শনিবার, নভেম্বর ১৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সম্মাননা পদক পেলেন মোস্তফা কামাল মাহ্দী

সম্মাননা পদক পেলেন বিশিষ্ট সাহিত্যিক, সাংবাদিক, গবেষক, জাতীয় পত্রিকা দেশগ্রাম এর সম্পাদক ও প্রকাশক এবং দেশগ্রাম মিডিয়া সেন্টার এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল মাহ্দী। আজ রাজধানীর গুলিস্তানের কাপ্তানবাজারস্থ খন্দকার কনভেনশন হলে সুপার হিরো ডিএ তায়েব ফ্যান ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত বাংলাদেশ পুলিশ এসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস- প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি, মানবতার ফেরিওয়ালা, সুপার হিরো ডিএ তায়েব এর জন্মদিন উপলক্ষে আলোচনা ও মিলনমেলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এ সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন চিত্রনায়ক ডি এ তায়েব।

ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রুহুল আমিন কিরণের সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও দিক নির্দেশনায় উপস্থিত ছিলেন বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা, তার সহধর্মিণী প্রফেসর ডা. জিনাত পারভেজ, ডিএ তায়েব এর সহধর্মিণী বিশিষ্ট সাহিত্যিক, নাট্য প্রযোজক মিতু, একমাত্র কন্যা শিশুশিল্পী টুনটুনি, সাংবাদিক জি এম শাজাহান।

ফ্যান ক্লাবের নেতাদের মধ্যে আবুল ফজল মাহমুদ, আজিজুর রহমান, কামাল হোসেন সহ সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।

তারুণ্যের আইডল জনবন্ধু সাংবাদিকতা, সাহিত্য ও সমাজসেবায় নিবেদিত প্রাণ প্রজন্মের তারুণ্যের অন্যতম আইডল মোস্তফা কামাল মাহ্দী। গণ মানুষের কল্যাণে আত্মনিবেদিত প্রতিথযশা সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মাহ্দী একাধারে কবি, সম্পাদক, গবেষক, ইসলামী চিন্তাবিদ ও প্রবন্ধকার। তিনি গত দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে সাংবাদিকতা করে আসছেন দেশের অনেক জাতীয় পত্রিকায় এবং লেখালেখি করেছেন বিভিন্ন নামে এবং ছদ্মনামে।

মোস্তফা কামাল মাহ্দী পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ীয়া উপজেলার বুখইতলা বান্ধব পাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আবদুর রব আকন বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত। মাতা মরহুমা শাহীনা বেগম এর চার পূত্র সন্তানের মধ্যে মোস্তফা কামাল মাহ্দী দ্বিতীয়। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একাধিক বিষয়ে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। বিশেষ করে তিনি বাংলা ভাষা এবং সাহিত্যে মাস্টার্স, ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স, রাস্ট্র বিজ্ঞানে মাস্টার্স, ইংরেজীতে অনার্স – মাস্টার্স, কামিল- মাস্টার্স, ডিপ্লোমা ইন জার্নালিস্ট ইত্যাদি… এছাড়াও তিনি পিএইচডি সহ উচ্চতর গবেষণার চেষ্টা করছেন। নব্বই দশকের মাঝামাঝি থেকে তিনি লেখালেখি শুরু করেন। ২০০১ সাল থেকে তিনি সাংবাদিকতায় জড়িত হোন। গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন এবং লেখালেখি করেছেন বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক পত্রিকা এবং ম্যাগাজিনে। বিশেষ করে দৈনিক সংগ্রাম, নয়া দিগন্ত, সাপ্তাহিক সোনার বাংলা সহ আঞ্চলিক পত্রিকা সাপ্তাহিক খোরাক, সাপ্তাহিক আলোচনা পত্রিকায় কাজ করেন। নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে কর্মরত ছিলেন সাপ্তাহিক আর্থিক খবর, মাসিক স্কুল বিচিত্রা, শিল্প সাহিত্যে কাগজ বুনন-এ।

সম্পাদনা করেন মাসিক শিক্ষা পরিক্রমা এবং সাপ্তাহিক দেশকন্ঠ পত্রিকা। বাংলাদেশ সরকার সাপ্তাহিক দেশকন্ঠ পত্রিকাটা ডিক্লেয়ারেশন না দেওয়ায় পরবর্তীতে কিছুটা গ্যাপ দিয়ে সাপ্তাহিক দেশগ্রাম পত্রিকা নামে ডিক্লেয়ারেশন পান ২০১৩ সালের ১৩ নভেম্বর। এরপর এই সাপ্তাহিক দেশগ্রাম নিয়ে পথচলা। এখনো চলছে, থেমে নেই। বর্তমানে আরো কিছু নিউজ মিডিয়া এবং অন্যান্য কার্যক্রম নিয়ে গড়ে তুলতেছেন দেশগ্রাম মিডিয়া সেন্টার।

