মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মোবাইলে প্রেম, গণধর্ষণের পর স্কুলছাত্রীকে খুন

মোবাইলে কৃষ্ণ চন্দ্র দাস নামে এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন দশম শ্রেণি পড়ুয়া স্কুলছাত্রী। এক পর্যায়ে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে গেলে একাধিকবার গণধর্ষণের শিকার হন তিনি। এরপর গলায় গামছা পেঁচিয়ে হত্যার পর তার লাশ ফেলে দেওয়া হয় টাঙ্গাইল-তারাকান্দি সড়কের ধারে।

ধর্ষণ ও হত্যার এমন লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছে পিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার প্রেমিক টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার ঝাউয়াইল এলাকার নগেন চন্দ্র দাসের ছেলে কৃষ্ণ চন্দ্র দাস ও তার সঙ্গীরা। ধর্ষণ ও হত্যার শিকার ওই স্কুলছাত্রী গোপালপুর উপজেলার আলমনগর ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের বাসিন্দা এবং জয়নগর উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

আজ রবিবার দুপুরে টাঙ্গাইল পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিরাজ আমিন এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, গত ৩ আগস্ট টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভরুয়া এলাকায় অজ্ঞাতনামা বস্তাবন্দি অবস্থায় এক তরুণীর লাশ উদ্ধার করে স্থানীয় থানা পুলিশ। এ সময় তরুণীর পরিচয় না পেয়ে বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে দাফন করা হয়। এদিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে অনুসন্ধান চালায় পিবিআই। এরপর গত ৫ আগস্ট বিভিন্ন সোর্স ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে অজ্ঞাতনামা লাশের পরিচয় পাওয়া যায়। পরে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করলে ওই তরুণীর বাবা লাশের ছবি দেখে তার মেয়েকে শনাক্ত করেন।

তিনি আরও জানান, গ্রেফতারকৃতরা স্বীকারোক্তিতে জানায়, কৃষ্ণ চন্দ্র দাসের সঙ্গে ওই তরুণীর বেশ কিছুদিন আগে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয় হয়। সেই সূত্র ধরেই ওই তরুণীকে ধনবাড়িতে এক বন্ধুর বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে জোরপূর্বক একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়। ধর্ষণের এক পর্যায়ে ওই তরুণী ডাক চিৎকার করলে তার গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। পরে ওই তরুণীর লাশ কৃষ্ণের তিন বন্ধু মিলে বস্তায় ভরে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কের ভরুয়া এলাকায় ফেলে রেখে যায়।

এর আগে গত ৩ আগস্ট টাঙ্গাইল-তারাকান্দি সড়কের ভূঞাপুর উপজেলার ভরুয়া এলাকা থেকে অজ্ঞাত এক তরুণীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। পরে ওই তরুণীর পরিচয় শনাক্ত না হওয়ায় ময়নাতদন্ত শেষে বেওয়ারিশ হিসেবে ভূঞাপুর ছাব্বিশা কেন্দ্রীয় গোরস্থানে লাশ দাফন করা হয়। এ ঘটনায় গত ৬ আগস্ট কৃষ্ণ চন্দ্রকে প্রধান আসামি করে চারজনের নামে ভূঞাপুর থানায় ধর্ষণ ও হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।

জেলা পুলিশের ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) সদস্যরা ঘটনার মূলতোহা প্রেমিক কৃষ্ণ চন্দ্র দাসসহ চারজনকে গ্রেফতার করে। ঘটনার পাঁচদিনের মধ্যেই আসল রহস্য বের করে পিবিআই। পরে গ্রেফতার চারজনকে আদালতে সোপর্দ করে পিবিআই। এরা হলেন, গোপালপুর উপজেলার ঝাউয়াইল এলাকার নগেন চন্দ্র দাসের ছেলে কৃষ্ণ চন্দ্র দাস, ধনবাড়ি উপজেলার বলিভদ্র এলাকার মোশারফ হোসেনের ছেলে সৌরভ আহম্মেদ, একই এলাকার গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মেহেদী হাসান টিটু ও মৃত মজিবর রহমানের ছেলে মিজানুর রহমান।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান আর নেই

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক সংসদ সদস্য, মৎস্য মন্ত্রী এবংবিস্তারিত পড়ুন

একদিন ‘ম্যানেজ’ করলে ঈদের ছুটি ৯ দিন

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে এবার টানা ৬ দিন ছুটি মিলতে পারে সরকারিবিস্তারিত পড়ুন

আগামী ডিসেম্বর বা পরের বছরের মার্চে হবে নির্বাচন : প্রেস সচিব

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ডিসেম্বরে কিংবা ২০২৬ সালের মার্চে অনুষ্ঠিত হবে।বিস্তারিত পড়ুন

  • টানা ৩৮ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
  • অগ্নিকাণ্ডের পর সাজেক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা
  • ক্ষমতায় থেকে দল করলে লোকে কিংস পার্টি বলবে: মির্জা ফখরুল
  • জুনে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করবে নেপাল
  • সবার সহযোগিতায় ৯১, ৯৬ ও ২০০১ এর মত নির্বাচন করতে চাই: সিইসি
  • ভোটার এলাকা স্থানান্তর কার্যক্রম চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত
  • ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা
  • যশোরের শার্শায় ছিনতাইয়ের কবলে পড়ে আ*হ*ত যুবকের মৃ*ত্যু
  • কলারোয়ায় চেকের মামলায় যুবদল নেতা টুটুল গ্রেফতার
  • তালায় পুষ্টি সচেতনতা ও শিখণ ক্যাম্পেইন এ দিনব্যাপী কর্মসূচী পালিত
  • যশোরের শার্শা-বেনাপোল সীমান্তে ১৫ বছরে প্রাণ হারিয়েছেন ৫১ বাংলাদেশি
  • আড়াই বছর আগে দেশ পুনর্গঠনের কথা বলেছে বিএনপি: তারেক রহমান