বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বিস্ময়কর কমলা দ্বীপে যা দেখবেন

প্রকৃতির অনন্য বিস্ময় লুকিয়ে আছে চেরাপুঞ্জিতে। উত্তর-পূর্ব ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সবচেয়ে উঁচু এ স্থানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। স্থানটিতে প্রতিবছর ১১ হাজার ৭৭৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। তাই তো স্থানটি পৃথিবীর সবচেয়ে ভেজা স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম।

চেরাপুঞ্জি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পূর্বখাসি পাহাড়ি জেলার একটি শহর। চেরাপুঞ্জিকে বাংলায় বলা হয় কমলা দ্বীপ। কমলা ছাড়াও সেখানে রয়েছে প্রচুর পান-সুপারির গাছ। চেরাপুঞ্জির গড় উচ্চতা ১ হাজার ৪৮৪ মিটার। খাসি পাহাড়ের দক্ষিণে একটি মালভূমির উপর এটি অবস্থিত।

এর পাশেই রয়েছে বাংলাদেশের সমতল ভূমি। মালভূমিটি চারপাশের সমতল থেকে গড়ে ৬০০ মিটার উঁচু। এক চেরাপুঞ্জিতে গেলেই আপনি দেখতে পাবেন বৃক্ষরাজি, পাহাড়, জলপ্রপাত, গুহা, প্রাকৃতিক ব্রিজসহ বিস্ময়কর অনেক কিছু। তাই জেনে নিন চেরাপুঞ্জিতে গেলে যা দেখবেন-

নোহকালিকাই জলপ্রপাত: ভারতের সবচেয়ে উঁচু জলপ্রপাতগুলোর মধ্যে তৃতীয় হলো নোহকালিকাই। জলপ্রপাতটি ১ হাজার ১২০ ফুট উচ্চতা থেকে নেমে আসে। চেরাপুঞ্জির আকর্ষণীয় একটি স্থান হলো এটি। যেহেতু সব সময়ই পুরো চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত হয়, তাই সূর্যের আলো উঠলেই জলপ্রপাতের গায়ে রংধনুর দেখা মেলে। যা সত্যিই বিস্ময়কর।

মাউসিনরাম গ্রাম: মাউসিনরাম গ্রামটি পুরো পৃথিবীর সবচেয়ে ভেজা জায়গা! মনোরম ও শান্তিপূর্ণ এ গ্রামে প্রতিবছর ১১ হাজার মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। ভারি বৃষ্টিপাতের শব্দ কমাতে গ্রামের বাড়িগুলোর উপরে ঘন ঘাস দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়।

সেভেন সিস্টার্স জলপ্রপাত: সাতটি জলপ্রপাত একসঙ্গে থাকায় সেভেন সিস্টার্স নামে ডাকা হয় তাদের। স্থানীয়ভাবে নোহসিংথিয়াং জলপ্রপাত বা মাওসমাই জলপ্রপাত নামে পরিচিত। সেভেন সিস্টার্স জলপ্রপাতটি মেঘালয়ের সর্বোচ্চ চতুর্থ জলপ্রপাত। এটি সাতটি জলপ্রপাতের গুচ্ছ, যা দেখতে নয়নাভিরাম।

মাওসমাই গুহা: অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয়দের কাছে মাওসমাই গুহাটি বেশ আকর্ষণীয় একটি স্থান। ভূ-গর্ভস্থ গুহাটিতে প্রবেশের সময় স্থানীয় গাইড না থাকলেই বিপদ। চেরাপুঞ্জির সর্বাধিক জনপ্রিয় স্থানগুলোর মধ্যে মাওসমাই গুহাটি অন্যতম। মূল শহর থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গুহাটি।

ডাবল ডেকার লিভিং রুট ব্রিজ: চেরাপুঞ্জির অন্যতম দর্শনীয় স্থান হলো ডাবল ডেকার লিভিং রুট ব্রিজ। প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা ব্রিজটি প্রকৃতির যেন এক বিস্ময়কর আশীর্বাদ। অন্ধকার ঘন জঙ্গলের মাঝে দৃষ্টিনন্দন ব্রিজটি দেখলে যে কারো মন ভালো হয়ে যাবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কক্সবাজারের বিআইডব্লিউটিএ ঘাট হয়ে সেন্টমার্টিন যাবে পর্যটকবাহী জাহাজ

অবশেষে সেন্টমার্টিনগামী জাহাজ চলাচলের পয়েন্ট নির্ধারণ হয়েছে। কক্সবাজার পৌরসভার নুনিয়ারছরা বিআইডব্লিউটিএ ঘাটবিস্তারিত পড়ুন

অন্তর্বর্তী সরকারের অধীন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বেড়েছে : ভয়েস অব আমেরিকার জরিপ

অন্তর্বর্তী সরকারের অধীন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের চেয়ে বেড়েছেবিস্তারিত পড়ুন

যে দেশে কয়েদির বেতন কারারক্ষী ও শিক্ষকের চেয়েও বেশি

বেতন-ভাতা ও মর্যাদার ক্ষেত্রে অনুন্নত দেশের শিক্ষকরা বেশ পিছিয়ে। কিন্তু যুক্তরাজ্যের মতোবিস্তারিত পড়ুন

  • চাইলেই যাওয়া যাবে না সেন্টমার্টিন, লাগবে ট্রাভেল পাস
  • সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
  • বাংলাদেশে ভারতীয় চ্যানেল সম্প্রচার বন্ধ করা হোক
  • কলারোয়ায় মাদকসেবন ছাড়ার শপথ অর্ধশত যুবকের
  • সেন্টমার্টিনে প্রবেশে নতুন নিয়ম
  • অস্ট্রেলিয়ায় ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য নিষিদ্ধ হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া
  • যেখানে সবাই মেলায় জীবনসঙ্গী খোঁজে, বিয়ের আগেই মা হয় মেয়েরা!
  • এই খাবার দেখতে মানুষের চুলের মতো, চীনাদের কাছে জনপ্রিয়
  • ফোন হ্যাকড হওয়া থেকে রক্ষা পেতে যা করবেন
  • নগ্ন ছবি লেনদেন আটকে দেবে গুগলের নতুন ফিচার
  • সেন্টমার্টিনে নভেম্বরে রাতে যাপন নয়, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে প্রতিদিন দুই হাজার, ফেব্রুয়ারিতে ভ্রমণ বন্ধ
  • গোলমরিচে জব্দ ক্যানসার, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল