মামলার তদন্তভার পিবিআইয়ের হাতে
কলারোয়ায় কথিত ধর্ষন মামলার ভিকটিম থাকলেন ভারতে আর ধর্ষিতা হলেন বাংলাদেশে!
কলারোয়ায় ধর্ষন মামলায় প্রতারণার শিকার হয়েছেন মোবারক হোসেনের নামের এক ব্যক্তি। যার মামলা নং- সাতক্ষীরার বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে পিটিশন নং-৩১৭/২৩, তারিখ-১০ জুলাই, ২০২৩।
এদিকে মামলার তদন্ত বিলম্বিত হওয়ার কারণে ধর্ষন মামলায় দ্রুত বিচার পেতে ও বিষয়টি চাঞ্চল্যকর করার জন্য ওই নারী গত ১৮ জুলাই সকালে কলারোয়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে উপজেলার শিবানন্দকাটি গ্রামের মোবারক হোসেন ও ভারত ভ্রমনের ভিসা প্রসেসিং করতে আসা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক মোকন্দ দাসের বিরুদ্ধে সেই মিথ্যা মামলায় তাদের বিচার দাবী করেছেন উপজেলার শিবানন্দকাটি গ্রামের রেজাউল ইসলামের স্ত্রী সাথী মনি (২০)।
তবে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, কথিত অভিযোগকারী সাথী মনির পাসপোর্ট অনুযায়ী ধর্ষিতা ভারতে গেছেন ৩০মে, ২০২৩ আর দেশে ফিরেছেন ৫ জুলাই, ২০২৩ তারিখে।
মামলার কপিতে উল্লেখ ভিকটিম প্রথমবার ধর্ষিতা হন ভিসা করতে এসে কাজিরহাটে ভিসা প্রসেসিংকারীর সহায়তায় ৪ জুন, ২০২৩ তারিখে।
দ্বিতীয় বার ধর্ষিতা হন ২ জুলাই, ২০২৩ তারিখে ধর্ষকের নিজ বাড়িতে।
অথচ মামলার ভিকটিম সাথী মনি ভিসা করতে এসে ধর্ষিতা হলেন ৪ জুন, ২০২৩ তারিখে। ভিসা পেতে বর্তমানে সময় লাগে ১ মাসেরও বেশি।
তাহলে সে ভিসা করতে আসা ৪ জুনের আগে ৩০ মে ভারতে গেলেন কি করে? আর ৪ জুন বাংলাদেশে ধর্ষনের স্বীকার হলেন কি করে?
এ বিষয়ে প্রতারনা মূলক মিথ্যা ভিত্তিহীন ধর্ষন মাললার বাদী, স্বাক্ষী ও তাদের সহযোগীতা করা সকল কুশীলবদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন কথিত ধর্ষন মামলার আসামিরাসহ সচেতন মহল।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)