শনিবার, মে ১১, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মির্জা ফখরুল বেপরোয়া চালক: ওবায়দুল কাদের

দেশে বিএনপির চেয়ে বড় উগ্রবাদী কারা? প্রশ্ন রেখেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে জানান, দেশে উগ্রবাদের জন্ম বিএনপির হাত ধরে। আজকে মির্জা ফখরুল কেন বলেন না, তাদের কথামতো না চললে দেশে উগ্রবাদ চলবে? সরকার আত্মশক্তিতে বলিয়ান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ বেফাস কথা বলে না, বিএনপিই বলে। বেপরোয়া গাড়ির চালকের মতো বেপরোয়া রাজনীতির চালক মির্জা ফখরুল। রাজনীতিতে বিএনপি দুর্ঘটনা ঘটাতে চায়। অতীতে তাদের এই ইতিহাস আছে। এই দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি তারা বারে বারে ঘটাতে চায়। এছাড়া রাজনীতিতে টিকে থাকার তাদের আর কোনো রসদ নেই।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে যাদের হাতে রক্তের দাগ, যারা এদেশে হত্যা ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করেছিল, মানব সভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কিত হত্যাকান্ড ৭৫ এর ১৫ ই আগস্ট, যার মাস্টারমাইন্ড ছিল খন্দকার মোস্তাকের সঙ্গে জেনারেল জিয়াউর রহমান। অবাক লাগে নিজেরাই যেসব অভিযোগে অভিযুক্ত, তাদের ওপর আরোপিত অভিযোগ নতুন করে আরোপ করতে চায় আওয়ামী লীগের ওপর।

৩ নভেম্বর জেলহত্যা, একুশে আগস্ট ২০০৪ সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশের উপর সন্ত্রাসী হামলায় ২৩ জনের প্রাণ ঝরে গেছে। এসব হত্যাকাণ্ড বিএনপির আমলে সংঘটিত করেছিল। এর পর মির্জা ফখরুল হঠাৎ এক বিবৃতিতে কোথা থেকে পেলেন আওয়ামী লীগ নাকি হত্যা ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করেছে? উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপাচ্ছেন। বিএনপি নিজেরাই নিজেদের নেতাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগের ওপর দায় চাপিয়েছিল নির্বাচন সামনে রেখে। একুশে আগস্ট জজ মিয়া নাটক সাজিয়েছিল তারা। এমন নাটক তারা বারে বারে সাজিয়েছে প্রকৃত ঘটনা আড়াল করার জন্য।

নিজেদের কৃতকর্মের দায় অপরের ওপর চাপাতে তাদের অপকর্ম এখনো অব্যাহত আছে। জেল থেকে বের হয়ে মির্জা ফখরুল যা বলছেন, তাই এসব নাটকেরই প্রতিধ্বনি।

বিএনপির ঘুরে দাঁড়ানো প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি কোথায় ঘুরে দাঁড়াবে সেটা আমাদের জানা নেই। এ কথা আগেও শুনেছি। কোনো বছর ঘুরে দাঁড়াবে? আন্দোলনের যে চৌকস কথার ফুলঝুরি অনেক শুনেছি। সে কথা বারে বারে বলতে গিয়ে বিএনপি নেতারা জনগণের কাছে নিজেদেরকেই খাটো করছেন। দেশে আন্দোলনের কোন বস্তুগত ইস্যু নেই।

তারা গায়ে পড়ে ইস্যু খুঁজে বেড়ায়। জনগণ জেনে শুনে শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়েছে। বাস্তবে হতাশা নিরাশা থেকে নিজেদের আত্মতুষ্টির জন্য ও নেতাকর্মীদের চাঙ্গা করতে দলটির নেতারা এসব বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন।

মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি নিয়ে সেতু মন্ত্রী বলেন, ওখানে এখন যেটা দরকার তা হলো ইনটেলিজেন্ট ডিপ্লোমেসি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে। সবপক্ষের গতিবিধি লক্ষ্য করে যুদ্ধকে পরিহার করে শান্তির জন্য ইন্টেলিজেন্স ডিপ্লোমাসি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ ও মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সরকারের মূল লক্ষ্য তৃণমূল থেকে উন্নয়ন: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য।বিস্তারিত পড়ুন

আইইবির ৬১তম কনভেনশন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

দেশের প্রাচীন পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেনবিস্তারিত পড়ুন

নড়াইলের সন্তান রাজনীতিক হায়দার আকবর খান রনো আর নেই

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট আন্দোলনের অন্যতম নেতা হায়দার আকবর খান রনো ১৯৪২ সালের ৩১বিস্তারিত পড়ুন

  • রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, জলাবদ্ধতায় ভোগান্তি
  • ছয় মাস পর সংবাদ সম্মেলনে আসছেন মির্জা ফখরুল
  • কোনো দেশেই মানবাধিকার আদর্শ অবস্থানে নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • ক্ষমতার অপব্যবহারের জবাব একদিন দিতে হবে: গয়েশ্বর
  • বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন ডেভিড মিল
  • উপজেলা নির্বাচনে সম্পৃক্ততায় বিএনপিতে দুকূল হারালেন বহিষ্কৃতরা
  • নতুন নকশায় টঙ্গী যাবে মেট্রোরেল
  • ভিসা জটিলতায় হজ অনিশ্চিত ৩৮ হাজার যাত্রীর!
  • শেষ হলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন
  • আমার শক্তি জনগণ, আমরা মানুষের কল্যাণে কাজ করি: প্রধানমন্ত্রী
  • ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল সর্বত্রই পৌঁছে গেছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
  • আওয়ামী লীগ ভারতকে খুশি করতে রাজনীতি করে, বয়কট করা জরুরি: গয়েশ্বর