গেলে তো এক প্রেসিডেনশিয়াল টার্মে হবে না, তিনটা টার্ম লাগবে। তার আগেই ঈশ্বরের সমন এসে যাবে। আমি ভাবলাম, যতটা পারা যায়, আমি পড়ব।”

শুধু পড়েননি, বেশ কয়েকটি বই লিখে গেছেন প্রণব মুখ্যোপাধ্যায়, যেখানে তিনি তুলে ধরেছেন ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাস ও রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ সব অধ্যায়।

বিয়ন্ড সার্ভাইভাল: ইমার্জিং ডাইমেনশনস অব ইন্ডিয়ান ইকোনমি, অফ দ্য ট্র্যাক, সাগা অব স্ট্রাগল অ্যান্ড স্যাক্রিফাইস, চ্যালেঞ্জেস বিফোর দ্য নেশন, থটস অ্যান্ড রিফ্লেকশনস, দ্য ড্রামাটিক ডিকেড: দ্য ইন্দিরা গান্ধী ইয়ারস, দ্য টার্বুলেন্ট ইয়ারস ১৯৮০-১৯৯৬ ও দ্য কোয়ালিশন ইয়ারস ১৯৯৬-২০১২ তার লেখা বইগুলোর অন্যতম।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বান্দরবানের ৩ উপজেলার নির্বাচন স্থগিত: ইসি

পার্বত্য জেলা বান্দরবানের ৩টি উপজেলার নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। মঙ্গলবারবিস্তারিত পড়ুন

কাতারের সঙ্গে বাংলাদেশের ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই

কাতারের সঙ্গে বাংলাদেশের পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। মঙ্গলবারবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যা বলছে আমেরিকা

বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে আমেরিকা।বিস্তারিত পড়ুন

  • প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক
  • যুদ্ধে নয়, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অর্থ ব্যয় করুন : প্রধানমন্ত্রী
  • বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
  • আরো ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি
  • আবারো বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
  • এবার কারিগরি বোর্ডের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যানের ডাক পড়লো ডিবিতে
  • হাসপাতালগুলোতে জরুরি রোগী ছাড়া ভর্তি না করার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
  • বিএনপি রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় : ওবায়দুল কাদের
  • রাজধানীসহ সারাদেশে হিট স্ট্রোকে ৫ জনের মৃত্যু
  • প্রচণ্ড গরমে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৭ দিন ছুটি
  • প্রচন্ড তাপদাহে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এক সপ্তাহের বন্ধ ঘোষণা
  • ঈদযাত্রায় ৪১৯ দুর্ঘটনায় নিহত ৪৩৮ : যাত্রী কল্যাণ সমিতি