শনিবার, মে ৪, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

শার্শা হাসপাতালে দালাল চক্রের দৌরাত্বে রোগীরা জিম্মি!

শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনের ঔষধের দোকানের দালাল চক্রের কারণে অতিষ্ট হয়ে পড়েছে রোগী ও তাদের স্বজনেরা। অতিরিক্ত ঔষধের দাম মেটাতে তারা দিশেহারা হয়ে পড়ছে। দালালরা স্থানীয় হওয়ায় রোগীরা তাদের কাছে অসহায় হয়ে পড়ছে।

একাধিক সুত্র জানায়, শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে গড়ে উঠেছে ৯টি ঔষধের দোকান। যার অধিকাংশের ড্রাগ লাইসেন্স নেই। নেই কোন ফার্মাসিষ্ট। আবার অধিকাংশ দোকানি লেখাপাড়ায় ৫ম শ্রেনী পার করেনি। যারা ঔষধের নাম ঠিকমত পড়তেই পারেনা।

সুত্র জানায়, মুর্খ এসব ঔষধ ব্যবসায়ীরা নিজেদের মধ্যে সিরিয়ালের সিষ্টেম করে নিয়েছে। দিনে একজন দোকানী স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আসা সমগ্র রোগীর ব্যবস্থাপত্র জোর করে ছিনিয়ে নিয়ে ঔষধ সরবরাহ করছে এবং তাদেরকে জিম্মি করে ইচ্ছে মত দাম নিচ্ছে। তবে এ সব নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই রোগীর স্বজনদের সাথে বাধছে ঝগড়া থেকে হাতাহাতি ঘটনা ঘটছে।

শার্শার গোড়পাড়া গ্রামের আজিজুর রহমান জানান, তিনি গত ২২ সেপ্টেম্বর শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তী হন। চিকিৎসক ব্যবস্থাপত্র দেওয়া মাত্রই আলাল ফার্মেসীর দালাল আসাদুল তাদের হাত থেকে সেটি ছিনিয়ে নেয় এবং প্রতিটি ঔষধ গ্রুপ পাল্টিয়ে অন্য ঔষধ সরবরাহ করেন। পরে ডিউটিরত নার্সের কথা মত ঔষধ পাল্টাতে গেলে আমার স্বজনদেরকে লাঞ্চিত করে আলাল ও আসাদুল। একই ঘটনা ঘটে গত ২৩ সেপ্টেম্বর। শার্শার শ্যামলাগাছী গ্রামের শিপন নামের এক রোগী শ্বাষ কষ্ট নিয়ে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তী হয়। এদিন সিরিয়াল ছিল হুমাইরা ফার্মেসীর দালাল স্বপনের। ঔষধের দাম ৭০০টাকা হলেও তাদের কাছ থেকে নেয়া হয় ১২শত টাকা। বিষয়টি নিয়ে রোগীর স্বজনদের সাথে দোকানীর কথা কাটাকাটি হলেও এখনো টাকাটি ফেরত পায়নি তারা। উপরন্ত তাদেরকে হুমকি দেয়া হচ্ছে বলে জানা যায়।

এ ব্যাপারে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনের বিসমিল্লাহ ফার্মেসীর মালিক হাসানুজ্জামান বলেন, এখানে অধিকাংশ ফার্মেসী মালিক লেখাপড়া জানেনা। ডাক্তারের ব্যবস্থ্যাপত্র পড়ার মত ক্ষমতা তাদের নেই। তারপরেও তারা দেদার্ছে মানুষ ঠকিয়ে চলেছে। আবার অনেকের নেই ড্রাগ লাইসেন্স। নেই ফার্মাাসিষ্টের অভিজ্ঞতা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক কর্মকর্তা জানান, বহির্বিভাগে রোগী আসা মাত্রই ফার্মেসী গুলোর দালালরা হামলিয়ে পড়ে। রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে ব্যবস্থ্যাপত্র কেড়ে নিয়ে তারা অধিক মুল্যে ঔষধ সরবরাহ করে। অন্য ফার্মেসী থেকে ঔষধ আনতে গেলে হতে হয় লাঞ্চিত।

এ ব্যাপারে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল‍্যান কর্মকর্তা ডাক্তার ইউসুফ জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই। আগামীকাল আসুন, বিষয়টি নিয়ে কি করা যায় দেখা যাক।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শনিবারও বন্ধ থাকবে যেসব জেলার স্কুল-কলেজ

দেশব্যাপী চলমান তাপপ্রবাহের কারণে স্কুল খুলতে দ্বিধাদ্বন্দ্বে কর্তৃপক্ষ। শনিবার মাধ্যমিক স্কুল খুলছে।বিস্তারিত পড়ুন

যশোরের মণিরামপুরে ধান ক্ষেত থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

যশোরের মণিরামপুরে ধান ক্ষেত থেকে অজ্ঞাত যুবকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

কেশবপুরে বাস-মিনিবাস ও ট্রাক মালিক সমিতির সাধারণ সভা

যশোরের কেশবপুর বাস, মিনিবাস ও ট্রাক মালিক সমিতির সাধারণ সভা ২ মেবিস্তারিত পড়ুন

  • অভয়নগরে আইএফডিসির শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস
  • বেনাপোলে বাস চাপায় সাইকেল আরোহী নিহত
  • যশোরের অভয়নগরে আইএফডিসির শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত
  • ‘নির্বাচনে কোনো অনিয়ম সহ্য করা হবে না’: সাতক্ষীরায় নির্বাচন কমিশনার ব্রি.জে. আহসান হাবিব খান
  • মরুর উত্তাপ যশোরে, দেশের সর্বোচ্চ ৪৩.৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
  • দেশের ৫ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সোমবার বন্ধ ঘোষণা
  • প্রচন্ড গরমে যশোরের রাজগঞ্জে বৃদ্ধের মৃত্যু!
  • শার্শার বাগআঁচড়ায় চাঁদাবাজির সময় গণধোলাইয়ের শিকার কথিত সাংবাদিক সোহাগ
  • তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে মে মাসে, সর্বোচ্চ হতে পারে ৪৪ ডিগ্রি
  • যশোরের তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি, রাস্তার পিচ গলছে
  • খরতাপে পুড়ছে মনিরামপুর
  • দীর্ঘ ৫ দিন ছুটি শেষে যশোরের বেনাপোল বন্দরে কর্মব্যস্ততা