মঙ্গলবার, অক্টোবর ২১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

তিন বছর বন্ধ থাকার পর নতুন সমঝোতায় যেসব খাতে কর্মী নেবে মালয়েশিয়া

তিন বছর বন্ধ থাকার পর নতুন সমঝোতায় যেসব খাতে কর্মী নেবে মালয়েশিয়া।

তিন বছর বন্ধ থাকার পর নতুন করে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মালয়েশিয়ার শ্রম বাজারের দুয়ার আনুষ্ঠানিকভাবে খুলেছে।

রবিবার মালয়েশিয়াতে নতুন করে কর্মী পাঠানোর বিষয়ে দেশটির সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে বাংলাদেশ।

সিন্ডিকেটের মাধ্যমে অভিবাসন ব্যয় বাড়ানোর অভিযোগে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ থেকে কর্মী গ্রহণ বাতিল করে দেয় মালয়েশিয়ার সরকার।

বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এবং মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী দাতুক সেরি এম সারভানান নিজ নিজ দেশের পক্ষে কুয়ালালামপুরে এই স্মারক চুক্তি সাক্ষর করেন।

সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের জন্য বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ইমরান আহমেদ এবং সচিব আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন এই মুহূর্তে কুয়ালালামপুরে অবস্থান করছেন।

তবে মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সী যেকোন বাংলাদেশি নাগরিক মালয়েশিয়াতে শ্রমিক হিসেবে আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে কিছু যোগ্যতা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি ভাষা শিক্ষা, নূন্যতম ইংরেজির জ্ঞান মানে দেখে পড়তে পারার যোগ্যতা থাকতে হবে।

এর সঙ্গে মালয় ভাষার জ্ঞান বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।

নতুন করে বৃক্ষরোপণ, বাগান, কৃষি, উৎপাদন, পরিষেবা, খনি ও খনন, নির্মাণ এবং গৃহকর্মী খাতে নিয়োগ করা হবে শ্রমিক।

তবে মালয়েশিয়ার সরকার দক্ষ এবং সেমি-দক্ষ শ্রমিক নেয়ার কথা বলেছে, যে কারণে নিয়োগ কর্তা ঘোষিত যোগ্যতা ও দক্ষতা থাকতে হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

এদিকে, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সমঝোতা স্মারকের আওতায় বাংলাদেশি কর্মীদের মালয়েশিয়া প্রান্তের সব খরচ নিয়োগকর্তা বহন করবেন।

যেমন রিক্রুটমেন্ট এজেন্সি নিয়োগ, মালয়েশিয়ায় নিয়ে যাওয়া, তাদের আবাসন, কর্মে নিয়োজিত করা এবং কর্মীর নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর খরচ বহন করবেন।

নিয়োগকর্তা নিজ খরচে মালয়েশিয়ান রিক্রুটিং এজেন্ট নিযুক্ত করতে পারবেন।

মালয়েশিয়ায় যাওয়ার পর বাংলাদেশি কর্মীর ইমিগ্রেশন ফি, ভিসা ফি, স্বাস্থ্য পরীক্ষার খরচ, ইনস্যুরেন্স-সংক্রান্ত খরচ, করোনা পরীক্ষার খরচ, কোয়ারেন্টিন-সংক্রান্ত খরচসহ সব ব্যয় মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তা বা কোম্পানি বহন করবে।

নিয়োগকর্তা কর্মীর মানসম্মত আবাসন, বিমা, চিকিৎসা ও কল্যাণ নিশ্চিত করবেন।

মন্ত্রণালয় আশা করছে, এর ফলে এখন বাংলাদেশি কর্মীদের মালয়েশিয়াতে অভিবাসনের খরচ অনেক কমে যাবে।

কবে থেকে বাংলাদেশের কর্মীরা মালয়েশিয়াতে যেতে পারবেন, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি। তবে এর আগে ডিসেম্বরের মধ্যেই সে প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে এমন কথা জানানো হয়েছিল।

একই রকম সংবাদ সমূহ

হাওরের প্রকল্প স্থগিত

কিশোরগঞ্জসহ দেশের ৮ জেলার হাওর অঞ্চলে বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তাবিত একটি প্রকল্প স্থগিতবিস্তারিত পড়ুন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বাড়লো, পাবেন দুই ধাপে

আজকের এই মুহূর্তটা শিক্ষা বিভাগের জন্য সত্যিই ঐতিহাসিক। এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতাবিস্তারিত পড়ুন

বিদেশ থেকে যতটুকু স্বর্ণ আনলে দিতে হবে না শুল্ক

বিশ্ববাজারে প্রতিদিন ওঠানামা করছে স্বর্ণের দাম। তবে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েইবিস্তারিত পড়ুন

  • নির্বাচনে এআই’র অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি
  • ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত : বেবিচক চেয়ারম্যান
  • নির্বাচিত সরকার ছাড়া ঋণের অর্থ দেবে না আইএমএফ
  • আন্দোলনরত শিক্ষকরা এখন শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাবেন, আশা শিক্ষা উপদেষ্টার
  • জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদেরা
  • জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান
  • সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক
  • গুলশান এলাকার ভোটার হলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ছেলে-মেয়ে সবাই দেশে, একা গিয়ে কী করব: সেফ এক্সিট প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আমরা স্বাভাবিক এক্সিট চাই: ধর্ম উপদেষ্টা
  • সাধারণ কর্মী নিয়োগে প্রথমবার বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর
  • সেপ্টেম্বরে প্রবাসীরা পাঠালেন ৩৩ হাজার কোটি টাকা