বুধবার, জুলাই ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সালাম দিতে ভুল, খতিবকে ‍‍‍ছাগল-বেয়াদব বললেন ইউএনও! (ভিডিওসহ)

সালাম না দেয়ায় উপজেলা পরিষদ মসজিদের খতিবকে কট‚ক্তির অভিযোগ উঠেছে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুলী বিশ্বাসের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই খতিব।

অভিযোগকারী কলারোয়া উপজেলা মসজিদের খতিব মোঃ মতিউর রহমান বলেন, “আমি তিন বছর ধরে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ মসজিদের খতিবের দায়িত্ব পালন করছি। গত ১২ রবিউল আওয়াল মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে কীভাবে ধর্মীয় অনুষ্ঠান করা যায় সেটি জানার জন্য গত ৮ অক্টোবর ইউএনও স্যারকে ফোন দেই। কিন্তু বেখেয়ালে সালাম দিতে ভুলে যাই। কিছুক্ষণ পর তিনি আমাকে আবার ফোন ব্যাক করে বলেন, ‘আমাকে সালাম করলেন না কেন? আমার স্বাক্ষরে আপনার বেতন হয়’।”

তিনি আরও বলেন, তখন আমি বলেছি, সামনে খেয়াল রাখবো। তখন তিনি (ইউএনও) বলেন, ‘আপনি তো বেয়াদব মানুষের মতো আচরণ করছেন। আপনি নিজে বেয়াদব মানুষকে কী শেখাবেন, বলে বকাবকি করেন।’ তখন আমি আবারও বলি, স্যার সামনে থেকে খেয়াল রাখবো। আমি একটু বেখেয়াল হয়ে গিয়েছিলাম।”

খতিব বলেন, ‘গত বুধবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ইসলামী ফাউন্ডেশন চিঠি দিয়ে আমাকে মিটিংয়ে আমন্ত্রণ জানালে আমি সেখানে উপস্থিত হই। সেখানে ইউএনও স্যার পূর্বের সালাম না দেওয়ার কথা তোলেন। তখন আমি বলি, স্যার আমি একটু বেখেয়াল হয়ে গিয়েছিলাম। এ ছাড়া আমি সবসময় সালাম দেই।’

ইউএনও বলেন, ‘আমার চেহারা কি এত ভালো যে আমার চেহারা দেখলে আপনি বেখেয়াল হয়ে যান? অন্যরা তো কেউ বেখেয়াল হয় না। আপনি বেখেয়াল হয়ে যান। বেয়াদব কোথাকার। বের হন, বের হয়ে যান এখান থেকে। যান, বের হয়ে যান।’ এর আগে বলেন, ছাগলটা এখনও বের হয়নি! এই বলে সেখান থেকে আমাকে বের করে দেন। এ ঘটনায় আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।

অভিযোগ রয়েছে, এর আগে মাস খানেক আগে মসজিদের মোয়াজ্জেম হাফেজ মাসুদুর রহমানকে তিনি বলেছেন, ‘আপনি কি গাঁজা খান?’ তিনি বলেন, ‘সুনামের সঙ্গে আমরা দায়িত্বপালন করছি কিন্তু এর আগে কখনো কোনো ইউএনও এভাবে আমাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেননি।’

মিটিংয়ে উপস্থিত থাকা ইসলামী ফাউন্ডেশনের ফিন্ড সুপার ভাইজার শাহজাহান কবির বলেন, “স্যার না বলায় সম্ভবত ইউএনও স্যার একটু মাইন্ড করেছেন। মূলত সে কারণে আমাদের মিটিংয়ে একটু ক্ষিপ্ত হয়েছিলেন স্যার। বলছিলেন, ‘আমাকে দেখেই আপনি বেখেয়াল হয়ে যান। অন্য কেউ তো হয় না।’ এরপর তাকে মিটিং থেকে বের করে দেন।”

অভিযোগের বিষয়ে কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাস বলেন, ‘আমি উপজেলা মসজিদ কমিটির সভাপতি। বিভিন্ন সময় তাদের সঙ্গে আমার মিটিং হয়। তবে কোনো খারাপ ব্যবহারের ঘটনা ঘটেনি।’

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ায় ৩০ ঘন্টার মধ্যে হত্যাকারী গ্রেফতার ও ছিনতাইকৃত ইজিবাইক উদ্ধার!

নিজস্ব প্রতিনিধি : কলারোয়ায় ইজিবাইক চালক হাসান আলী হত্যা ও ইজিবাইক ছিনতায়েরবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরা জেলা ঠিকাদার কল্যান সমিতির কমিটি গঠন

সাতক্ষীরা জেলা ঠিকাদার কল্যান সমিতির নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ICT কোচিংবিস্তারিত পড়ুন

মনিরামপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে চলন্ত ট্রাকের ধাক্কা, চালক ও সহকারী নিহ*ত

হেলাল উদ্দিন: যশোরের মনিরামপুরে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকে চলন্ত অপর একটি ট্রাকেরবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় পানিতে ডু*বে শি*শুর মৃ*ত্যু
  • কলারোয়ায় নব্বই দশকের ছাত্রদল নেতাদের আসন্ন মিলনমেলার উদযাপন কমিটি গঠন
  • কলারোয়ায় ২৮ মাদ্রাসার ২৫টিতেই নেই জিপিএ-৫
  • কলারোয়ার কয়লা ইউনিয়নে বিএনপির সদস্য নবায়ন ফরম বিতরণের উদ্বোধন
  • কলারোয়ায় বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় সাবেক এমপি হাবিব
  • কলারোয়ায় যুবদল থেকে পদত্যাগ করলেন সালাউদ্দিন পারভেজ, থাকছেন বিএনপিতে
  • কলারোয়ায় ইট ভাটার সামনে পড়ে ছিলো ইজিবাইক চালকের লা*শ
  • কলারোয়ায় বিএনপির সদস্য নবায়ন ফরম বিতরণ উদ্বোধন
  • কলারোয়ায় এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে সাংবাদিকপুত্র রিশাদ মোস্তফা
  • কলারোয়ায় বিএনপির বিভিন্ন অংগ সংগঠনের প্রস্তুতি সভা
  • কলারোয়ায় ব্র্যাকের উদ্যোগে ৫শ শতাধিক মানুষের ফ্রি চুক্ষ চিকিৎসা ক্যাম্প
  • কলারোয়ার কেঁড়াগাছিতে স্কুলের রাস্তা যাচ্ছে পুকুরের পেটে