বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গেরিলা প্রশিক্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে ভাটারা থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সেফাতুল্লাহ এ আদেশ দেন।

এর আগে, সুমাইয়া জাফরিনকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন। আসামি পক্ষের আইনজীবীরা তার রিমান্ড নামঞ্জুর ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে রিমান্ডের আদেশ দেন।

এর আগে, বুধবার (৬ আগস্ট) রাতে ডিবির একটি দল সুমাইয়া জাফরিনকে হেফাজতে নেয়। পরে তাকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। পরে ভাটারা থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

ঢাকা মহানগর পুলিশ ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ শাখার উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, রাজধানীর কে বি কনভেনশন হলের ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে সুমাইয়া জাফরিন নামে এক নারীকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়।

এর আগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশের রাজনীতিতে পুনর্বাসনের প্রেক্ষাপট তৈরির জন্য নৈরাজ্য সৃষ্টি করার ছক কষতে গত ৮ জুলাই কনভেনশন সেন্টারে গোপন বৈঠক হয়। সেন্টারটি ভাড়া নিয়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের প্রায় ৪০০ জন ক্যাডারকে জড়ো করে গেরিলা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, প্রায় তিন সপ্তাহ পর জুলাইয়ের শেষ দিকে ঘটনাটি জানাজানি হলে দেশজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়। যদিও ওই সেন্টার ভাড়া ও আয়োজন পরিকল্পনায় জড়িত গোপালগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেত্রী শামীমা নাসরিন শম্পা, বরগুনার যুবলীগ নেতা সোহেল রানা ও মেহেরপুরের যুবলীগ আহ্বায়ক মাহফুজুর রহমান রিটনকে ১২ জুলাই গ্রেপ্তার করা হয়।

এরপর আরও বেশ কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তাদের জিজ্ঞাসাবাদের সূত্রে জানা যায়, ওই গোপন বৈঠক ও প্রশিক্ষণ আয়োজনের মূল হোতা ছিলেন সেনাবাহিনীর মেজর সাদেকুল হক। এর সঙ্গে তার স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনও জড়িত ছিলেন বলে জানা যায়। প্রথম দিকে সুমাইয়াকে পুলিশের সহকারী সুপার (এএসপি) বলা হলেও পরে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জানানো হয়, এই নামে কোনো নারী কর্মকর্তা পুলিশ বাহিনীতে নেই।

গোপন বৈঠকের সংশ্লিষ্টতায় নাম আসতেই মেজর সাদেকুল হককে হেফাজতে নেয় সেনাবাহিনী। ঘটনাটির সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে একটি তদন্ত আদালতও গঠন করার কথা জানায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। তারা বলেছে, প্রাথমিক তদন্তে তার বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। তদন্ত শেষ হলে তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতির ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসবো : ছাত্রদলের আবিদ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভাইস-প্রেসিডেন্ট (ভিপি) পদে ছাত্রদল সমর্থিতবিস্তারিত পড়ুন

ডাকসু নির্বাচনে হেরেও প্রশংসায় ভাসছেন ছাত্রদল নেতা হামিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় প্রশিক্ষণ কাউন্সিলের নবম সভা অনুষ্ঠিত

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জাতীয় প্রশিক্ষণ কাউন্সিলের নবম সভায় অনুষ্ঠিতবিস্তারিত পড়ুন

  • নির্বাচনে সিসিটিভি ও বডিওর্ন ক্যামেরার বিষয়ে ‘করণীয় কিছু’ নেই: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ইসি
  • আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
  • ডাকসু নির্বাচন : বিজয়ীদের অভিনন্দন বিএনপির
  • ১০ ভোটও পাননি ২১ ভিপি প্রার্থী, যে যত ভোট পেলেন
  • ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে ১, ২ ও ৩টি করে ভোট পেলেন যারা
  • স্ত্রীর চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল
  • ডাকসু নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
  • ঢাবির ইতিহাসে প্রথম ডাকসু নির্বাচনে জয়ী স্বামী-স্ত্রী
  • যে মতেরই হোক না, সবাই একসঙ্গে কাজ করবো: সাদিক কায়েম
  • ডাকসু নির্বাচনে কে কোন পদে জয়ী হলেন
  • ডাকসু নির্বাচনে সাদিক ভিপি, ফরহাদ জিএস, মহিউদ্দীন এজিএস নির্বাচিত
  • ডাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবিরের সাদিক কায়েম ও ফরহাদ