বুধবার, নভেম্বর ১৯, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

আজ আমার অত্যন্ত আনন্দের দিন : প্রধানমন্ত্রী

ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও ঘর হস্তান্তর করতে পেরে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আজকে আমার অত‌্যন্ত আনন্দের দিন।’শনিবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও ঘর প্রদান কর্মসূচির উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

মুজিববর্ষ উপলক্ষে এদিন দেশের ৪৯২ উপজেলার প্রায় ৭০ হাজার পরিবারকে পাকাঘর হস্তান্তর করেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, আজকে আমার অত্যন্ত আনন্দের দিন। গৃহহীন পরিবারকে গৃহ দিতে পারছি, এটি আমার সবচেয়ে আনন্দের।

তিনি বলেন, আমার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মানুষের কথাই ভাবতেন। আমাদের পরিবারের লোকদের চেয়ে তিনি গরীব অসহায় মানুষদের নিয়ে বেশি ভেবেছেন এবং কাজ করেছেন। এই গৃহ প্রদান কার্যক্রম তারই শুরু করা।

এ সময় লাইভে যুক্ত ছিলেন- খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা, চাপাইনবাবগঞ্জ সদর, নীলফামারীর সৈয়দপুর ও হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলা। এছাড়াও দেশের সব উপজেলা অনলাইনে যুক্ত হয়।

মুজিববর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ন প্রকল্প-২ এর আওতায় প্রায় ৯ লাখ মানুষকে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলছে। এ মাসে ৭০ হাজারের পাশাপাশি আগামী মাসে আরও ১ লাখ পরিবার বাড়ি পাবে।

আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর পরিচালক মো. মাহবুব হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, পৃথিবীতে এটিই প্রথম এবং একমাত্র ঘটনা; একসঙ্গে এতো মানুষকে জমির মালিকানা দিয়ে পাকা ঘর করে দেয়া। এটি মূলত মুজিববর্ষে গরীব ও অসহায় মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার।

তথ্য মতে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে মুজিববর্ষ ঘোষণা করে সরকার। মুজিববর্ষে কেউ গৃহহীন থাকবে না- এ লক্ষ্য বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে আশ্রায়ন-২ প্রকল্পের অধীনে চলমান কর্মসূচির প্রথম পর্যায়ে সারাদেশে ঘর পেলো ৬৯ হাজার ৯০৪ ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার। দেশের ভূমিহীন ও গৃহহীনদের ঘর করে দিতে এখন পর্যন্ত প্রায় ৯ লাখ পরিবারকে তালিকাভূক্ত করেছে শেখ হাসিনা সরকার।

৬৯ হাজার ৯০৪ পরিবারের মধ্যে ৬৬ হাজার ১৮৯টি ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে দুই শতাংশ খাস জমির মালিকানা দিয়ে বিনা পয়সায় ২ কক্ষবিশিষ্ট ঘর মুজিববর্ষের উপহার হিসেবে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একইসঙ্গে ব্যারাকের মাধ্যমে ২১টি জেলার ৩৬টি উপজেলায় ৪৪ প্রকল্পের মাধ্যমে ৩৭১৫টি পরিবারকে ব্যারাকে পুনর্বাসন করা হয়।

প্রতিটি ঘর দুই কক্ষ বিশিষ্ট। এতে দুটি রুম ছাড়াও সামনে একটি বারান্দা, একটি টয়লেট, একটি রান্নাঘর এবং একটি খোলা জায়গা থাকবে।

আশ্রয়ণ প্রকল্পের উদ্দেশ্য হলো- ভূমিহীন, গৃহহীন, ছিন্ন অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন, ঋণপ্রদান ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহে সক্ষম করে তোলা এবং আয় বাড়ে এমন কার্যক্রম সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণ।

এর আগে গত ২৩ জুলাই কক্সবাজার জেলায় জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় আশ্রয়কেন্দ্র খুরুশকুল আশ্রায়ণ প্রকল্পের প্রথম ধাপে নির্মিত ২০টি ভবনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সেখানে প্রথম ধাপে উদ্বোধন হওয়া ভবনগুলোতে ফ্ল্যাট পেয়েছেন ৬০০টি পরিবার। ১০০১ টাকা নামমাত্র মূল্যে এসব ফ্ল্যাট হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ইচ্ছামতো’ আইন-বিধি সংশোধন করায় ইসির প্রতি ক্ষোভ সাকির

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) বিভিন্ন নির্বাচনি বিধি ও আইন পরিবর্তনের প্রক্রিয়ায় স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গেবিস্তারিত পড়ুন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে ‘মব ভায়োলেন্স’ থেকে সরে আসতে হবে: মির্জা ফখরুল

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে ‘মব ভায়োলেন্স’ থেকে সরে আসতে হবে বলেবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচন উৎসবমুখর করতে সেনাবাহিনীর সহায়তা দরকার: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, উৎসবমুখর ওবিস্তারিত পড়ুন

  • প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্ধৃত করে ‘ওয়াজ-মাহফিল’ সংক্রান্ত নিউজ ভুয়া : প্রেস উইং
  • পোস্টাল ভোটিং: প্রবাসীদের নিবন্ধনের সময় ৫ দিন, কোন দেশে কবে?
  • প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘গ্রেড’ নিয়ে সুখবর
  • মুসলিমা খাতুন: গৃহিণী থেকে স্বাবলম্বী মাছচাষি
  • সম্মাননা পদক পেলেন মোস্তফা কামাল মাহ্দী
  • জামায়াতের ইসলাম আর আমার ইসলাম এক না: ফজলুর রহমান
  • আশরাফুল হত্যা নিয়ে র‌্যাব-পুলিশের দুই রকম তথ্য
  • পুলিশের গায়ে নতুন পোশাক
  • নির্বাচন ঘিরে মাঠে থাকবে ৯ দিনের বিশেষ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • যেভাবে তিন দলের ‘মন রক্ষা’ করলেন ড. ইউনূস
  • ‘আমাদের কেন একজন গণহত্যাকারীর সত্যায়ন দরকার হলো?’
  • একদিনে ২৩ জেলায় ডিসি রদবদল