মঙ্গলবার, জুলাই ৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘আ.লীগের সঙ্গে যৌথ আন্দোলন করে বিএনপি রাজনীতি শিখেছে’

বিএনপি কিছু রাজনীতি শিখেছে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যৌথ আন্দোলন করে- এমন মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন রাখেন, তাছাড়া তাদের (বিএনপি) রাজনীতি আর কী ছিল?

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের পকেট থেকে অবৈধভাবে জন্ম হয়েছে বিএনপির। ক্যান্টনমেন্টে বসে গোয়েন্দাদের সহায়তায় এই বিএনপির জন্ম।

মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, অনেক জ্ঞানী-গুণী মানুষও জিয়ার সঙ্গে হাত মিলিয়ে কথা বলেছিল। এখনো অনেকে আছে খালেদা জিয়া-তারেক জিয়ার সঙ্গে। মানিলন্ডারিং, অস্ত্র কারবারি ও ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলার আসামি তারেক। খালেদা এতিমের টাকা আত্মসাতের মামলার আসামি। এ অপরাধীদের সঙ্গে এখন অনেক জ্ঞানী-গুণীও গণতন্ত্রের কথা বলে। তারা বুদ্ধিজীবী না, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীজীবী। তারা খালেদা-তারেকের সঙ্গে গিয়ে মিলেছে।

তিনি বলেন, বিএনপির দুই নেতা আমার কাছে এসে বলেছে তারা নাকি টাকা না দিলে মনোনয়ন দেয় না। টাকা না দেওয়া তাদের মধ্য থেকে একজন মনোনয়ন পায়নি। ওইভাবে নির্বাচন করে নির্বাচনে জেতা যায় না। এটা হলো বাস্তবতা। সকালে একজনের নাম যায়, দুপুরে একজনের নাম যায়, বিকালে আরেকজনের নাম যায়। এইভাবেই তাদের ইলেকশন হয়। ফেলো কড়ি, মাখো তেল অর্থাৎ যে টাকা দেবে সে প্রার্থী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান হ্যাঁ-না ভোট দিয়ে কারচুপি শুরু করেছিল। এই কালচার কে নিয়ে এসেছে?এটা জিয়াউর রহমান শুরু করেছে। হ্যাঁ-না ভোটে না এর বাক্স পাওয়া যেত না। কেবল হ্যাঁ-এর বাক্স পাওয়া যেত।

শেখ হাসিনা এ সময় বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদলের সমালোচনা করে বলেন, ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়ার পেটুয়া বাহিনী সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে দেয়। ঢাবিতে রাতের অন্ধকারে ভিসিকে সরিয়ে নতুন আরেকজনকে বসিয়ে দিয়ে ভিসির পদটাও দখল করে নেয়।

তিনি বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই শিক্ষকসহ বহু নেতাকর্মীকে হত্যা করে। তাদের অত্যাচার-নির্যাতনে সারা বাংলাদেশ ছিল নির্যাতিত। তারা শুধু ক্ষমতায় থাকলেই না, ক্ষমতার বাইরে থেকেও অগ্নিসন্ত্রাসের কথা সবার জানা। ২০১৩-১৪ সালে প্রায় তিন হাজার মানুষকে দগ্ধ করে তারা। বাস, লঞ্চ রেল কোনো কিছুই তাদের হাত থেকে রক্ষা পায়নি।বিএনপির কাজই হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া বলেছিলেন- আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে ছাত্রদলই যথেষ্ট। এর প্রতিবাদে আমি ছাত্রলীগের হাতে বই খাতা কলম তুলে দিয়েছিলাম। বলেছিলাম- শিক্ষা শুধু নিজেরাই গ্রহণ করবে না, গ্রামে গিয়ে নিরক্ষর মানুষকে শিক্ষা দেবে। তারা সেটিই করেছে। আমাকে রিপোর্টও দিয়েছে। আমাদের পেটুয়া বাহিনী লাগে না।আমাদের শক্তি জনগণ।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কোনো কিছু চাপিয়ে দিচ্ছে না ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কোনো কিছু চাপিয়ে দিচ্ছে না বলে জানিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

জুলাই সনদের জন্য ৫ আগস্ট পর্যন্ত অপেক্ষা করা হবে : নাহিদ

জুলাই সনদ, বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ চায় : জামায়াত সেক্রেটারি

জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে দেয়ার পক্ষপাতী নয় জামায়াতে ইসলামী; বরং নির্বাচন ঘিরে একটিবিস্তারিত পড়ুন

  • নির্বাচন হলে দেশ সঠিক পথে এগোবে : মির্জা ফখরুল
  • হজরত শাহজালাল (র.)-এর মাজার জিয়ারত করলেন মির্জা ফখরুল
  • লাগামহীন লুটপাট আ.লীগ আমলের বড় নিদর্শন: উপদেষ্টা আসিফ
  • বিএনপিকে ‘সংস্কারবিরোধী’ বলে পরিকল্পিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে- মির্জা ফখরুল
  • দুর্নীতির সমস্যা চিরতরে দূর করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
  • চাঁদাবাজি, দখল, অপকর্মে জড়িত নেতাকর্মীদের তালিকা করছে বিএনপি
  • কোন সংস্কারগুলোতে একমত বিএনপি, জানালেন মির্জা ফখরুল
  • দুর্নীতির সমস্যা চিরতরে দূর করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
  • জাতীয় নির্বাচনের আগে অবশ্যই স্থানীয় নির্বাচন দিতে হবে : জামায়াতের নায়েবে আমির
  • ১২টি ছাড়া বিএনপির নামের সব সংগঠন অবৈধ
  • সংস্কার বিষয়ে বিএনপির আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
  • রাজনীতি করতে চাই দেশের স্বার্থে: আখতার হোসেন