বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

শীত আসন্ন: নকল প্রসাধনীতে সয়লাব রাজগঞ্জের বিভিন্ন বাজার

হেলাল উদ্দিন, মনিরামপুর : প্যাকেট, টিউব, রঙ সবই আসলের মতো। এসব মোড়কের গায়ে বিএসটিআই, মেয়াদ, উৎপাদন তারিখ ও ব্যাচ নম্বর ও খুচরা মূল্য যথারীতি লেখা আছে। দেখে বোঝার উপায় নেই আসল নাকি নকল পণ্য। এসব শীতের প্রসাধনী সামগ্রী শোভা পাচ্ছে যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জ বাজারসহ রাজগঞ্জের বিভিন্ন হাট-বাজারে কসমেটিক দোকানে। বেশি লাভের আশায় না বুঝা ক্রেতাদের ঠকিয়ে একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ীরা দেদারছে বিক্রি করে যাচ্ছে এসব নকল প্রসাধনী পণ্য। আর ফায়দা লুঠে নিচ্ছে তারা। শীত আসন্ন, তাই শীতের প্রসাধনী সামগ্রী ইতিমধ্যে বাজারে আসতে শুরা করেছে। এরই মধ্যে নকল প্রসাধনীও বাজারে আসছে।

চর্ম বিশেষজ্ঞ সূত্রে জানা যায়- নকল প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহারে ত্বকের সমস্যা জটিল হয়, দেহে ছড়িয়ে পড়ে নানা ধরনের রোগ। এসব তৈরিতে এসিড, পানি, মোম, সুগন্ধি ও পারফিউমের মাত্রাধিক প্রয়োগ হয়। যার ফলে মেছতা, ব্রণ, ফাঙ্গাস জাতীয় রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। মার্কারিযুক্ত প্রসাধনী ব্যবহারে সরাসরি স্কীন ক্যান্সারের আশঙ্কাও থাকে। নকল প্রসাধনী তৈরিতে নি¤œমানের ভেজাল সামগ্রী ব্যবহার করায় চুলকানি, ফোস্কা, ত্বকের প্রদাহ, সংক্রমণ এসব নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে। একইসঙ্গে নকল প্রসাধনী ব্যবহারে ত্বকের সাধারণ লাবণ্য বা উজ্জ্বলতা নষ্ট হয়, প্রাথমিকভাবে ব্যবহারকারীর কন্টাক্ট ডারমাটাইসিস হয়। এতে চামড়া লাল হয়ে যায়, যা পরবর্তী এ্যালার্জিতে রূপ নেয়। শুরু হয় বিভিন্ন রোগ। ত্বকে দানা, হাঁপানি, মাথাব্যথা ও চোখ জ্বালাপোড়াসহ অন্যান্য রোগের উপদ্রব বাড়িয়ে তোলো।

জানাগেছে- রাজগঞ্জ বাজারসহ পার্শ্ববর্তী হাট-বাজারগুলোর খুচরা কসমেটিক দোকানে বিক্রি হচ্ছে এ সকল পণ্য। রাজগঞ্জ বাজারের কয়েকজন কসমেটিক দোকানদারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়- তারা সরাসরি কোম্পানির প্রতিনিধিদের নিকট হতে বিভিন্ন নামের প্রসাধনী কিনে বিক্রি করে থাকেন। এই সকল প্রসাধনীর মধ্যে রয়েছে হেড অ্যান্ড শোল্ডার, সানসিল্ক, প্যান্টিন, গার্নিয়ার শ্যাম্পু, গার্নিয়ার, ডাভ, নিভিয়া, ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি, মেরিল ক্রীম, বিভিন্ন ব্রান্ডের লিপস্টিক ও লোশন। তাদের মতে এই প্রসাধনী যেহেতু সরাসরি কোম্পনির মাধ্যমে সরবরাহ করা হচ্ছে সেহেতু নকল দেচ্ছে কিনা বুঝার সুযোগ থাকে না।

এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রসাধনী কসমেটিক দোকানদার জানান- নকল বেশি হয় ফর্সাকারী ক্রীম। বিভিন্ন কোম্পানি নতুন নতুন কোম্পানি এসব ক্রীম বাজারে ছাড়ে। বিশেষ করে এসব নকল প্রসাধনী ছড়িয়ে পড়ে গ্রামের কোদানগুলোতে। সেখান থেকে কিনে গ্রামের মহিলা এসব ফর্সাকারী ক্রীম ব্যবহার করে। এসব প্রসাধনী পণ্য বিক্রি করলে লাভ বেশি হয় বলে দোকানদাররা বিক্রিও করে। কিন্তু ভোক্তার কি হচ্ছে সেটা কিন্তু তারা দেখছে না।

তিনি আরও বলেন- এসব নকর প্রসাধনী ত্বকে ব্যবহার করলে উপকারের চেয়ে ক্ষতিটায় বেশি হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাতক্ষীরার ফিংড়ীতে জামায়াতের যুব বিভাগের ইউনিয়ন ক্লাস অনুষ্ঠিত

আল মুজাহিদ, ফিংড়ী: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৪নং ফিংড়ী ইউনিয়ন যুব বিভাগের উদ্যোগেবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরায় ৯-১৫ বছর বয়সী ৫লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেয়া হবে

নিজস্ব প্রতিনিধি: টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৫ উপলক্ষে এ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ICT কোচিংবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরায় ঘেরের আইলে সবজি চাষে নতুন সম্ভাবনা

নিজস্ব প্রতিনিধি: মাছের ঘেরের চারপাশে ঝুলছে লাউ, করলা, শিম আর উচ্ছে। ঘেরেরবিস্তারিত পড়ুন

  • বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতির ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসবো : ছাত্রদলের আবিদ
  • ডাকসু নির্বাচনে হেরেও প্রশংসায় ভাসছেন ছাত্রদল নেতা হামিম
  • আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
  • হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর, বাড়বে না সময়
  • ১০ ভোটও পাননি ২১ ভিপি প্রার্থী, যে যত ভোট পেলেন
  • ডাকসু নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
  • ঢাবির ইতিহাসে প্রথম ডাকসু নির্বাচনে জয়ী স্বামী-স্ত্রী
  • যে মতেরই হোক না, সবাই একসঙ্গে কাজ করবো: সাদিক কায়েম
  • ডাকসু নির্বাচনে কে কোন পদে জয়ী হলেন
  • ডাকসু নির্বাচনে সাদিক ভিপি, ফরহাদ জিএস, মহিউদ্দীন এজিএস নির্বাচিত
  • ডাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবিরের সাদিক কায়েম ও ফরহাদ
  • সাতক্ষীরা পিএন হাইস্কুল পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক