যশোরের কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সুনাম ক্ষুন্ন করতে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ
যশোরের কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাব নিয়ে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ উঠেছে। কতিপয় উচ্ছাবিলাসি সদস্য উপজেলা প্রেসক্লাবকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে।
জানাগেছে, কেশবপুর উপজেলার ভেরচী গ্রামের মৃত ডাক্তার আজিজুর রহমানের বড় পূত্র এস আর সাঈদ ২০১৪ সালে কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাব প্রতিষ্ঠা করে সুনামের সাথে উপজেলা বাসীকে তথ্য সেবা প্রদান করে আসছে। যার ফলে কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের একটি প্রতিপক্ষ সৃষ্টি হয়।
উপজেলা প্রেসক্লাবের গতিরোধ করতে প্রতিপক্ষরা ক্লাবের সাইনবোর্ড পর্যন্ত নষ্ট করে করে দেয়। এব্যাপারে সাংবাদিক এস আর সাঈদ কেশবপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরীও করেন। ক্লাব প্রতিষ্ঠার এক বছরের মাথায় ক্লাবের কয়েকজন উচ্ছাবিলাসি সদস্য প্রতিপক্ষদের সাথে হাত মিলিয়ে ষড়যন্ত্র করে উপজেলা প্রেসক্লাবকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে প্রতিপক্ষদের প্রতিষ্ঠানে চলে যায়।
এসময় উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস আর সাঈদ মাথা ঠান্ডা করে সৃষ্ট প্ররিস্থির মোকাবেলা করেন। পরবর্তীতে ২০২০ সালে উপজেলা প্রেসক্লাবের কতিপয় সাংবাদিক প্রতিপক্ষদের সাথে হাত মিলিয়ে সেখানে চলে যান। সে সময়েও উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস আর সাঈদ মাথা ঠান্ডা করে সৃষ্ট প্ররিস্থির মোকাবেলা করেন।
এদিকে কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবে যাদের কোন প্রকার অবদান নেই তারা কয়েকজন সংগবদ্ধ হয়ে গোপনে প্রতিপক্ষের সাথে হাত মিলিয়ে ক্লাবটাকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা ক্লাব সম্পর্কে ব্যাপক মিথাচারে নেমেছে। এদিকে ক্লাবের সদস্যদের অবহিত না করে নিজেকে নির্বাচন কমিশনার দাবী করে জাকির হোসেন তফসীল ঘোষণার নাটক সাজিয়েছেন।
এব্যাপারে কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাব প্রতিষ্ঠা সভাপতি এস আর সাঈদ ক্লাবের সকল সদস্যদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)