মোস্তফা কামাল মাহ্দীর লেখা দিন বদলের পালা (২০০৬), কাব্য জোছনা (২০১৮) প্রকাশিত হয়েছে। অপ্রকাশিত রয়েছে এক ডজনেরও বেশি গ্রন্থ।

তিনি ২০১৮ সালে দক্ষিণ বাংলা গ্রন্থ উৎসবে সংবর্ধিত হন, ২০১৯ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তার নিজ এলাকা মঠবাড়ীয়া থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছিলেন। ২০২০ সালের ২৭ নভেম্বর মাদারীপুর জেলা মিডিয়া সেন্টার এর পক্ষ থেকে বিশেষ অতিথি হিসেবে সংবর্ধিত হয়েছিলেন। ২০২১ সালের ২ ফেব্রুয়ারী তর্কবাগীশ সাহিত্য সম্মাননা এবং ৮ অক্টোবর চিত্রনায়ক ওমর সানী অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাবের আজীবন সম্মাননা স্মারক পেয়েছিলেন। তিনি ন্যাশনাল পিপলস পার্টি- এনপিপির একজন প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন।

বর্তমানে তিনি জাতীয় পত্রিকা দেশগ্রাম এর সম্পাদক ও প্রকাশক এবং দেশগ্রাম মিডিয়া সেন্টার এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রধান শিক্ষক বাবা আবদুর রব আকন এবং মরহুমা মা শাহীনা বেগম এর স্মৃতি রক্ষার্থে প্রতিষ্ঠা করেছেন শাহীনা রব স্মৃতি পদক, সাহিত্যকে প্রতিষ্ঠা করতে করেছেন দেশগ্রাম সাহিত্য সংসদ – দেসাস, দেসাস পদক, দেশগ্রাম মিডিয়া সেন্টার পদক, দেশগ্রাম সাহিত্য সংসদ পদক- দেসাস পদক।

২০১৮ সালে মোস্তফা কামাল মাহ্দীর “আজানের টানে” নামে একটা ইসলামী নাশিদ প্রকাশিত হয় যার কন্ঠ শিল্পী ছিলেন তিনি এবং ২০১৮ সালের শেষ দিকে তার অসুস্থ মা শাহীনা বেগমকে নিয়ে একটি সংগীত প্রকাশ করেন যার সুরকার ও শিল্পী ছিলেন মোস্তফা কামাল মাহ্দী। এ সময় সে অসুস্থ হয়ে পড়েন। ৩/৪ বছর অসুস্থতার পর প্রভাষক ডা. জাকির হোসেন এর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় আল্লাহর রহমতে এখন পুরোপুরি সুস্থ জীবন যাপন করছেন। সাহিত্য, সাংবাদিকতা, সমাজের বিভিন্ন সেক্টরে জড়িত থেকে কার্যকরী ভূমিকা রাখার জন্য তাঁর ভক্তবৃন্দ এবং পরিচিতজনরা তাকে ইতিমধ্যে জনবন্ধু মোস্তফা কামাল মাহ্দী হিসেবে মনে করেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জামায়াতের ইসলাম আর আমার ইসলাম এক না: ফজলুর রহমান

বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান বলেছেন, জামায়াতের ইসলাম আর আমার ইসলাম একবিস্তারিত পড়ুন

আশরাফুল হত্যা নিয়ে র‌্যাব-পুলিশের দুই রকম তথ্য

ব্যবসায়ী আশরাফুল হক (৪২) হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জরেজুল ইসলাম (৩৯) ওবিস্তারিত পড়ুন

পুলিশের গায়ে নতুন পোশাক

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরবিস্তারিত পড়ুন

  • নির্বাচন ঘিরে মাঠে থাকবে ৯ দিনের বিশেষ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • যেভাবে তিন দলের ‘মন রক্ষা’ করলেন ড. ইউনূস
  • ‘আমাদের কেন একজন গণহত্যাকারীর সত্যায়ন দরকার হলো?’
  • একদিনে ২৩ জেলায় ডিসি রদবদল
  • ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
  • দেশে বেড়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারের স্বাধীনতা
  • আ.লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না: প্রধান উপদেষ্টা
  • নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরলো ৪ সন্তানের জননী
  • দেশ-বিদেশের কোনো শক্তিই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না: প্রেস সচিব
  • পালিয়ে গিয়েও হাসিনার সন্ত্রাস থামছে না: প্রেস সচিব
  • দেশের সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতার নির্দেশ