বৃহস্পতিবার, মে ২, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

১ মার্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সশরীরে ক্লাস শুরু

করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীদের সশরীরে ক্লাস আগামী ১ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার রাতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুব রহমান তুহিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, আগামী ১ মার্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সশরীরে পাঠদান শুরু হবে।

এর আগে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানিয়েছেন, আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হবে। তিনি এও জানিয়েছিলেন যে, প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের সশরীরে ক্লাস এখনই শুরু হচ্ছে না। এ বিষয়ে দুই সপ্তাহ পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। পরে বৃহস্পতিবার রাতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ১ মার্চ থেকে ক্লাস শুরুর সিদ্ধান্ত নেয়।

স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়ার লক্ষ্যে সরকার দৈনিক ৩২ লাখ শিক্ষার্থীকে টিকা দেবে। ১২-১৭ বছর বয়সি এক কোটি ২৮ লাখ শিক্ষার্থী আছে। তাদের মধ্যে ৩৪ লাখ শুধু দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছে। আর প্রথম ডোজ পেয়েছে এক কোটি ২৬ লাখ ৫৭ হাজার।

সেই হিসাবে শ্রেণিকক্ষে বসতে হলে প্রায় ৯৬ লাখ ছাত্রছাত্রীকে উভয় ডোজ টিকা পেতে হবে। তাদের ২০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে টিকার আওতায় আনা হবে। এর পর ২২ ফেব্রুয়ারি উন্মুক্ত করা হবে শ্রেণিকক্ষের দ্বার।

ইতোমধ্যে ইউনিসেফ-ইউনেস্কোর মতো আন্তর্জাতিক সংস্থা স্কুল খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। এভাবে চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় সংক্রমণ দুইয়ের ঘরে থাকা সত্ত্বেও সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল।

ডব্লিউএইচওর নীতি অনুযায়ী, ৫ শতাংশের নিচে থাকলে সংশ্লিষ্ট অঞ্চল কম ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করা হয়। তবে টিকা দেওয়া থাকলে ব্যতিক্রম চিন্তাও করা যায়। যে কারণে শুধু টিকাপ্রাপ্তরা স্কুলে বসার বিবেচনা পেল।

তবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বুধবার রাতে করোনাসংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করে শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। জাতীয় কমিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পরামর্শ দেয়।

এর আগে করোনার সংক্রমণের পর ২০২০ সালের ১৭ মার্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রথম বন্ধের সিদ্ধান্ত আসে। ৫৪১ দিন ছুটির পর গত বছর ১২ সেপ্টেম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরাসরি পাঠদান শুরু হয়।

১৩ জানুয়ারি ১১ দফা বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার। এর পর ২১ জানুয়ারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধসহ নতুন করে পাঁচ দফা নির্দেশনা দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রথম দফায় ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ ছিল, পরে যা বাড়িয়ে ২১ ফেব্রুয়ারি করা হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘আমার দুয়ার আপনাদের জন্য সব সময় খোলা’ : শ্রমিকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী

বিলাসিতা কিছুটা কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে বিশেষ নজর দিতে শিল্পমালিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

মাশরাফি ঝাঁপিয়ে পড়লেন মধুমতি নদীর পানিতে

নড়াইল জেলাব্যাপী বইছে তীব্র তাপদাহ। ৪১ থেকে ৪৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় বিপর্যস্ত হয়েবিস্তারিত পড়ুন

আমাদের দেশ আমরা এগিয়ে নিয়ে যাবো : প্রধানমন্ত্রী

শ্রমিক-মালিক সবাইকে সুসম্পর্ক বজায় রেখে উৎপাদন বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।বিস্তারিত পড়ুন

  • ‘ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কেউ রাখে না, রাখে একমাত্র বিএমডিসি’
  • শ্রমিকদের দাবি আদায়ের স্লোগানে মুখরিত জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বর
  • বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে আসছেন প্রধানমন্ত্রী
  • ‘নির্বাচনে কোনো অনিয়ম সহ্য করা হবে না’: সাতক্ষীরায় নির্বাচন কমিশনার ব্রি.জে. আহসান হাবিব খান
  • ২ মে পর্যন্ত পর্যন্ত স্কুল-মাদরাসার ছুটি বহাল, আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়
  • ৩ যুগে চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ ৪৩.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
  • হিট স্ট্রোকে এখন পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু
  • দু-তিন দিনের মধ্যে দেশজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে
  • হজ ভিসা আবেদনের সময় বাড়লো
  • আ.লীগের ত্রাণবিষয়ক উপ-কমিটির পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ
  • রাত ৮টার মধ্যে শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা
  • দেশের অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রাখছেন শ্রমজীবী নারীরা : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী