সোমবার, ডিসেম্বর ৪, ২০২৩

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

গণমাধ্যমের ওপর ভিসানীতি আরোপ নিয়ে যা বললেন মিলার

বাংলাদেশের নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করতে চায় না যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের জনগণ যেন স্বাধীনভাবে তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারে, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে চায় দেশটি।

ওয়াশিংটন ডিসিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এই অবস্থানের কথা জানান মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার। এ সময় তার কাছে গণমাধ্যমের ওপর সম্ভাব্য ভিসানীতি আরোপ নিয়েও প্রশ্ন করা হয়।

ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপর সম্ভাব্য ভিসা নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পিটার হাস বলেছেন, গণমাধ্যমও মার্কিন ভিসানীতির আওতায় আসতে পারে।

তিনি প্রশ্নে বলেন, বাংলাদেশে তালেবানি ব্যবস্থা চালুর পক্ষে থাকা কট্টরপন্থী গোষ্ঠী ও বিরোধী নেতারা মার্কিন রাষ্ট্রদূতের ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন। ইতিমধ্যে গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এমনকি উগ্র মতাদর্শের সমালোচক সাংবাদিকদের তালিকাও প্রচার করা হচ্ছে।

অন্যদিকে, নাগরিক ও মানবাধিকারকর্মী, যুদ্ধাপরাধবিরোধী প্রচারকর্মী, সম্পাদক, সাংবাদিক, লেখক, সংখ্যালঘু নেতারা গণমাধ্যমের ওপর সম্ভাব্য ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যকে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার প্রতি অবমাননা হিসেবে দেখছেন। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কেন্দ্রে আছে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা।

ওই সাংবাদিক মিলারের কাছে জানতে চান, তিনি কি মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যকে সমর্থন করেন? ধর্মনিরপেক্ষ জাতির সমর্থনকারী এত বড় উদারপন্থী গোষ্ঠীর উদ্বেগকে কি তিনি সরাসরি অস্বীকার করেন?

জবাবে মিলার বলেছেন, তিনি গত সপ্তাহে যা বলেছিলেন, তা একটু ভিন্ন ভাষায় আবার বলতে চান। তা হলো, বাংলাদেশিরা যা চায়, যুক্তরাষ্ট্রও তা-ই চায়। আর সেই চাওয়া হলো—বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান। বাংলাদেশের সরকার, রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যম—সবাই তাদের এই ইচ্ছার কথা প্রকাশ করেছে যে তারা চায় আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হোক। একই চাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের। যুক্তরাষ্ট্র যে ভিসা নিষেধাজ্ঞার নীতি ঘোষণা করেছে, তা এই উদ্দেশ্যকে সমর্থন করে। বাংলাদেশের জনগণের স্বাধীনভাবে তাদের নেতা নির্বাচনের আকাঙ্ক্ষাকে সমর্থন করে।

মিলার আরও বলেছেন, তিনি শুধু বলবেন, যুক্তরাষ্ট্র কোনো বিশেষ দলকে সমর্থন করে না। বাংলাদেশের মানুষের মতের প্রতিফলন যেন ঘটে ভোটে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিতের লক্ষ্যে গত ২৪ মে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘোষণার প্রায় চার মাস পর গত ২২ সেপ্টেম্বর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপের পদক্ষেপ শুরু হয়েছে বলে জানায় যুক্তরাষ্ট্র।

একই রকম সংবাদ সমূহ

হাইকোর্টে মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি বৃহস্পতিবার

প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচন বর্জন করলো বিএনপিসহ ৬৩ রাজনৈতিক দল

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করেছে বিএনপিসহ ৬৩টি রাজনৈতিক দল। এসববিস্তারিত পড়ুন

আন্দোলন সফল করতে নতুন কৌশল সাজাচ্ছে বিএনপি

ভাঙন ঠেকাতে দলের ‘কৌশল’ সফল হয়েছে বলে মনে করছেন বিএনপি নেতারা। চাপবিস্তারিত পড়ুন

  • বিএনপি ছেড়ে আ.লীগে আসা অপরাধ নয় : ওবায়দুল কাদের
  • দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে কোন দলের কতজন প্রার্থী?
  • দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে ও নিচ্ছে না যেসব নিবন্ধিত দল
  • নির্বাচনের ট্রেন কেউ থামাতে পারবে না: ওবায়দুল কাদের
  • শাহজাহান ওমরকে নৌকার মনোনয়ন দেওয়ার কারণ জানালেন কাদের
  • বিএনপি থেকে বেরিয়ে ভোটে অংশ নিচ্ছেন যেসব হেভিওয়েট
  • ‘গণতন্ত্রের লড়াইয়ে বিএনপি অবশ্যই বিজয়ী হবে’ : নজরুল ইসলাম খান
  • প্রথমবার ভুলত্রুটি হলেও আগামীতে নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলব: সাকিব
  • ‘ডামি নির্বাচন’ বাতিল করতে হবে: আ স ম রব
  • একতারা ছেড়ে ডাব বেছে নিলেন হিরো আলম
  • শাহজাহান ওমরকে চাপ দেয়া নিয়ে দু’দিন আগে যা বলেছিলেন বিএনপি নেত্রী
  • শেখ হাসিনার সঙ্গে দুটি ইসলামিক দলের নেতাদের বৈঠক
  • error: Content is protected !!