শুক্রবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মায়ের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট ক্যাপ্টেন নওশাদ

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পাইলট ক্যাপ্টেন নওশাদ আতাউল কাইউমের প্রথম নামাজে জানাজা শেষ হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় রাজধানীর কুর্মিটোলায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সদর দফতর বলাকায় তার নামাজে জানাজা হয়।

জানাজায় ইমামতি করেন বলাকা মসজিদের ইমাম মুফতি মাওলানা কাইয়ুম।

জানাজায় অংশ নেন বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী। উপস্থিত ছিলেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ তার নিকট আত্মীয় ও বন্ধুরা।

বলাকায় জানাজা ও শ্রদ্ধা জানানোর আনুষ্ঠানিকতা শেষে ক্যাপ্টেন নওশাদের মরদেহ বনানী কবরস্থানের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে মায়ের কবরের পাশে তাকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।

এর আগে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পাইলট ক্যাপ্টেন নওশাদ কাইউমের লাশ ভারতের নাগপুর থেকে দেশে পৌঁছায়। সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে দোহা থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে (বিজি-০২৬) লাশ রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়।

গত সোমবার নাগপুরের কিংসওয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না … রাজিউন) বিমানের এ পাইলট।

গত বৃহস্পতিবার বিমানের বিজি-২২ ফ্লাইটটি ওমান যায়। সেখান থেকে স্থানীয় সময় রাত ২টা ৩০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসার কথা থাকলেও ওই ফ্লাইটটি ভোর সাড়ে ৬টায় ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। ঢাকা আসার পথে ভারতের আকাশে থাকা অবস্থায় ক্যাপ্টেন নওশাদ কাইউম অসুস্থ হয়ে পড়লে ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ করানো হয়।

কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল বিমানটিকে নাগপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করার সিগন্যাল দিলে কো-পাইলটই বিমানটিকে অবতরণ করান। বোয়িং ৭৩৭-৮০০ মডেলের বিমানটিতে ১২৪ যাত্রী ছিলেন। তারা সবাই নিরাপদেই ছিলেন।

নাগপুরের একটি হাসপাতালে লাইফসাপোর্টে ছিলেন তিনি। চিকিৎসাধীন ৩০ আগস্ট মারা যান নওশাদ।

নওশাদ আতাউল কাইউম ১৯৭৭ সালের ১৭ অক্টোবর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ২০০২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে পাইলট হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ২০০০ সালের ১৩ নভেম্বর ক্যাডেট পাইলট হিসেবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে কাজে যোগদান করেন এবং প্রশিক্ষণ শেষে ২০০২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর এফ-২৮ এর ফার্স্ট অফিসার পদে পদোন্নতি লাভ করেন।
তিনি ২০০৬ সালের ১৪ মে এয়ারবাস-এ-৩১০ উড়োজাহাজের ফার্স্ট অফিসার এবং ২০১১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বোয়িং ৭৭৭ এর ফার্স্ট অফিসার হন।
সর্বশেষ ২০১৬ সালের ২৫ জানুয়ারি বোয়িং ৭৩৭-এর ক্যাপ্টেন হিসেবে পদোন্নতি পান এবং মৃত্যুর পূর্ববর্তী সময় পর্যন্ত তিনি এ পদেই কর্মরত ছিলেন।

তারা বাবা আব্দুল কাইউমও একসময় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ক্যাপ্টেন ছিলেন।

পাঁচ বছর আগে ১৪৯ যাত্রী আর ৭ ক্রুর জীবন বাঁচিয়েছিলেন ক্যাপ্টেন নওশাদ। পরে ২০১৭ সালে ক্যাপ্টেন নওশাদকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে প্রশংসাপত্র পাঠিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক পাইলট অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ক্যাপ্টেন রন অ্যাবেল।

একই রকম সংবাদ সমূহ

তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে মে মাসে, সর্বোচ্চ হতে পারে ৪৪ ডিগ্রি

প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে সারা দেশ। টানা হিটওয়েভে ওষ্ঠাগত জনজীবন। তাপমাত্রার পারদ চড়াওবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় পতাকার প্রথম নকশাকার শিব নারায়ণ দাশ আর নেই

বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার শিব নারায়ণ দাশ মারা গেছেন। ৭৮বিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি- প্রধানমন্ত্রী

বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশেবিস্তারিত পড়ুন

  • বাংলাদেশে আশ্রয় নিলো আরো ১৩ বিজিপি সদস্য
  • উপজেলা নির্বাচনে প্রভাবমুক্ত রাখতে কঠোর আ.লীগ, বাস্তব চিত্র ভিন্ন
  • লিটারে ৪ টাকা দাম বাড়লো বোতলের সয়াবিন তেলের
  • রাজধানীর বনানীতে চালু হলো চীনা ভিসা সেন্টার
  • অপপ্রচার রোধে ভারতের সহযোগিতা চাইলো বাংলাদেশ
  • বিএনপি বরাবরের মতো নির্বাচন ও দেশের গণতন্ত্রবিরোধী অবস্থান নিয়েছে: ওবায়দুল কাদের
  • বিএনপির সময়ে খাদ্য ঘাটতি ছিলো, এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ : প্রধানমন্ত্রী
  • ফেসবুক লাইভে অস্ত্রাগার, চাকরি হারালেন পুলিশ সুপার
  • নির্বাচনের পর প্রথম ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল
  • তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলা পরিষদে ভোট ২৯ মে
  • ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রভাব মোকাবিলায় প্রস্তুতির নির্দেশ
  • বইছে তাপপ্রবাহ, গরম আরো বাড়ার আভাস