বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ঝিনাইদহে বিচারপ্রার্থী নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে

ঝিনাইদহে ইয়াবা ও গাঁজা সেবন করিয়ে এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে হরিশংকরপুর ইউপির চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ ও তার গাড়ির ড্রাইভার শাহীনের বিরুদ্ধে।

এ ঘটনায় মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) রাতে ভুক্তভোগী ওই নারী চেয়ারম্যানকে প্রধান আসামি করে সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। এর আগে, গত শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার হরিশংকরপুর গ্রামের নরহরিদ্রা গ্রামে ওই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী নারী বর্তমানে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

জানা যায়, কয়েক মাস আগে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পাগলা কানাই ইউনিয়নের কোড়াপাড়া গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে মহসীনের সঙ্গে ভুক্তভোগী নারীর বিয়ে হয়। বিয়ের পর প্রতারণার মাধ্যমে ওই নারীর কাছ থেকে সাড়ে ৩ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন মহসীন। এ ছাড়া ২ মাস আগে তাদের বিয়ের বিষয়টিও অস্বীকার করেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন মাতব্বরসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাছে গেলেও কোনো সমাধান পাননি ওই নারী।

গত ১৫ এপ্রিল তিনি পার্শ্ববর্তী হরিশংকরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদের কাছে যান।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ, ঘটনার দিন বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে ফরিদ চেয়ারম্যানের গ্রামের বাড়ি হরিশংকরপুর ইউনিয়নের নরহরিদ্রা গ্রামে যান তিনি। কেউ না থাকার সুযোগে ফরিদ তাকে বাড়ির ভেতর ডেকে নিয়ে যান। আর ব্যক্তিগত গাড়িচালক শাহীনকে বলেন, বাড়িতে যেন কেউ না প্রবেশ করে।

পরে তাকে ইয়াবা ও গাঁজা সেবনের জন্য চাপাচাপি শুরু করেন চেয়ারম্যান ও শাহীন। কিন্তু এতে রাজি না হলে ওই নারীকে মারধর ও জোর করে ইয়াবা ও গাঁজা সেবন করানোর চেষ্টা করা হয়। এক পর্যায়ে ফরিদ ও শাহীন তাকে ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের ফলে জ্ঞান হারান তিনি। পরদিন সকাল ১০টার দিকে কে বা কারা তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করে রেখে যায়।
বর্তমানে হাসপাতালেই ভর্তি আছেন তিনি।

ভুক্তভোগী নারী বলেন, আমি তখন ভয়ে কিছু বলতে পারিনি। আমাকে নির্যাতন করা হয়েছে। এখন আমি ডাক্তারের কাছে বলেছি। ডাক্তার আমার আগের ভর্তি বাতিল করে নতুন করে ভর্তি করার কথা বলেছে। আমি ধর্ষক ফরিদ ও শাহীনের বিচার চাই।

অভিযুক্ত চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ বলেন, গত শুক্রবার বিকেলে মেয়েটি আমার কাছে বিচারের জন্য এসেছিল। আমি তার সঙ্গে কথা বলে বাড়িতে পাঠিয়ে দেই। মেয়েটি যখন আসে এবং চলে যায় তখন আমার বাড়িতে প্রায় ৫০ জন লোক ছিল। সবাই দেখেছে। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হচ্ছে, তার কোনো সত্যতা নাই। আসলে আমার সম্মানহানির জন্য ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আমি এই ষড়যন্ত্রের তদন্ত দাবি করছি।

এ বিষয়ে ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। এখনও কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কক্সবাজারের বিআইডব্লিউটিএ ঘাট হয়ে সেন্টমার্টিন যাবে পর্যটকবাহী জাহাজ

অবশেষে সেন্টমার্টিনগামী জাহাজ চলাচলের পয়েন্ট নির্ধারণ হয়েছে। কক্সবাজার পৌরসভার নুনিয়ারছরা বিআইডব্লিউটিএ ঘাটবিস্তারিত পড়ুন

যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় বিএনপি

নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়ারবিস্তারিত পড়ুন

শক্ত হাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করুন: অন্তর্বর্তী সরকারকে তারেক রহমান

শক্ত হাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্তবিস্তারিত পড়ুন

  • সংখ্যালঘুদের দাবির প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল, সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : উপদেষ্টা নাহিদ
  • প্রধান সড়কে অটোরিকশা চলবে না: ডিএমপি কমিশনার
  • আইনজীবী হত্যায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুজনসহ অংশ নেয় ১৫ জন
  • ভারতের প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশে অশান্তি করছে ইসকন: হাসনাত
  • দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিসের গাড়িবহর
  • বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
  • চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পুনর্বহালের দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন
  • চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ সমাবেশ
  • সাতক্ষীরার দেবহাটার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলফা কারাগারে
  • তিন মাস না যেতেই আসল চেহারা বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
  • ৪৬তম বিসিএস প্রিলির ফল পুনরায় প্রকাশ, উত্তীর্ণ ২১৩৯৭
  • ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে মার্কিন দূতাবাস থেকে বাসায় খালেদা জিয়া