মঙ্গলবার, আগস্ট ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মা দিবসের শুভেচ্ছা

প্রতিটি ক্ষনেই হোক মা দিবস

প্রতিবছর মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার বিশ্বব্যাপী পালিত হয় বিশ্ব মা দিবস । মা শাশ্বত, চিরন্তন একটি আশ্রয়ের নাম। মা শব্দটি মনে করিয়ে অকিৃত্রিম স্নেহ, মমতার গভীর ভালবাসা কথা।

আজ বিশ্ব মা দিবস। সারা বিশ্বে দিবসটি পালিত হচ্ছে মায়ের প্রতি সন্তানের অকৃত্রিম ভালবাসা আর গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে, তবে যে সকল মমতাময়ী মা তাদের চিরন্তন ভালবাসার তিল-তিলে তুলেছেন সন্তানের ভবিষৎ, নিরাপদ করেছেন তাদের আগামী দূভার্গ্য ক্রমে কিছু অকৃতঘ্ন সন্তান মায়ের সেই ভালবাসার প্রতিদানে তাদের পাঠায় বৃদ্বাশ্রমে। যাদের প্রতিটি মূহর্তকাটি সন্তানের ফিরে আসার প্রতিক্ষায়।

শুধু বিশেষ দিনে নয় ভাগ্য হতে সেই সকল মায়েদের প্রতি আমাদের শ্রদ্বা প্রতিটি দিনের, প্রতিটি মূহুর্তের ইসলাম মায়ের পুরুত্ব অনেক। অন্ধকার যুগের যাদের ঘর আপনাদের চোখে দেখা হত। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সম্মানের সুচনা হয়। ইসলাম নারীকে সঠিক মূল্যায়নের ব্যবস্থা করে। মা সকল প্রকার চাওয়া-পাওয়া,সুখ-শান্তি,আরাম-আয়েশ,ভোগ-বিলাস বাদ দিয়ে জীবনের অনেক ঘাত-প্রতিঘাত, চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে সন্তানকে লালন পালন করে বড় করে তুলেন।

মাকে যথাযথ সম্মান দিলে সন্তানের বেহেস্তে যাওয়া সহজ হয়।অপরদিকে মায়ের মনে কষ্ট দিলে তার অবাধ্য হলে সে যত বড় ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন হউক না কেন তার বেহেস্ত লাভ করা কঠিন।

মা দিবস হল একটি সম্মান সে যত বড় ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন হউক না কেন তার বেহেস্ত লাভ করা কঠিন।

মা দিবস হল একটি সম্মান প্রদর্শন জনক এবং মাতৃত্ব,মাতৃক এবং সমাজে মায়েদের প্রভাবের জন্য উৎযাপন করা হয়।

তোমার তুলনা তুমিই, মা, এই প্রতিপাদ্যে মা দিবস পালন নিয়ে উইকিপিডিয়া তুলে ধরেছে দুটি ইতিহাস। একটি ইতিহাসে বলা হয় “মা দিবসের” প্রচলন শুরু হয় প্রাচীন গ্রিসে,অন্য ইতিহাস হলো-সর্ব প্রথম ১৯১১ সালের মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার আমেরিকাজুড়ে “মাদারিং সানডে” নামে একটি বিশেষ দিন উদযাপন করা হয়। ১৯১৪ সালের আমেরিকার প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন দিবসটিকে রাষ্টীয় স্বীকৃতি দেন।এর পর পৃথিবী জুড়ে দেশে-দেশে মা দিবস পালনের প্রচলন ছড়িয়ে পড়ে।

পৃথিবীর সকল দেশেই মা শব্দটি সর্বজনীন।
মা আমাদের প্রথম কথা বলা শেখায় তাই মায়ের ভাষা আমাদের কাছে মাতৃভাষা। মা হচ্ছে মমতা-নিরাপত্তা–অস্তিত্ব, নিশ্চয়তা ও আশ্রয়। মা সন্তানের অভিভাবক, পরিচালক, ফিলোসফার, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও বড় বন্ধু।
মায়ের দেহে নিউট্রোপেট্রিক রাসায়নিক পদার্থ থাকায় মায়ের মনের মাঝে সন্তানের জন্য মমতা জন্ম নেয়। মায়ের ভালোবাসার ক্ষমতা বিজ্ঞানের মাপকাঠিতে নির্ণয় করা সম্ভব নয়।

লেখক:
সংবাদকর্মী ও সমাজসেবক

একই রকম সংবাদ সমূহ

সংবিধান কিংবা লিখিত বিধি-বিধান দিয়ে ফ্যাসিবাদ ঠেকানো যায় না: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সংবিধান কিংবা লিখিত বিধি-বিধান দিয়ে ফ্যাসিবাদবিস্তারিত পড়ুন

বিএনপি নেতা গয়েশ্বরের দুর্নীতি মামলার রায় ২৮ আগস্ট

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)বিস্তারিত পড়ুন

ক্রিকেটারদের সঙ্গে পাঁচ ঘণ্টা আলোচনার পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথমবার ক্রিকেটারদের সঙ্গেবিস্তারিত পড়ুন

  • এনবিআরের শীর্ষ ১৭ কর্মকর্তার সম্পদের হিসাব চেয়েছে দুদক
  • থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, নতুন পদ্ধতিতে নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
  • সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা
  • শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রথম নারী সচিব রেহানা পারভীন
  • বিভিন্ন বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ৩ শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেয়া যেতে পারে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • ডিবি হারুনসহ ১৮ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • সিলেটের ডিসি হলেন ‘আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট’ সারওয়ার আলম
  • এনবিআরের আরও ৪ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • মাইটিভির চেয়ারম্যান নাসির ৫ দিনের রিমান্ডে
  • চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ: ইসি সচিব
  • সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাপের বিষ প্রতিষেধক ভ্যাকসিন রাখার নির্দেশ