শুক্রবার, জুন ৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

এরশাদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রয়াত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ মঙ্গলবার (১৪ জুলাই)। ২০১৯ সালের এই দিনে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় পার্টি দেশব্যাপী নানান কর্মসূচি পালন করবে।

মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) সকালে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে রংপুরে এরশাদের সমাধি জিয়ারত করে দুপুরে ফিরে কেন্দ্রীয় কার্যালয় কাকরাইল ও বনানীর পৃথক অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন জিএম কাদের। সকাল ১১টায় গুলশানে রওশন এরশাদ বাসভবনে মিলাদ মাহফিল ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।

এদিকে এরশাদ ট্রাস্টের পক্ষ থেকে দুপুর ১২টায় কাকরাইলে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এরশাদের প্রতিকী বেদীতে শ্রদ্ধা নিবেদন, বিকেলে প্রেসিডেন্ট পার্কে স্মরণসভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া সকাল ১০টায় কাকরাইলে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত এরশাদের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করবেন সৈয়দ আবু হোসেন বাবলার নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় ও মহানগর জাপার নেতারা। সকাল ১০টা থেকে বিকেল পাঁচটা পযর্ন্ত কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাবলার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে কোরআন খতম ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাপার পক্ষ থেকে বাদ আছর মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। শ্যামপুর-কদমতলীর বিভিন্ন মসজিদে দোয়া ও মন্দিরে প্রার্থনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।

এরশাদ ১৯৩০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অবিভক্ত ভারতের কোচবিহার জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। পরে তার পরিবার রংপুরে চলে আসেন। রংপুরেই প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করে ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক শেষ করে ১৯৫২ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এরশাদ। ১৯৬৯ সালে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে পদোন্নতি পেয়ে ১৯৭১-৭২ সালে সপ্তম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধের পর পাকিস্তান থেকে প্রত্যাবর্তন করেন। ১৯৭৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি ব্রিগেডিয়ার পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ওই বছরই আগস্ট মাসে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি দিয়ে তাকে সেনাবাহিনীর উপপ্রধান হিসেবে নিয়োগ করা হয়। ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর মাসে এরশাদকে সেনাবাহিনী প্রধান পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। ১৯৭৯ সালে তিনি লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন।

১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ রাষ্ট্রক্ষমতায় আসেন। ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পদত্যাগ করেন। ১৯৯১ সালে এরশাদ গ্রেফতার হন। ১৯৯১ সালে জেলে অভ্যন্তরীণ থাকা অবস্থায় এরশাদ রংপুরের পাঁচটি আসনে বিজয়ী হন। ১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনেও এরশাদ সংসদে পাঁচটি আসনে বিজয়ী হন। ১৯৯৭ সালের ৯ জানুয়ারি জামিনে মুক্ত হন। ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এরশাদের জাতীয় পার্টি ১৪টি আসনে জয়ী হয়। ২০০৬ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের সঙ্গে মহাজোট গঠন করেন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে তার দল ২৭টি আসনে বিজয়ী হয়। এরপর ১০ ও সবশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য হন। তিনি চলতি জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতা ছিলেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাই সনদ প্রকাশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: নাহিদ ইসলাম

জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’র আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাইবিস্তারিত পড়ুন

‘ডা. জোবাইদা-জায়মা রহমানের নামে কোনো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নেই’

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান ও তাদের কন্যাবিস্তারিত পড়ুন

ডা. জুবাইদা ও জাইমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে : বিএনপি

জিয়া পরিবারকে নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার জন্য একটি দুষ্টচক্র উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘কালো মানিক’কে নিয়ে খালেদা জিয়ার বাসভবনের পথে সোহাগ
  • রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি
  • শেখ মুজিব, তাজউদ্দিনসহ যুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবর ভুয়া: উপদেষ্টা ফারুকী
  • মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের ভুয়া খবরে বিভ্রান্তি
  • সরকারের স্থায়িত্বে আস্থা ভোটের পক্ষে বিএনপি-এনসিপিসহ কয়েকটি দল
  • অমীমাংসিত বিষয়ে একমত হতেই দ্বিতীয় দফার বৈঠক : আলী রীয়াজ
  • ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন
  • প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন চাইলো জামায়াত
  • দূরত্ব ঘুচিয়ে জুলাই সনদে আরও কিছু যোগ করতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা
  • ‘শহীদ জিয়ার প্রথম চট্টগ্রাম, শেষ চট্টগ্রাম’ শীর্ষক আলোচনা সভা
  • রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
  • বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হবে : ড. মোশাররফ হোসেন